নিজস্ব প্রতিবেদক:
গত ২১ জানুয়ারি গভীর রাতে কানাইঘাট থানার পাশে অবস্থিত দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে পেশাদার চোরের দল কর্তৃক ফিল্মি স্টাইলে চুরি করে নিয়ে যাওয়া মালামাল উদ্ধার ও ঘটনার সাথে জড়িত ৪ জনকে গ্রেফতার করেছে পুলিশ।
জানা যায়, দুটি দোকানের প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ টাকার দামী কাপড়সহ মালামাল মিনি ট্রাক দিয়ে চুরি করার পর থেকে এঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করতে কানাইঘাট থানা পুলিশ অভিযানে নামে।
গত রবিবার বিকাল থেকে শুরু করে দীর্ঘ ১৪ ঘন্টা সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ জেলার একাধিক স্থানে অভিযান চালিয়ে চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধার ও আন্তঃবিভাগীয় চোর চক্রের চার পেশাদার সদস্যকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
ফিল্মি স্টাইলে চুরির দৃশ্য সিসি ক্যামেরার ফুটেজে সনাক্ত করার পর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কানাইঘাট থানার এসআই সনজিত কুমার রায় তদন্ত শুরু করেন। তদন্তকালে তিনি প্রথমে চুরির মালামাল বহনের মিনি ট্রাক সিলেট কদমতলী বাস টার্মিনালে সনাক্ত করেন। পরে পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় মিনি ট্রাকের চালক চুরির সাথে জড়িত দক্ষিণ সুরমা উপজেলার জালপাড়া গ্রামের মৃত দুদু মিয়ার পুত্র আলতাফ হোসেন ও একই উপজেলার জন্তিপুর গ্রামের বাদশা মিয়ার পুত্র সুমন আহমদকে গত রবিবার রাতে আটক করে তাদের স্বীকারোক্তি জবানবন্দির সূত্র ধরে সিলেটের ডিবি পুলিশ, মৌলভীবাজারের ডিবি পুলিশ, কুলাউড়া থানা পুলিশ, বিষম্ভপুর থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে চুরির ঘটনার মুল হোতা সুনামগঞ্জ জেলার বিষম্ভপুর উপজেলার শক্তিয়ারখলা গ্রামের আব্দুল কালামের পুত্র আকিকুল ইসলাম ও জামালগঞ্জ থানার রাধানগর গ্রামের আছদ্দর আলীর পুত্র আলমগীর হেসেনকে বড় ধরনের চুরির প্রস্তুতি কালে ভোর রাতে কুলাউড়া থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।
পরে চোরচক্রের মুলহোতা আকিকুলের দেওয়া তথ্যমতে বিষম্ভপুর থানার শক্তিয়ার খলার বাজারের জৈনক জাকির আহমদের দোকান হতে চোরাইকৃত প্রায় দেড়লক্ষ টাকার কাপড় জব্দ করে আটককৃত ৪ চোরকে কানাইঘাট থানায় আজ সোমবার সকালে নিয়ে আসা হয়।
এসব অভিযানে কানাইঘাট থানার এসআই সনজিত কুমার রায়, আবু কাওসার, দেলোয়ার হোসেন সহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশ নেন।
কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল আহাদ জানান, দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনার সাথে জড়িত ৪ পেশাদার চোরকে গ্রেফতার ও চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করে চুরির মুল রহস্য উদঘাটন করা হচ্ছে। পুলিশের দাবী গ্রেফতারকৃতরা সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় এধরনের অপরাধ কর্মকান্ড করে যাচ্ছে। এই চক্রের সদস্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
প্রসঙ্গত যে, গত সোমবার রাত ৩ টা থেকে শুরু করে ফিল্মস্টাইলে রাত ৪ টা পর্যন্ত একদল চোর পশ্চিম পাশের রাহাত লোড কর্ণার ও নুরুল আম্বিয়া কথ ষ্টোরে গ্রেফতারকৃতরা দুর্ধষ চুরি করে মিনি ট্রাকে চুরির মালামাল নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য ইরাম ট্রেডিং নামক প্রতিষ্টানের সিসি ক্যামেরায় ধারন হলে পুলিশ তদন্তে নেমে এঘটনার মুল হোতাদের আটক করতে সক্ষম হয়।
