কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
জনপ্রতি
সর্বনিম্ন ৭০ টাকা সর্বোচ্চ দুই হাজার ২শ টাকা হারে ১৪৪১ হিজরি সনের
সাদকাতুল ফিতরের হার নির্ধারণ করেছে জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটি।
সোমবার
(৪ মে) বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদে বিশিষ্ট মুফতি ও আলেমদের সমন্বয়ে গঠিত
জাতীয় ফিতরা নির্ধারণ কমিটির সভায় এ ফিতরা চূড়ান্ত করা হয়।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
গত বছর ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ছিল। তার আগের বছরে ছিল সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭০ টাকা।
ইসলামী শরিয়াহ মতে আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির, যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটি দ্বারা ফিতরা দেওয়া যায়। দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। তবে খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্যের কারণে স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় করা যায়।
ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের আগে মুসলমানরা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী উপরোক্ত পণ্যগুলোর যে কোনো একটি পণ্য বা এর বাজারমূল্য দিয়ে ফিতরা আদায় করতে পারেন।
বায়তুল মোকাররম জাতীয় মসজিদের সিনিয়র পেশ ইমাম মাওলানা মিজানুর রহমানের সভাপতিত্বে এ সভা অনুষ্ঠিত হয়।
ইসলামিক ফাউন্ডেশনের সহকারী জনসংযোগ কর্মকর্তা শায়লা শারমীন বাংলানিউজকে এ তথ্য জানান।
গত বছর ফিতরা জনপ্রতি সর্বোচ্চ ১ হাজার ৯৮০ টাকা ও সর্বনিম্ন ৭০ টাকা ছিল। তার আগের বছরে ছিল সর্বোচ্চ ২ হাজার ৩১০ টাকা এবং সর্বনিম্ন ৭০ টাকা।
ইসলামী শরিয়াহ মতে আটা, খেজুর, কিসমিস, পনির, যব ইত্যাদি পণ্যগুলোর যে কোনো একটি দ্বারা ফিতরা দেওয়া যায়। দেশের সব বিভাগ থেকে সংগৃহীত আটা, যব, খেজুর, কিসমিস ও পনিরের সর্বোচ্চ বাজারমূল্যের ভিত্তিতে এই ফিতরা নির্ধারণ করা হয়। তবে খুচরা বাজার মূল্যের তারতম্যের কারণে স্থানীয় মূল্যে পরিশোধ করলেও ফিতরা আদায় করা যায়।
ঈদ-উল-ফিতরের নামাজের আগে মুসলমানরা নিজ নিজ সামর্থ্য অনুযায়ী উপরোক্ত পণ্যগুলোর যে কোনো একটি পণ্য বা এর বাজারমূল্য দিয়ে ফিতরা আদায় করতে পারেন।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়