নিউজিল্যান্ডের
ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে সন্ত্রাসী হামলার ছড়িয়ে পড়া ভিডিও সরিয়ে ফেলতে কাজ
করছে ফেসবুক। ২৪ ঘণ্টার মধ্যে ১৫ লাখ ভিডিও সরিয়ে ফেলা হয়েছে।
এ ছাড়া ফেসবুক তাদের প্ল্যাটফর্ম থেকে ওই ঘটনার ভিডিও পুরোপুরি সরিয়ে ফেলতে কাজ করে চলছে।
রোববার টুইটারে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, শুক্রবার ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে হামলার ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিশ্বব্যাপী ১৫ লাখ ভিডিও তারা সরিয়ে ফেলেছে।
ফেসবুক নিউজিল্যান্ডের কর্মকর্তা মিয়া গারলিক বলেছেন, ‘আমরা প্রযুক্তি ও মানুষের সাহায্য নিয়ে ওই ভিডিও সরিয়ে ফেলতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভিডিও মুছে দেওয়া ছাড়াও তারা আপলোডে বাধা দিচ্ছে। ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১২ লাখ ভিডিও আপলোড বাধা দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক, ইউটিউব ও টুইটার কর্তৃপক্ষকে সহিংস ভিডিও ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
ফেসবুকে ক্রাইস্টচার্চে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ভিডিও সরাসরি সম্প্রচারের পর থেকে অনলাইনে তা ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়।
হামলার ভিডিও নিয়ে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আহডার্নও কথা বলেন। তিনি বলেন, ভিডিও সরিয়ে ফেলার বিষয়টি অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর দায়িত্ব। বিষয়টি নিউজিল্যান্ডের আওতার বাইরে হলেও এই সমস্যা সমাধানে আমরা সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারব না, তা নয়।
বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন বলেও জানান নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।
এ ছাড়া ফেসবুক তাদের প্ল্যাটফর্ম থেকে ওই ঘটনার ভিডিও পুরোপুরি সরিয়ে ফেলতে কাজ করে চলছে।
রোববার টুইটারে প্রকাশিত এক বিবৃতিতে ফেসবুক কর্তৃপক্ষ বলেছে, শুক্রবার ক্রাইস্টচার্চে মসজিদে হামলার ঘটনার ২৪ ঘণ্টার মধ্যে বিশ্বব্যাপী ১৫ লাখ ভিডিও তারা সরিয়ে ফেলেছে।
ফেসবুক নিউজিল্যান্ডের কর্মকর্তা মিয়া গারলিক বলেছেন, ‘আমরা প্রযুক্তি ও মানুষের সাহায্য নিয়ে ওই ভিডিও সরিয়ে ফেলতে প্রতিনিয়ত কাজ করে যাচ্ছি।’
ফেসবুক কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ভিডিও মুছে দেওয়া ছাড়াও তারা আপলোডে বাধা দিচ্ছে। ২৪ ঘণ্টায় প্রায় ১২ লাখ ভিডিও আপলোড বাধা দেওয়া হয়েছে।
ফেসবুক, ইউটিউব ও টুইটার কর্তৃপক্ষকে সহিংস ভিডিও ছড়িয়ে পড়া ঠেকাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে।
ফেসবুকে ক্রাইস্টচার্চে ভয়াবহ সন্ত্রাসী হামলার ভিডিও সরাসরি সম্প্রচারের পর থেকে অনলাইনে তা ব্যাপকভাবে শেয়ার হয়।
হামলার ভিডিও নিয়ে নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী জেসিন্ডা আহডার্নও কথা বলেন। তিনি বলেন, ভিডিও সরিয়ে ফেলার বিষয়টি অনলাইন প্ল্যাটফর্মগুলোর দায়িত্ব। বিষয়টি নিউজিল্যান্ডের আওতার বাইরে হলেও এই সমস্যা সমাধানে আমরা সক্রিয় ভূমিকা রাখতে পারব না, তা নয়।
বিষয়টি নিয়ে ফেসবুকের প্রধান পরিচালন কর্মকর্তা শেরিল স্যান্ডবার্গের সঙ্গে সরাসরি কথা বলেছেন বলেও জানান নিউজিল্যান্ডের প্রধানমন্ত্রী।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়