নিজস্ব প্রতিবেদক: নোভেল করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব ছড়িয়ে পড়ায় সিলেট জেলাকে ইতিমধ্যে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে।
করোনা ভাইরাস নিয়ে সারাদেশের ন্যায় কানাইঘাটের মানুষের মধ্যে উৎকন্ঠা বিরাজ করছে।
আজ শনিবার উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে থানা পুলিশ যানবাহন চলাচল সীমিত করার জন্য চেকপোস্ট বসিয়ে লকডাউন করে দিয়েছে। তবে আশার কথা এখনও পর্যন্ত কানাইঘাটে কোন করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা সন্দেহে ৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হলেও ডাক্তারী রিপোর্টে দু’দফায় এই ৫ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তাদের কারো শরীরে করোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায় নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বারিউল করিম খান জানিয়েছেন, আশার কথা যে কানাইঘাটে এখনও কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন সে ধরনের খবর পাওয়া যায়নি। তারপরও যেহেতু সারাদেশে করোনাভাইরাস দিন দিন ছড়িয়ে পড়েছে, সে আলোকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন নির্মাণাধীন ভবনে আইসোলেশন বেডের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৬টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। অবস্থা বিবেচনা করে উপজেলা বিভিন্ন স্থানে প্রয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইসোলেশন বেড বাড়ানো হবে। তবে তিনি বলেছেন, আাদের পর্যাপ্ত পরিমান চিকিৎসা সামগ্রী নেই। সিলেট জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা যদি সবাই সচেতন হই এবং সে আলোকে সরকারের সকল আদেশ মেনে চলার পাশাপাশি স্বাস্থ্য নির্দেশিকা মেনে চললে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে আমরা রক্ষা পাবো।
নির্বাহী কর্মকর্তা বারিউল করিম খান আরো বলেন, এখন থেকে যারা অতি প্রয়োজনীয় ছাড়া লকডাউন অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা জুড়ে থানা পুলিশের উদ্যোগে লকডাউনের মাইকিং চলছে এবং হালকা যানবাহন চলাচলে কঠোর বাঁধা নিষেধ জারি করছে পুলিশ। আইন অমান্য করায় কিছু হালকা যানবাহনও আটক করেছে পুলিশ।
করোনা ভাইরাস নিয়ে সারাদেশের ন্যায় কানাইঘাটের মানুষের মধ্যে উৎকন্ঠা বিরাজ করছে।
আজ শনিবার উপজেলার বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ সড়কে থানা পুলিশ যানবাহন চলাচল সীমিত করার জন্য চেকপোস্ট বসিয়ে লকডাউন করে দিয়েছে। তবে আশার কথা এখনও পর্যন্ত কানাইঘাটে কোন করোনা রোগী শনাক্ত হয়নি। উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে করোনা সন্দেহে ৫ জনের নমুনা সংগ্রহ করা হলেও ডাক্তারী রিপোর্টে দু’দফায় এই ৫ জনের রিপোর্ট নেগেটিভ এসেছে। তাদের কারো শরীরে করোনার অস্তিত্ব পাওয়া যায় নি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বারিউল করিম খান জানিয়েছেন, আশার কথা যে কানাইঘাটে এখনও কেউ করোনায় আক্রান্ত হয়েছেন সে ধরনের খবর পাওয়া যায়নি। তারপরও যেহেতু সারাদেশে করোনাভাইরাস দিন দিন ছড়িয়ে পড়েছে, সে আলোকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের নতুন নির্মাণাধীন ভবনে আইসোলেশন বেডের সংখ্যা বৃদ্ধির পাশাপাশি একটি বেসরকারি হাসপাতালে ৬টি বেড প্রস্তুত রাখা হয়েছে। অবস্থা বিবেচনা করে উপজেলা বিভিন্ন স্থানে প্রয়োজনে শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে আইসোলেশন বেড বাড়ানো হবে। তবে তিনি বলেছেন, আাদের পর্যাপ্ত পরিমান চিকিৎসা সামগ্রী নেই। সিলেট জেলাকে লকডাউন ঘোষণা করা হয়েছে। আমরা যদি সবাই সচেতন হই এবং সে আলোকে সরকারের সকল আদেশ মেনে চলার পাশাপাশি স্বাস্থ্য নির্দেশিকা মেনে চললে করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব থেকে আমরা রক্ষা পাবো।
নির্বাহী কর্মকর্তা বারিউল করিম খান আরো বলেন, এখন থেকে যারা অতি প্রয়োজনীয় ছাড়া লকডাউন অমান্য করবে তাদের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।
উপজেলা জুড়ে থানা পুলিশের উদ্যোগে লকডাউনের মাইকিং চলছে এবং হালকা যানবাহন চলাচলে কঠোর বাঁধা নিষেধ জারি করছে পুলিশ। আইন অমান্য করায় কিছু হালকা যানবাহনও আটক করেছে পুলিশ।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/১১ এপ্রিল ২০২০
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়