স্বাস্থ্য ও চিকিৎসা ডেস্ক ::
চোখ প্রত্যেকটি মানুষের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটি অঙ্গ। পৃথিবীর সব রঙ, রূপ, আলো এই চোখ দিয়েই দেখা হয়। এক কথায় চোখ ছাড়া জীবন অচল হয়ে যায়।
চোখের দুইটি ভাগ রয়েছে। এছাড়াও চোখের আছে
নিজস্ব তরল এবং সমস্ত তথ্য মস্তিষ্কে পরিবহনের জন্য অপটিক নার্ভ। আমরা যা
কিছু দেখি সবই এই প্রতিটি উপাদানের নিখুঁত সমন্বয়ের ফল। এর কোথাও কোন গরমিল
হওয়া মানেই দৃষ্টিশক্তিতে ব্যাঘাত ঘটা।
গ্লুকোমা কি?
চোখের একটি রোগের নাম গ্লুকোমা। সাধারণত যে স্বচ্ছ তরল পদার্থ চোখের সামনের চেম্বারের ভেতরে ও বাইরে অবাধে পরিবাহিত হয়, গ্লুকোমা সেটিকে বাধাগ্রস্থ করে। তরলটি সহজে বেরিয়ে যেতে পারে না, জমতে থাকে, ফলে চোখের ভেতরে প্রেশার বেড়ে যায়। দ্রুত এই বাড়তি প্রেশার কমিয়ে আনা না হলে অপটিক নার্ভের ক্ষতি হতে থাকে। এতে করে প্রথমত স্থায়ী মাথাব্যথা, তারপর ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি ক্ষয় হতে থাকে, এমনকি দৃষ্টি পুরোপুরি হারিয়েও যেতে পারে।
চোখের একটি রোগের নাম গ্লুকোমা। সাধারণত যে স্বচ্ছ তরল পদার্থ চোখের সামনের চেম্বারের ভেতরে ও বাইরে অবাধে পরিবাহিত হয়, গ্লুকোমা সেটিকে বাধাগ্রস্থ করে। তরলটি সহজে বেরিয়ে যেতে পারে না, জমতে থাকে, ফলে চোখের ভেতরে প্রেশার বেড়ে যায়। দ্রুত এই বাড়তি প্রেশার কমিয়ে আনা না হলে অপটিক নার্ভের ক্ষতি হতে থাকে। এতে করে প্রথমত স্থায়ী মাথাব্যথা, তারপর ধীরে ধীরে দৃষ্টিশক্তি ক্ষয় হতে থাকে, এমনকি দৃষ্টি পুরোপুরি হারিয়েও যেতে পারে।
গ্লুকোমা হওয়ার কারণ
অনেকগুলো কারণ এজন্যে দায়ী হতে পারে যেমন বার্ধক্য, থাইরয়েডের সমস্যা, কিছু কিছু টিউমার, ডায়াবেটিস, দীর্ঘদিনের পুরনো চোখের ছানি অথবা চোখের প্রদাহ। কখনো কখনো চোখের অপারেশনের পরে গ্লুকোমা হতে দেখা যায়। এর কারণ হতে পারে অপারেশনজনিত চোখের ক্ষতি বা অপারেশনের পর দীর্ঘদিন স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধের ব্যবহার।
অনেকগুলো কারণ এজন্যে দায়ী হতে পারে যেমন বার্ধক্য, থাইরয়েডের সমস্যা, কিছু কিছু টিউমার, ডায়াবেটিস, দীর্ঘদিনের পুরনো চোখের ছানি অথবা চোখের প্রদাহ। কখনো কখনো চোখের অপারেশনের পরে গ্লুকোমা হতে দেখা যায়। এর কারণ হতে পারে অপারেশনজনিত চোখের ক্ষতি বা অপারেশনের পর দীর্ঘদিন স্টেরয়েডজাতীয় ওষুধের ব্যবহার।
গ্লুকোমা প্রতিকার
গ্লুকোমা সারাতে হলে এ রোগের উৎপত্তির কারণটি ঠিক করতে হবে। অর্থাৎ হয় চোখের ভেতরে জমে থাকা তরল যাতে সুন্দরভাবে পরিবাহিত হতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে, অথবা তরল পদার্থটির উৎপাদন কমাতে হবে। এজন্য বিভিন্ন ধরণের আইড্রপ পাওয়া যায় যেগুলো চোখের প্রেশার কমাতে কার্যকরী। এছাড়া গ্লুকোমার চিকিৎসায় নানা ধরণের অপারেশন রয়েছে। ওষুধ বা অপারেশন যাই প্রয়োজন হোক না কেন, প্রথমে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। চক্ষু বিশেষজ্ঞ রোগীকে ভালোভাবে দেখে রোগ নিরূপণ করে তবেই ব্যবস্থাপত্র দেবেন।
গ্লুকোমা সারাতে হলে এ রোগের উৎপত্তির কারণটি ঠিক করতে হবে। অর্থাৎ হয় চোখের ভেতরে জমে থাকা তরল যাতে সুন্দরভাবে পরিবাহিত হতে পারে তার ব্যবস্থা করতে হবে, অথবা তরল পদার্থটির উৎপাদন কমাতে হবে। এজন্য বিভিন্ন ধরণের আইড্রপ পাওয়া যায় যেগুলো চোখের প্রেশার কমাতে কার্যকরী। এছাড়া গ্লুকোমার চিকিৎসায় নানা ধরণের অপারেশন রয়েছে। ওষুধ বা অপারেশন যাই প্রয়োজন হোক না কেন, প্রথমে চিকিৎসকের কাছে যেতে হবে। চক্ষু বিশেষজ্ঞ রোগীকে ভালোভাবে দেখে রোগ নিরূপণ করে তবেই ব্যবস্থাপত্র দেবেন।
দৃষ্টিশক্তি হারাতে না চাইলে গ্লুকোমা হলে
বা হয়েছে বলে সন্দেহ হলে দ্রুত ডাক্তার দেখান এবং তার পরামর্শ মেনে চলুন।
তবেই সুস্থ চোখ আর সতেজ দৃষ্টি থাকবে অটুট।
খবর বিভাগঃ
স্বাস্থ্য
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়