নিজস্ব প্রতিবেদক:
ভুল চিকিৎসা প্রদানের অভিযোগে কানাইঘাটে এক ভূয়া ডাক্তার কে মোবাইল কোর্ট পরিচালনা করে ৬মাসের কারাদন্ড প্রদান করা হয়েছে।
জানা যায়, জকিগঞ্জ উপজেলার বারহাল ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের মৃত মাওলানা আব্দুল ওয়াহিদের পুত্র খলিলুর রহমান (৭০) কানাইঘাট উত্তর বাজারের সাউদিয়া মার্কেটের নীচতলায় এমএক্সএন মর্ডান হারবাল ফুড লিঃ ঔষধ কোম্পানীর নাম লিখে অনিবন্ধিত কাগজপত্র ছাড়াই ডাক্তার পরিচয় দিয়ে রোগিদের ভুল চিকিৎসা প্রদান ও বিভিন্ন কোম্পানীর ঔষধ বিক্রি করে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ভূয়া ডাক্তার খলিলুর রহমান এক প্রতিবন্ধি শিশুকে ভুল চিকিৎসা প্রদান করে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিচ্ছে এমন সংবাদের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বারিউল করিম খান বিকেল আড়াইটার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল অফিসার ডাঃ আবুল হারিছ ও সেনিটার ইন্সপেক্টর আবুল কালাম আজাদ কে সাথে নিয়ে খলিলুর রহমানের ফার্মেসীতে উপস্থিত হন।
পরে খলিলুর রহমান কে তার চিকিৎসা প্রদানের সনদপত্র নির্বাহী কর্মকর্তা দেখাতে চাইলে সে তা দেখাতে পারেনি।
এতে নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট বারিউল করিম খান রোগীদের ভুল চিকিৎসা প্রদানের অপরাধে মোবাইল কোর্টপরিচালনা করে ভূয়া ডাক্তার খলিলুর রহমান কে ইউনানী এবং আয়ূবেদী প্রেক্টিস অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ৩২এর ১ ধারায় মামলা দায়েরের মাধ্যমে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
পরে মোবাইল কোর্টে সাজাপ্রাপ্ত খলিলুর রহমান কে কানাইঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বারিউল করিম খান জানান ডাক্তারী সনদপত্র ছাড়াই ভূয়া চিকিৎসা প্রদানের দায়ে খলিলুর রহমান কে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। ডাক্তার পরিচয় দিয়ে এ ধরনের ভুল চিকিৎসা যারা করে যাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
জানা যায়, জকিগঞ্জ উপজেলার বারহাল ইউনিয়নের কচুয়া গ্রামের মৃত মাওলানা আব্দুল ওয়াহিদের পুত্র খলিলুর রহমান (৭০) কানাইঘাট উত্তর বাজারের সাউদিয়া মার্কেটের নীচতলায় এমএক্সএন মর্ডান হারবাল ফুড লিঃ ঔষধ কোম্পানীর নাম লিখে অনিবন্ধিত কাগজপত্র ছাড়াই ডাক্তার পরিচয় দিয়ে রোগিদের ভুল চিকিৎসা প্রদান ও বিভিন্ন কোম্পানীর ঔষধ বিক্রি করে প্রতারণার মাধ্যমে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিয়েছিল।
বৃহস্পতিবার ভূয়া ডাক্তার খলিলুর রহমান এক প্রতিবন্ধি শিশুকে ভুল চিকিৎসা প্রদান করে টাকা পয়সা হাতিয়ে নিচ্ছে এমন সংবাদের প্রেক্ষিতে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মোহাম্মদ বারিউল করিম খান বিকেল আড়াইটার দিকে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সে মেডিকেল অফিসার ডাঃ আবুল হারিছ ও সেনিটার ইন্সপেক্টর আবুল কালাম আজাদ কে সাথে নিয়ে খলিলুর রহমানের ফার্মেসীতে উপস্থিত হন।
পরে খলিলুর রহমান কে তার চিকিৎসা প্রদানের সনদপত্র নির্বাহী কর্মকর্তা দেখাতে চাইলে সে তা দেখাতে পারেনি।
এতে নির্বাহী কর্মকর্তা ও প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট বারিউল করিম খান রোগীদের ভুল চিকিৎসা প্রদানের অপরাধে মোবাইল কোর্টপরিচালনা করে ভূয়া ডাক্তার খলিলুর রহমান কে ইউনানী এবং আয়ূবেদী প্রেক্টিস অধ্যাদেশ ১৯৮৩ এর ৩২এর ১ ধারায় মামলা দায়েরের মাধ্যমে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড প্রদান করেন।
পরে মোবাইল কোর্টে সাজাপ্রাপ্ত খলিলুর রহমান কে কানাইঘাট থানায় সোপর্দ করা হয়।
এব্যাপারে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা বারিউল করিম খান জানান ডাক্তারী সনদপত্র ছাড়াই ভূয়া চিকিৎসা প্রদানের দায়ে খলিলুর রহমান কে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদন্ড দেওয়া হয়েছে। ডাক্তার পরিচয় দিয়ে এ ধরনের ভুল চিকিৎসা যারা করে যাচ্ছেন তাদের বিরুদ্ধে অভিযান অব্যাহত থাকবে।
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়