নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাটের সীমান্তবর্তী লোভাছড়া পাথর কোয়ারির নো মেনস ল্যান্ড এলাকায়
বিজিবির ধাওয়া খেয়ে পানিতে তলিয়ে যায় অষ্টম শ্রেনির শিক্ষার্থী ডালিম আহমদ।
পরে ফায়ার সাভির্সের ডুবুরি দল ১৩ ঘণ্টা পর তার লাশ উদ্ধার করেছে।
জানা যায়, গত শনিবার রাত ১২ টার দিকে লোভাছড়া পাথর কোয়ারি এলাকার বড়গ্রামের মঈন উদ্দিনের পুত্র স্থানীয় মূলাগুল উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ডালিম আহমদ (১৭) ও তার অপর সহযোগী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের পুত্র ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী নজরুল ইসলাম নজু (১৮), মৃত সমছুদ্দিনের পুত্র আফজাল হোসেন (২০), রুকুম উদ্দিনের পুত্র রুবেল উদ্দিন (২১) সীমান্তের নো মেনস ল্যান্ড এলাকার ১৩২৪ মেইন পিলারের পাশ থেকে ইঞ্জিন চালিত বারকি নৌকা নিয়ে চুরি করে পাথর উত্তোলন করতে যায়। এ সময় লোভা নদীতে টহলরত লোভাছড়া বিজিবি ক্যাম্পের একদল সদস্য তাদের ধাওয়া দিলে বিজিবির ধাওয়া খেয়ে পাথর কোয়ারি মূলাগুল নয়াবাজারের ঘাটে অপর একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকার সাথে স্বজোরে ধাক্কা খেয়ে ডালিম আহমদসহ তার অপর ৩ সহযোগি নৌকা থেকে ছিটকে পড়ে যায়। এতে তার সাথে থাকা নজরুল ইসলাম নজু, রুবেল, আফজালকে আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও অষ্টম শ্রেণি শিক্ষার্থী ডালিম আহমদ পানিতে তলিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন তাকে রাতভর খোঁজাখুঁজি করে মৃত অথবা জীবিত উদ্ধার করতে করতে পারে নি।
পরে সিলেট ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দল আজ রবিবার সকাল ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে প্রায় ২ঘন্টা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে দুপুর ১টায় পাথর কোয়ারির লোভাছড়া মূলাগুল বাজারের পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। মৃত ডালিমের নাকে-মুখে রক্তাক্ত জখম রয়েছে। লাশ উদ্ধারের সময় কানাইঘাট থানা পুলিশের এসআই জিয়াউর রহমান সহ একদল পুলিশ সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে থানায় এনে সিলেট মর্গে প্রেরণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। আহত ৩ জনের মধ্যে নজু আহমদকে মাথায় গুরুতর জখম অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এ ব্যাপারে বিজিবি ক্যাম্পের দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হলে, তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের কোন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে বিয়ষটি জানতে তাদের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সেক্টর কমান্ডারকে ফোন দেয়ার জন্য বলেন।
বিজিবির সিলেট হেড কোয়ার্টারে যোগাযোগ করা হলে একজন কর্মকর্তা বলেন, নো-মেনস ল্যান্ড এলাকায় কেউ অবৈধ উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে বিজিবি তাতে প্রদান করে থাকে। বিজিবি ধাওয়া খেয়ে নয়, পালিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনাটি ঘটেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বারিউল করিম খানের সাথে ফোনে কথা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।
থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুদ্দোহা পিপিএম বলেন, লোভা নদীর নো মেনস্ ল্যান্ড এলাকা থেকে অবৈধ ভাবে চুরি করে কয়েকজন পাথর উত্তোলন করতে গেলে বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করলে অজ্ঞাতনামা একটি নৌকার সাথে লেগে পানিতে তলিয়ে গিয়ে ডালিমের মৃত্যু হয়েছে। তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে এবং ময়না তদন্তের জন্য সিওমেক মর্গে প্রেরণ করা হবে। তবে এ ঘটনায় থানায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের অভিযোগ দায়েরের খবর পাওয়া যায় নি।
পরে ফায়ার সাভির্সের ডুবুরি দল ১৩ ঘণ্টা পর তার লাশ উদ্ধার করেছে।
জানা যায়, গত শনিবার রাত ১২ টার দিকে লোভাছড়া পাথর কোয়ারি এলাকার বড়গ্রামের মঈন উদ্দিনের পুত্র স্থানীয় মূলাগুল উচ্চ বিদ্যালয়ে অষ্টম শ্রেণির শিক্ষার্থী ডালিম আহমদ (১৭) ও তার অপর সহযোগী একই গ্রামের জালাল উদ্দিনের পুত্র ১০ম শ্রেণির শিক্ষার্থী নজরুল ইসলাম নজু (১৮), মৃত সমছুদ্দিনের পুত্র আফজাল হোসেন (২০), রুকুম উদ্দিনের পুত্র রুবেল উদ্দিন (২১) সীমান্তের নো মেনস ল্যান্ড এলাকার ১৩২৪ মেইন পিলারের পাশ থেকে ইঞ্জিন চালিত বারকি নৌকা নিয়ে চুরি করে পাথর উত্তোলন করতে যায়। এ সময় লোভা নদীতে টহলরত লোভাছড়া বিজিবি ক্যাম্পের একদল সদস্য তাদের ধাওয়া দিলে বিজিবির ধাওয়া খেয়ে পাথর কোয়ারি মূলাগুল নয়াবাজারের ঘাটে অপর একটি ইঞ্জিন চালিত নৌকার সাথে স্বজোরে ধাক্কা খেয়ে ডালিম আহমদসহ তার অপর ৩ সহযোগি নৌকা থেকে ছিটকে পড়ে যায়। এতে তার সাথে থাকা নজরুল ইসলাম নজু, রুবেল, আফজালকে আহত অবস্থায় স্থানীয়রা উদ্ধার করতে সক্ষম হলেও অষ্টম শ্রেণি শিক্ষার্থী ডালিম আহমদ পানিতে তলিয়ে যায়। স্থানীয় লোকজন তাকে রাতভর খোঁজাখুঁজি করে মৃত অথবা জীবিত উদ্ধার করতে করতে পারে নি।
পরে সিলেট ফায়ার সার্ভিসের একটি ডুবুরি দল আজ রবিবার সকাল ১১টার দিকে ঘটনাস্থলে এসে প্রায় ২ঘন্টা উদ্ধার অভিযান চালিয়ে দুপুর ১টায় পাথর কোয়ারির লোভাছড়া মূলাগুল বাজারের পাশ থেকে তার লাশ উদ্ধার করে। মৃত ডালিমের নাকে-মুখে রক্তাক্ত জখম রয়েছে। লাশ উদ্ধারের সময় কানাইঘাট থানা পুলিশের এসআই জিয়াউর রহমান সহ একদল পুলিশ সেখানে উপস্থিত ছিলেন।
পুলিশ লাশের সুরতহাল রিপোর্ট তৈরী করে থানায় এনে সিলেট মর্গে প্রেরণের প্রস্তুতি নিচ্ছে। আহত ৩ জনের মধ্যে নজু আহমদকে মাথায় গুরুতর জখম অবস্থায় উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ভর্তি করা হয়।
এ ব্যাপারে বিজিবি ক্যাম্পের দায়িত্বশীল কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করা হলে, তিনি স্থানীয় সাংবাদিকদের কোন প্রশ্নের জবাব না দিয়ে বিয়ষটি জানতে তাদের উর্ধ্বতন কর্মকর্তা সেক্টর কমান্ডারকে ফোন দেয়ার জন্য বলেন।
বিজিবির সিলেট হেড কোয়ার্টারে যোগাযোগ করা হলে একজন কর্মকর্তা বলেন, নো-মেনস ল্যান্ড এলাকায় কেউ অবৈধ উদ্দেশ্যে প্রবেশ করলে বিজিবি তাতে প্রদান করে থাকে। বিজিবি ধাওয়া খেয়ে নয়, পালিয়ে যাওয়ার সময় এ ঘটনাটি ঘটেছে।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বারিউল করিম খানের সাথে ফোনে কথা হলে তিনি বলেন, বিষয়টি আমার জানা নেই। খোঁজ নিয়ে দেখছি।
থানার অফিসার ইনচার্জ শামসুদ্দোহা পিপিএম বলেন, লোভা নদীর নো মেনস্ ল্যান্ড এলাকা থেকে অবৈধ ভাবে চুরি করে কয়েকজন পাথর উত্তোলন করতে গেলে বিজিবি তাদের প্রতিরোধ করলে অজ্ঞাতনামা একটি নৌকার সাথে লেগে পানিতে তলিয়ে গিয়ে ডালিমের মৃত্যু হয়েছে। তার লাশ উদ্ধার করা হয়েছে এবং ময়না তদন্তের জন্য সিওমেক মর্গে প্রেরণ করা হবে। তবে এ ঘটনায় থানায় নিহতের পরিবারের পক্ষ থেকে কোন ধরনের অভিযোগ দায়েরের খবর পাওয়া যায় নি।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/১৪ জুন ২০২০
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়