নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাট ৫নং বড়চতুল ইউনিয়নের মুক্তাপুর দক্ষিণ হাওরে অবস্থিত একটি মৎস্য খামারের একাংশের মাটির বাঁধ কেটে ফেলার ঘটনার জের ধরে দু’পক্ষের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে।
এ নিয়ে এলাকায় যে কোন সময় বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
খামারের মালিক আফতাব উদ্দিনের পুত্র নুরুল আম্বিয়া এ ঘটনায় বাদী হয়ে দলকিরাই গ্রামের ৫ জন কে আসামী করে আজ বৃহস্পতিবার কানাইঘাট থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সরেজমিনে জানা যায়, মুক্তাপুর দক্ষিণ গ্রামের মৃত মুজাফ্ফর আলীর পুত্র ব্যবসায়ী আফতাব উদ্দিন গ্রামের হাওর এলাকায় প্রায় ৮ একর খরিদা ভূমির উপর একটি মৎস্য খামার করার জন্য মাটির বাঁধের কাজ করেন। কিন্তু একই এলাকার দলকিরাই গ্রামের লোকজন আফতাব উদ্দিন কর্তৃক এলাকার ৭ মৌজার মানুষের হাওর এলাকায় যাতায়াত সহ গবাদি পশু চরানোর মাটি রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে মৎস্য খামারের মাটির বাঁধ দেওয়ার জের ধরে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দলকিরাই গ্রামের প্রায় অর্ধশতাধিক লোকজন উরা-কোদাল নিয়ে খামারে মাটির বাঁধের কয়েকটি জায়গা কেটে ফেলে খামারে ভিতর দিয়ে রাস্তার কাজ করেন।
খামারে মালিক আফতাব উদ্দিনের অভিযোগ তিনি তার খরিদা ভূমির উপর মৎস্য খামার দিয়েছেন। খামারের বাহিরে তার আরো বহু একর জায়গা রয়েছে। মানুষ ও গবাদী পশু যাতায়াতের জন্য তিনি খামারে পশ্চিম দিকে রাস্তা দিয়েছেন তারপরও প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে দলকিরাই গ্রামের ফারুক আহমদ গংদের নেতৃত্বে তার খামারের ক্ষতি করা হচ্ছে। খামারের ভিতর দিয়ে কোন যাতায়াতের রাস্তা নেই বলে তিনি দাবী করেন।
স্থানীয় বড়চতুল ইউপি চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হোসেন সাবেক চেয়ারম্যান মুবশ্বির আলী চাচা সহ সালিশগণ কে ডিঙ্গিয়ে তার খামারের মাটির বাঁধ কেটে অনুমান ১০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি সাধন করা হয়েছে।
অপর দিকে দলকিরাই গ্রামের পক্ষে ফারুক আহমদ সহ এলাকার আরো অনেকে জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে আফতাব উদ্দিন হাওর এলাকার একমাত্র যাতায়াতের বহু পুরনো মাটির রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে খামারে মাটির বাঁধ দিয়েছেন। এতে করে এলাকার মানুষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে মাটির বাঁধ দেওয়ায় এলাকায় জলবদ্ধতাও দেখা দিবে। বিধায় তারা আফতাব উদ্দিন কে বাধা প্রদান করা স্বত্বেও স্কেভেটর দিয়ে মাটির বাঁধ দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায় গ্রামের সর্বস্তরের লোকজন খামারে রাস্তা বরাবর মাটির বাঁধ কেটে রাস্তা সংস্কার করছেন।
এ নিয়ে এলাকায় যে কোন সময় বড় ধরনের অপ্রীতিকর ঘটনা ঘটতে পারে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছেন।
খামারের মালিক আফতাব উদ্দিনের পুত্র নুরুল আম্বিয়া এ ঘটনায় বাদী হয়ে দলকিরাই গ্রামের ৫ জন কে আসামী করে আজ বৃহস্পতিবার কানাইঘাট থানায় একটি অভিযোগ দায়ের করেছেন।
সরেজমিনে জানা যায়, মুক্তাপুর দক্ষিণ গ্রামের মৃত মুজাফ্ফর আলীর পুত্র ব্যবসায়ী আফতাব উদ্দিন গ্রামের হাওর এলাকায় প্রায় ৮ একর খরিদা ভূমির উপর একটি মৎস্য খামার করার জন্য মাটির বাঁধের কাজ করেন। কিন্তু একই এলাকার দলকিরাই গ্রামের লোকজন আফতাব উদ্দিন কর্তৃক এলাকার ৭ মৌজার মানুষের হাওর এলাকায় যাতায়াত সহ গবাদি পশু চরানোর মাটি রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে মৎস্য খামারের মাটির বাঁধ দেওয়ার জের ধরে এলাকায় উত্তেজনা দেখা দেয়।
বৃহস্পতিবার সকাল থেকে দলকিরাই গ্রামের প্রায় অর্ধশতাধিক লোকজন উরা-কোদাল নিয়ে খামারে মাটির বাঁধের কয়েকটি জায়গা কেটে ফেলে খামারে ভিতর দিয়ে রাস্তার কাজ করেন।
খামারে মালিক আফতাব উদ্দিনের অভিযোগ তিনি তার খরিদা ভূমির উপর মৎস্য খামার দিয়েছেন। খামারের বাহিরে তার আরো বহু একর জায়গা রয়েছে। মানুষ ও গবাদী পশু যাতায়াতের জন্য তিনি খামারে পশ্চিম দিকে রাস্তা দিয়েছেন তারপরও প্রতিহিংসা পরায়ন হয়ে দলকিরাই গ্রামের ফারুক আহমদ গংদের নেতৃত্বে তার খামারের ক্ষতি করা হচ্ছে। খামারের ভিতর দিয়ে কোন যাতায়াতের রাস্তা নেই বলে তিনি দাবী করেন।
স্থানীয় বড়চতুল ইউপি চেয়ারম্যান মাওলানা আবুল হোসেন সাবেক চেয়ারম্যান মুবশ্বির আলী চাচা সহ সালিশগণ কে ডিঙ্গিয়ে তার খামারের মাটির বাঁধ কেটে অনুমান ১০ লক্ষ টাকার ক্ষয়ক্ষতি সাধন করা হয়েছে।
অপর দিকে দলকিরাই গ্রামের পক্ষে ফারুক আহমদ সহ এলাকার আরো অনেকে জানিয়েছেন, সম্পূর্ণ অন্যায় ভাবে আফতাব উদ্দিন হাওর এলাকার একমাত্র যাতায়াতের বহু পুরনো মাটির রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে খামারে মাটির বাঁধ দিয়েছেন। এতে করে এলাকার মানুষের মধ্যে উত্তেজনা দেখা দিয়েছে। রাস্তা বন্ধ করে দিয়ে মাটির বাঁধ দেওয়ায় এলাকায় জলবদ্ধতাও দেখা দিবে। বিধায় তারা আফতাব উদ্দিন কে বাধা প্রদান করা স্বত্বেও স্কেভেটর দিয়ে মাটির বাঁধ দিয়ে রাস্তা বন্ধ করে দেওয়ায় গ্রামের সর্বস্তরের লোকজন খামারে রাস্তা বরাবর মাটির বাঁধ কেটে রাস্তা সংস্কার করছেন।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/১১ এপ্রিল ২০১৯ ইং
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়