নিজস্ব প্রতিবেদক:
করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়ায় সারাদেশের ন্যায় কানাইঘাটের মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে।
ইতিমধ্যে সরকারিভাবে কানাইঘাট উপজেলাকে লকডাউন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কানাইঘাটে কোন করোনা রোগী শনাক্তের খবর পাওয়া যায় নি।
কিন্তু গত কয়েকদিনে বেশ কয়েকজন কানাইঘাটের বাসিন্দা ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় নিয়োজিত থাকা শ্রমিকরা তাদের বাড়িতে ফিরে আসায় জনসাধারনের মধ্যে এক ধরনের উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
গত ৩দিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও মুন্সীগঞ্জ থেকে ৯ জন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তাদের নিজ বাড়িতে ফিরে আসায় প্রশাসনিক ভাবে তাদের শনাক্ত করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস রয়েছে কি না তা নমুনা সংগ্রহ করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডাঃ শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ 'কানাইঘাট নিউজকে' জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে আমরা মোট ১৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করেছি। তাদের মধ্যে ৫ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও মুন্সিগঞ্জ থেকে গত এক সপ্তাহ ধরে যারা এলাকায় এসেছেন তাদের মধ্যে ৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে সিওমেক হাসপাতালের ল্যাবে পাঠানো হয়েছে এবং দু’এক দিনের মধ্যে আমাদের হাতে আসবে। তাদের মধ্যে ২জনকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসাও দেয়া হচ্ছে এবং বাকি ৭জনকে নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
তবে তিনি জানিয়েছেন, আতংকের কোন কারনণ নেই, করোনাভাইরাসের যেসব লক্ষণ রয়েছে প্রাথমিক ভাবে আমরা অনেকের সে ধরনের লক্ষণ পাই নি। যেহেতু ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ সহ দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে যারা সদ্য নিজ এলাকায় এসেছেন তাদের শরীরে করোনা রয়েছে কি না নমুনা সংগ্রহের জন্য আমাদের নির্দেশনা রয়েছে। সেই আলোকে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
ডাঃ শরফুদ্দিন নাহিদ আরো বলেন, আমরা হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডের বেড সংখ্যা বৃদ্ধির চেষ্টা করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে সরঞ্জামাদি ক্রয় করার জন্য কেউ অর্থ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করলে আমরা উপকৃত হব।
এছাড়া কোন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যারা হাপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রয়েছেন ডাক্তারের পাশাপাশি তাদের সেবাযত্ন এবং খাবারের ব্যবস্থার জন্য এগিয়ে আসলে তাদের স্বাগত জানানো হবে।
ইতিমধ্যে সরকারিভাবে কানাইঘাট উপজেলাকে লকডাউন করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত কানাইঘাটে কোন করোনা রোগী শনাক্তের খবর পাওয়া যায় নি।
কিন্তু গত কয়েকদিনে বেশ কয়েকজন কানাইঘাটের বাসিন্দা ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ ও গাজীপুরে বিভিন্ন শিল্প কারখানায় নিয়োজিত থাকা শ্রমিকরা তাদের বাড়িতে ফিরে আসায় জনসাধারনের মধ্যে এক ধরনের উদ্বেগ দেখা দিয়েছে।
গত ৩দিনে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে ঢাকার বিভিন্ন এলাকা, নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও মুন্সীগঞ্জ থেকে ৯ জন উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় তাদের নিজ বাড়িতে ফিরে আসায় প্রশাসনিক ভাবে তাদের শনাক্ত করে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসা হয়। তাদের শরীরে করোনা ভাইরাস রয়েছে কি না তা নমুনা সংগ্রহ করে সিলেট ওসমানী মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের মাইক্রোবায়োলজি ল্যাবে পাঠানো হয়েছে।
স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের টিএইচও ডাঃ শেখ শরফুদ্দিন নাহিদ 'কানাইঘাট নিউজকে' জানিয়েছেন, ইতিমধ্যে আমরা মোট ১৪ জনের নমুনা সংগ্রহ করেছি। তাদের মধ্যে ৫ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। ঢাকা ও নারায়ণগঞ্জ, গাজীপুর ও মুন্সিগঞ্জ থেকে গত এক সপ্তাহ ধরে যারা এলাকায় এসেছেন তাদের মধ্যে ৯ জনের নমুনা সংগ্রহ করে সিওমেক হাসপাতালের ল্যাবে পাঠানো হয়েছে এবং দু’এক দিনের মধ্যে আমাদের হাতে আসবে। তাদের মধ্যে ২জনকে স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের আইসোলেশন ওয়ার্ডে রেখে চিকিৎসাও দেয়া হচ্ছে এবং বাকি ৭জনকে নিজ নিজ বাড়িতে হোম কোয়ারেন্টাইনে নজরদারিতে রাখা হয়েছে।
তবে তিনি জানিয়েছেন, আতংকের কোন কারনণ নেই, করোনাভাইরাসের যেসব লক্ষণ রয়েছে প্রাথমিক ভাবে আমরা অনেকের সে ধরনের লক্ষণ পাই নি। যেহেতু ঢাকা, নারায়ণগঞ্জ সহ দেশের অন্যান্য এলাকা থেকে যারা সদ্য নিজ এলাকায় এসেছেন তাদের শরীরে করোনা রয়েছে কি না নমুনা সংগ্রহের জন্য আমাদের নির্দেশনা রয়েছে। সেই আলোকে আমরা কাজ করে যাচ্ছি।
ডাঃ শরফুদ্দিন নাহিদ আরো বলেন, আমরা হাসপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডের বেড সংখ্যা বৃদ্ধির চেষ্টা করে যাচ্ছি। এক্ষেত্রে সরঞ্জামাদি ক্রয় করার জন্য কেউ অর্থ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করলে আমরা উপকৃত হব।
এছাড়া কোন স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন যারা হাপাতালে আইসোলেশন ওয়ার্ডে রয়েছেন ডাক্তারের পাশাপাশি তাদের সেবাযত্ন এবং খাবারের ব্যবস্থার জন্য এগিয়ে আসলে তাদের স্বাগত জানানো হবে।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/১৩ এপ্রিল ২০২০
খবর বিভাগঃ
প্
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়