লক্ষ্মীপুর জেলা ছাত্রলীগের কমিটিতে স্থান পেতে লিখিত পরীক্ষা ও ডোপ টেস্টে অংশ নিয়েছে পদ-প্রত্যাশীরা।
বৃহস্পতিবার কমলনগর উপজেলা ও হাজিরহাট উপকূল সরকারি কলেজে ২৩ পদপ্রার্থী লিখিত পরীক্ষা ও ডোপ টেস্টে অংশ নেন।
বঙ্গবন্ধুর জীবন ও আর্দশ, প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনার উন্নয়ন কর্মকাণ্ড, ছাত্রলীগের ইতিহাস আদর্শ, স্বাধীনতা যুদ্ধের
ইতিহাস এবং সমসাময়িক রাজনীতি বিষয়ে ৫০ নম্বরের লিখিত পরীক্ষা নেয়া হয়।
একইসঙ্গে দুটি ইউনিটের ২৩ পদপ্রার্থীর ডোপ টেস্ট করা হয়েছে।
জেলা ছাত্রলীগের সভাপতি শাহাদাত হোসেন শরীফ
বলেন, ২০ অক্টোবর চন্দ্রগঞ্জ থানায়, ২৯ অক্টোবর রায়পুর পৌরসভা ও সরকারি
কলেজে, ৭ নভেম্বর রামগঞ্জ পৌরসভা ও সরকারি কলেজে, ১৪ নভেম্বর রামগতি পৌরসভা
ও সরকারি কলেজে, ২৪ নভেম্বর দত্তপাড়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে, ২৮ নভেম্বর সদর
উপজেলা ও লক্ষ্মীপুর পৌরসভায় সম্মেলন হবে। তিনি আরো বলেন, ছাত্রলীগে মেধাবী,
বঙ্গবন্ধুর আদর্শ লালন করে ও দেশের ইতিহাস জানে এমন নেতৃত্ব নিশ্চিত করতেই এ
পরীক্ষা নেয়া হচ্ছে। মাদকসেবীরা যাতে কোনোভাবেই নেতৃত্বে আসতে না পারে
সেজন্য ডোপ টেস্ট করা হচ্ছে।
জেলা ছাত্রলীগের সাবেক সভাপতি একেএম সালাহ
উদ্দিন টিপু বলেন, বর্তমান জেলা ছাত্রলীগের এ পদক্ষেপের কারণে মাদকাসক্তদের
নেতৃত্বে আসার চেষ্টা ব্যর্থ হবে। এছাড়া ছাত্রলীগে অনুপ্রবেশকারীরাও
নেতৃত্বে আসতে পারবে না। যারা আওয়ামী পরিবারের সন্তান তারাই শুধু নেতৃত্বে
আসবে। কারণ তারা বঙ্গবন্ধু ও আওয়ামী লীগ সম্পর্কে জানে। লক্ষ্মীপুর সনাক সভাপতি প্রফেসর মাহবুব
মোহাম্মদ আলী জানান, জেলা ছাত্রলীগ যেভাবে নেতৃত্ব নির্বাচন করছে এটা
দৃষ্টান্তমূলক। এ পদ্ধতিতে মেধাবী ও মাদক মুক্তরাই ছাত্রলীগ নেতৃত্বে আসবে। সূত্র: ডেইলি বাংলাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়