পুলিশের এমন অভিযানে উপজেলার সকল ব্যবসায়ী সহ সাধারণ মানুষের মাঝে স্বত্বি ফিরে এসেছে।
জানা যায়, দুটি দোকানের প্রায় সাড়ে ৩ লক্ষ টাকার দামী কাপড়সহ মালামাল মিনি ট্রাক দিয়ে চুরি করার পর থেকে এঘটনার সাথে জড়িতদের গ্রেফতার করতে কানাইঘাট থানা পুলিশ অভিযানে নামে।
গত রবিবার বিকাল থেকে শুরু করে দীর্ঘ ১৪ ঘন্টা সিলেট, মৌলভীবাজার, সুনামগঞ্জ জেলার একাধিক স্থানে অভিযান চালিয়ে চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধার ও আন্তঃবিভাগীয় চোর চক্রের চার পেশাদার সদস্যকে গ্রেফতার করতে সক্ষম হয়।
ফিল্মি স্টাইলে চুরির দৃশ্য সিসি ক্যামেরার ফুটেজে সনাক্ত করার পর মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা কানাইঘাট থানার এসআই সনজিত কুমার রায় তদন্ত শুরু করেন। তদন্তকালে তিনি প্রথমে চুরির মালামাল বহনের মিনি ট্রাক সিলেট কদমতলী বাস টার্মিনালে সনাক্ত করেন। পরে পরিবহন শ্রমিক সংগঠনের নেতৃবৃন্দের সহযোগিতায় মিনি ট্রাকের চালক চুরির সাথে জড়িত দক্ষিণ সুরমা উপজেলার জালপাড়া গ্রামের মৃত দুদু মিয়ার পুত্র আলতাফ হোসেন ও একই উপজেলার জন্তিপুর গ্রামের বাদশা মিয়ার পুত্র সুমন আহমদকে গত রবিবার রাতে আটক করে তাদের স্বীকারোক্তি জবানবন্দির সূত্র ধরে সিলেটের ডিবি পুলিশ, মৌলভীবাজারের ডিবি পুলিশ, কুলাউড়া থানা পুলিশ, বিষম্ভপুর থানা পুলিশের যৌথ অভিযানে চুরির ঘটনার মুল হোতা সুনামগঞ্জ জেলার বিষম্ভপুর উপজেলার শক্তিয়ারখলা গ্রামের আব্দুল কালামের পুত্র আকিকুল ইসলাম ও জামালগঞ্জ থানার রাধানগর গ্রামের আছদ্দর আলীর পুত্র আলমগীর হেসেনকে বড় ধরনের চুরির প্রস্তুতি কালে ভোর রাতে কুলাউড়া থানা এলাকা থেকে গ্রেফতার করে আইন শৃঙ্খলা বাহিনী।
পরে চোরচক্রের মুলহোতা আকিকুলের দেওয়া তথ্যমতে বিষম্ভপুর থানার শক্তিয়ার খলার বাজারের জৈনক জাকির আহমদের দোকান হতে চোরাইকৃত প্রায় দেড়লক্ষ টাকার কাপড় জব্দ করে আটককৃত ৪ চোরকে কানাইঘাট থানায় আজ সোমবার সকালে নিয়ে আসা হয়।
এসব অভিযানে কানাইঘাট থানার এসআই সনজিত কুমার রায়, আবু কাওসার, দেলোয়ার হোসেন সহ পুলিশের বিভিন্ন পর্যায়ের কর্মকর্তাগণ অংশ নেন।
কানাইঘাট থানার অফিসার ইনচার্জ মোঃ আব্দুল আহাদ জানান, দুটি ব্যবসা প্রতিষ্ঠানে চুরির ঘটনার সাথে জড়িত ৪ পেশাদার চোরকে গ্রেফতার ও চোরাইকৃত মালামাল উদ্ধার করতে সক্ষম হয়েছে পুলিশ। আটককৃতদের থানায় জিজ্ঞাসাবাদ করে চুরির মুল রহস্য উদঘাটন করা হচ্ছে। পুলিশের দাবী গ্রেফতারকৃতরা সিলেট বিভাগের বিভিন্ন এলাকায় এধরনের অপরাধ কর্মকান্ড করে যাচ্ছে। এই চক্রের সদস্যদের গ্রেফতারের চেষ্টা চলছে।
প্রসঙ্গত যে, গত সোমবার রাত ৩ টা থেকে শুরু করে ফিল্মস্টাইলে রাত ৪ টা পর্যন্ত একদল চোর পশ্চিম পাশের রাহাত লোড কর্ণার ও নুরুল আম্বিয়া কথ ষ্টোরে গ্রেফতারকৃতরা দুর্ধষ চুরি করে মিনি ট্রাকে চুরির মালামাল নিয়ে যাওয়ার দৃশ্য ইরাম ট্রেডিং নামক প্রতিষ্টানের সিসি ক্যামেরায় ধারন হলে পুলিশ তদন্তে নেমে এঘটনার মুল হোতাদের আটক করতে সক্ষম হয়।
পুলিশের এমন অভিযানে উপজেলার সকল ব্যবসায়ী সহ সাধারণ মানুষের মাঝে স্বত্বি ফিরে এসেছে।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/২৮ জানুয়ারি ২০১৮ ইং
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়