নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাট ৬নং সদর ইউনিয়নে এ পর্যন্ত সরকারি অনুদানের চাল সহ শুকনো খাদ্য সামগ্রী ইউনিয়নের প্রায় দুই হাজার পরিবারে বিতরণ করা হয়েছে।
জানা যায়, করোনার সংক্রমণের পর থেকে সরকারী ভাবে কয়েক দফা কানাইঘাট উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার জন্য চাল সহ শুকনো খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হয়।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মুমিন চৌধুরী ও নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বারিউল করিম খানের তত্ত্বাবধানে উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার জনপ্রতিনিধিদের সরকারি ট্যাগ অফিসারের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হচ্ছে।
সদর ইউপি চেয়ারম্যান মামুন রশিদ জানিয়েছেন, তার ইউনিয়নে সরকারি কর্মকর্তাদের তদারকির মাধ্যমে ইতিমধ্যে প্রায় দুই হাজার পরিবারে চাল ও বেশ কিছু শুকনো খাবার ওয়ার্ড ভিত্তিক বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি নিজে তার প্রাইভেট কারে করে এবং ব্যক্তিগত অর্থ ব্যয় করে পরিবহনের মাধ্যমে যাতে করে কোন ধরনের কষ্ট ও দুর্ভোগ ছাড়াই উপকারভোগীরা এসব ত্রাণ সামগ্রী পান এজন্য নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন।
অনেক মধ্যবিত্ত পরিবার আছেন যারা একেবারে করোনা সংকটকালীন সময়ে মানবেতর ভাবে জীবন যাপন করছেন তাদের বাড়িতে মাস্টারের মাধ্যমে তিনি ইউপি সদস্যদের সম্মতিক্রমে পৌঁছে দিচ্ছেন।
ত্রাণ বিতরণে কোন ধরনের স্বজনপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব আচরণ করা হচ্ছে না। পাশাপাশি তার ইউনিয়নে অনেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অসহায় মানুষের পাশে খাদ্য সামগ্রী সহ নগদ অনুদান এ পর্যন্ত বিতরণ করায় সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি তার পরিষদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
জানা যায়, করোনার সংক্রমণের পর থেকে সরকারী ভাবে কয়েক দফা কানাইঘাট উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার জন্য চাল সহ শুকনো খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হয়।
উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আব্দুল মুমিন চৌধুরী ও নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বারিউল করিম খানের তত্ত্বাবধানে উপজেলার ৯টি ইউনিয়ন ও পৌরসভার জনপ্রতিনিধিদের সরকারি ট্যাগ অফিসারের মাধ্যমে সুষ্ঠুভাবে বিতরণ করা হচ্ছে।
সদর ইউপি চেয়ারম্যান মামুন রশিদ জানিয়েছেন, তার ইউনিয়নে সরকারি কর্মকর্তাদের তদারকির মাধ্যমে ইতিমধ্যে প্রায় দুই হাজার পরিবারে চাল ও বেশ কিছু শুকনো খাবার ওয়ার্ড ভিত্তিক বিতরণ করা হয়েছে।
তিনি নিজে তার প্রাইভেট কারে করে এবং ব্যক্তিগত অর্থ ব্যয় করে পরিবহনের মাধ্যমে যাতে করে কোন ধরনের কষ্ট ও দুর্ভোগ ছাড়াই উপকারভোগীরা এসব ত্রাণ সামগ্রী পান এজন্য নানা ধরনের উদ্যোগ নিয়েছেন।
অনেক মধ্যবিত্ত পরিবার আছেন যারা একেবারে করোনা সংকটকালীন সময়ে মানবেতর ভাবে জীবন যাপন করছেন তাদের বাড়িতে মাস্টারের মাধ্যমে তিনি ইউপি সদস্যদের সম্মতিক্রমে পৌঁছে দিচ্ছেন।
ত্রাণ বিতরণে কোন ধরনের স্বজনপ্রীতি ও পক্ষপাতিত্ব আচরণ করা হচ্ছে না। পাশাপাশি তার ইউনিয়নে অনেকে ব্যক্তিগত উদ্যোগে অসহায় মানুষের পাশে খাদ্য সামগ্রী সহ নগদ অনুদান এ পর্যন্ত বিতরণ করায় সংশ্লিষ্ট সবার প্রতি তার পরিষদের পক্ষ থেকে কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন।
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়