নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাটে আবারো মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটেছে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে কানাইঘাট মধ্য বাজারের নোয়াম সেন্টার থেকে সদর ইউনিয়নের জৈন্তিপুর গ্রামের ইয়াহইয়ার মোটর সাইকেল চুরি করে নিয়া যায় সক্রীয় চোরচক্র।
একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব সিসি ক্যামেরায় মোটর সাইকেল চুরির দৃশ্য দেখা গেছে।
এর আগে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে কানাইঘাট উত্তর বাজার থেকে ছাত্রলীগ কর্মী আশিক উদ্দিনের ডিসকভার মোটর সাইকেল এবং একই দিনে পল্লীবিদুৎ জোনাল অফিসের পাশ থেকে আরো একটি মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে।
এছাড়া সম্প্রতি সময়ে কানাইঘাট থানার এক সাব-ইন্সপেক্টর, কানাইঘাট সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুর রহমানের দামী নতুন মােটর সাইকেল, উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খসরুজ্জামান পারভেজের মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে।
একের পর এক মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা নিয়ে ইতিপূর্বে কানাইঘাট নিউজ ডটকমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু মোটর সাইকেল চুরির সাথে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত ও চোরাইকৃত কোন মটর সাইকেল উদ্ধার করতে পারেনি থানা পুলিশ।
কানাইঘাট বাজারসহ পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে থানা পুলিশের নিজস্ব সিসি ক্যামেরা থাকলেও সেগুলো অনেক দিন থেকে অকার্যকর অবস্থায় রয়েছে বলে জানা গেছে।
কানাইঘাট বাজারের নোয়াম সেন্টারে পৌরসভার কার্যালয় থাকলেও পৌরসভার কোন নিজস্ব সিসি ক্যামেরা না থাকায় বাজার সহ পৌর শহরের আশপাশ এলাকায় মোটর সাইকেল চুরিসহ ছিদকে চুরির ঘটনা বেড়েই চলছে।
স্থানীয় সচেতন মহল পৌর কর্তৃপক্ষ কে পৌরশহরের গুরুতপূর্ণ জনবহুল এলাকায় সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য দাবি বার বার জানিয়ে আসলেও তা কার্যকর করা হচ্ছে না। এ সব মোটর সাইকেল চুরির পিছনে কানাইঘাটের বাহিরের এলাকার পেশাদার অপরাধী চক্র জড়িত থাকতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।
অনুমান ২ মাস পূর্বে কানাইঘাট থানার পাশে অবস্থিত ২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে রাতের বেলা ফিল্মী স্টাইলে চুরির ঘটনা ঘটে। পরে সিসি ক্যামেরায় ধারনকৃত দৃশ্য দেখে থানা পুলিশ সে সময় সুনামগঞ্জ জেলায় অভিযান চালিয়ে সেখানকার ৪ জন পেশাদার চোর কে গ্রেপ্তার ও চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধার করতে সক্ষম হন।
দেখা গেছে গ্রেপ্তারকৃত এ অপরাধীরা কানাইঘাটে পূর্বে আরো কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চুরি করে মালামাল নিয়ে গেছে। স্থানীয় অনেকে মনে করেন কানাইঘাট লোভাছড়া পাথর কোয়ারিতে সুনামগঞ্জ জেলার শত শত শ্রমিকরা কাজ করে থাকেন। এদের মধ্যে পেশাদার চোর প্রকৃতির শ্রমিকরা মটর সাইকেল চুরির সাথে জড়িতথাকতে পারে সন্দেহ করছেন। কারণ থানা পুলিশ ২/৩ জন কে গ্রেপ্তার করলেও মােটর সাইকেল চুরির কোন কুল কিনারা পাচ্ছে না।
এব্যাপারে কানাইঘাট থানার নবাগত ওসি (তদন্ত)আনওয়ার জাহিদের সাথে কথা হলে তিনি কানাইঘাট নিউজকে জানান, আমি কয়েকদিন আগে থানায় যোগদান করেছি। মোটর সাইকেল চুরি সহ অন্যান্য অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং থানার সিসি ক্যামেরা সচল করা হবে।
বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার দিকে কানাইঘাট মধ্য বাজারের নোয়াম সেন্টার থেকে সদর ইউনিয়নের জৈন্তিপুর গ্রামের ইয়াহইয়ার মোটর সাইকেল চুরি করে নিয়া যায় সক্রীয় চোরচক্র।
একটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের নিজস্ব সিসি ক্যামেরায় মোটর সাইকেল চুরির দৃশ্য দেখা গেছে।
এর আগে গত সোমবার রাত সাড়ে ৮টার দিকে কানাইঘাট উত্তর বাজার থেকে ছাত্রলীগ কর্মী আশিক উদ্দিনের ডিসকভার মোটর সাইকেল এবং একই দিনে পল্লীবিদুৎ জোনাল অফিসের পাশ থেকে আরো একটি মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে।
এছাড়া সম্প্রতি সময়ে কানাইঘাট থানার এক সাব-ইন্সপেক্টর, কানাইঘাট সরকারি কলেজ শাখা ছাত্রলীগের সভাপতি আব্দুর রহমানের দামী নতুন মােটর সাইকেল, উপজেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক খসরুজ্জামান পারভেজের মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা ঘটে।
একের পর এক মোটর সাইকেল চুরির ঘটনা নিয়ে ইতিপূর্বে কানাইঘাট নিউজ ডটকমে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে। কিন্তু মোটর সাইকেল চুরির সাথে জড়িত প্রকৃত অপরাধীদের চিহ্নিত ও চোরাইকৃত কোন মটর সাইকেল উদ্ধার করতে পারেনি থানা পুলিশ।
কানাইঘাট বাজারসহ পৌর শহরের গুরুত্বপূর্ণ স্থানে থানা পুলিশের নিজস্ব সিসি ক্যামেরা থাকলেও সেগুলো অনেক দিন থেকে অকার্যকর অবস্থায় রয়েছে বলে জানা গেছে।
কানাইঘাট বাজারের নোয়াম সেন্টারে পৌরসভার কার্যালয় থাকলেও পৌরসভার কোন নিজস্ব সিসি ক্যামেরা না থাকায় বাজার সহ পৌর শহরের আশপাশ এলাকায় মোটর সাইকেল চুরিসহ ছিদকে চুরির ঘটনা বেড়েই চলছে।
স্থানীয় সচেতন মহল পৌর কর্তৃপক্ষ কে পৌরশহরের গুরুতপূর্ণ জনবহুল এলাকায় সিসি ক্যামেরা স্থাপনের জন্য দাবি বার বার জানিয়ে আসলেও তা কার্যকর করা হচ্ছে না। এ সব মোটর সাইকেল চুরির পিছনে কানাইঘাটের বাহিরের এলাকার পেশাদার অপরাধী চক্র জড়িত থাকতে পারে বলে অনেকে মনে করেন।
অনুমান ২ মাস পূর্বে কানাইঘাট থানার পাশে অবস্থিত ২টি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে রাতের বেলা ফিল্মী স্টাইলে চুরির ঘটনা ঘটে। পরে সিসি ক্যামেরায় ধারনকৃত দৃশ্য দেখে থানা পুলিশ সে সময় সুনামগঞ্জ জেলায় অভিযান চালিয়ে সেখানকার ৪ জন পেশাদার চোর কে গ্রেপ্তার ও চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধার করতে সক্ষম হন।
দেখা গেছে গ্রেপ্তারকৃত এ অপরাধীরা কানাইঘাটে পূর্বে আরো কয়েকটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চুরি করে মালামাল নিয়ে গেছে। স্থানীয় অনেকে মনে করেন কানাইঘাট লোভাছড়া পাথর কোয়ারিতে সুনামগঞ্জ জেলার শত শত শ্রমিকরা কাজ করে থাকেন। এদের মধ্যে পেশাদার চোর প্রকৃতির শ্রমিকরা মটর সাইকেল চুরির সাথে জড়িতথাকতে পারে সন্দেহ করছেন। কারণ থানা পুলিশ ২/৩ জন কে গ্রেপ্তার করলেও মােটর সাইকেল চুরির কোন কুল কিনারা পাচ্ছে না।
এব্যাপারে কানাইঘাট থানার নবাগত ওসি (তদন্ত)আনওয়ার জাহিদের সাথে কথা হলে তিনি কানাইঘাট নিউজকে জানান, আমি কয়েকদিন আগে থানায় যোগদান করেছি। মোটর সাইকেল চুরি সহ অন্যান্য অপরাধ কর্মকান্ডের সাথে জড়িতদের চিহ্নিত করে দ্রুত ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে এবং থানার সিসি ক্যামেরা সচল করা হবে।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/০৪ এপ্রিল ২০১৯ ইং
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়