নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাটে স্বামীর ছুরিকাঘাতে স্ত্রী গুরুতর আহতের খবর পাওয়া গেছে। মঙ্গলবার সকাল সাড়ে ১১টার দিকে কানাইঘাট বাজার বাস স্ট্যান্ডে এ ঘটনাটি ঘটে। এ সময় পথচারীরা স্ত্রীর উপর আঘাতকারী স্বামী সোলেমান আহমদ (৩৫) কে আটক করে কানাইঘাট থানায় সোর্পদ করেন। আশংকাজনক অবস্থায় স্ত্রীর রোকশানা বেগম (২৫) কে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স থেকে সিওমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। তার কোমরের মারাত্মক ছুরির আঘাত রয়েছে বলে চিকিৎসকরা জানান।
জানা যায়, জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের সাললাইন গ্রামের মৃত আব্দুন নূরের পুত্র সৌদি ফেরত প্রবাসী সোলেমানের সাথে তার স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রোকশানা বেগমের দাম্পত্য কলহ বিরাজ করছিল। স্বামী সোলেমান ২০১৬ সালে প্রবাস থেকে দেশে ফেরত আসার পর থেকে তার স্ত্রী বাউরভাগ মল্লিফৌদ গ্রামের উসমান আলীর মেয়ে রোকশানা বেগম স্বামীর সংসার কিছুদিন করার পর পিত্রালয়ে চলে যায়। এর পর থেকে কয়েকবার সোলেমান স্ত্রী কে বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করলেও স্ত্রী স্বামীর সংসার করতে অপরাগতা প্রকাশ করে,এমনকি আমার ৫ বছরের শিশুপুত্র আদিল কে সে কোন দিন দেখতে দেয়নি। থানা হাজতে থাকা স্ত্রীর উপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতকারী সোলেমানের সাথে কথা হলে সে অপকটে স্বীকার করে বলে, আমি আমার স্ত্রী রোকশানা বেগম কে চাকু দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করেছি। সে আমার সব কিছু তছনছ করে দিয়েছে। আমার প্রবাসের অনেক উপার্জনের অর্থ আত্মসাৎ করেছে। তাকে আমি জীবন দিয়ে ভালোবাসতাম কিন্তু সে আমার সাথে সব সময় দূর্ব্যবহার করে পিত্রালয়ে যাওয়ার পর থেকে তার খালাতো ভাই কানাইঘাটের মূলাগুলের দেলোয়ার সহ আরো কয়েকজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে যাহা আমি সহ্য করতে পারি নাই। স্ত্রী রোকশানা কানাইঘাট বাজারে খালাতো ভাই দেলোয়ারের সাথে ঘােরাঘুরি করছে জেনে আমি নিজ বাড়ি থেকে গাড়িযোগে কানাইঘাট বাস স্ট্যান্ডে নামার পর স্ত্রী রোকশানা কে পেয়ে সহ্য করতে না পেরে সাথে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে তাকে আঘাত করেছি। এখন আমার জেল হউক ফাঁসি হউক আমি মেনে নিব।
কানাইঘাট থানার ওসি (তদন্ত) মোঃ নুনু মিয়া কানাইঘাট নিউজকে জানান, সোলেমান বাজারের বাস স্ট্যান্ডে তার স্ত্রী কে ধারালো চাকু দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করলে পুলিশ সাথে সাথে ঘটনাস্থলে গিয়ে সোলেমান কে আটক করে এবং তার স্ত্রী রোকশানা কে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। এব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।
জানা যায়, জৈন্তাপুর উপজেলার দরবস্ত ইউনিয়নের সাললাইন গ্রামের মৃত আব্দুন নূরের পুত্র সৌদি ফেরত প্রবাসী সোলেমানের সাথে তার স্ত্রী ১ সন্তানের জননী রোকশানা বেগমের দাম্পত্য কলহ বিরাজ করছিল। স্বামী সোলেমান ২০১৬ সালে প্রবাস থেকে দেশে ফেরত আসার পর থেকে তার স্ত্রী বাউরভাগ মল্লিফৌদ গ্রামের উসমান আলীর মেয়ে রোকশানা বেগম স্বামীর সংসার কিছুদিন করার পর পিত্রালয়ে চলে যায়। এর পর থেকে কয়েকবার সোলেমান স্ত্রী কে বাড়িতে ফিরিয়ে আনার জন্য চেষ্টা করলেও স্ত্রী স্বামীর সংসার করতে অপরাগতা প্রকাশ করে,এমনকি আমার ৫ বছরের শিশুপুত্র আদিল কে সে কোন দিন দেখতে দেয়নি। থানা হাজতে থাকা স্ত্রীর উপর ধারালো অস্ত্র দিয়ে আঘাতকারী সোলেমানের সাথে কথা হলে সে অপকটে স্বীকার করে বলে, আমি আমার স্ত্রী রোকশানা বেগম কে চাকু দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করেছি। সে আমার সব কিছু তছনছ করে দিয়েছে। আমার প্রবাসের অনেক উপার্জনের অর্থ আত্মসাৎ করেছে। তাকে আমি জীবন দিয়ে ভালোবাসতাম কিন্তু সে আমার সাথে সব সময় দূর্ব্যবহার করে পিত্রালয়ে যাওয়ার পর থেকে তার খালাতো ভাই কানাইঘাটের মূলাগুলের দেলোয়ার সহ আরো কয়েকজনের সাথে অবৈধ সম্পর্ক গড়ে তোলে যাহা আমি সহ্য করতে পারি নাই। স্ত্রী রোকশানা কানাইঘাট বাজারে খালাতো ভাই দেলোয়ারের সাথে ঘােরাঘুরি করছে জেনে আমি নিজ বাড়ি থেকে গাড়িযোগে কানাইঘাট বাস স্ট্যান্ডে নামার পর স্ত্রী রোকশানা কে পেয়ে সহ্য করতে না পেরে সাথে থাকা ধারালো ছুরি দিয়ে তাকে আঘাত করেছি। এখন আমার জেল হউক ফাঁসি হউক আমি মেনে নিব।
কানাইঘাট থানার ওসি (তদন্ত) মোঃ নুনু মিয়া কানাইঘাট নিউজকে জানান, সোলেমান বাজারের বাস স্ট্যান্ডে তার স্ত্রী কে ধারালো চাকু দিয়ে আঘাত করে রক্তাক্ত জখম করলে পুলিশ সাথে সাথে ঘটনাস্থলে গিয়ে সোলেমান কে আটক করে এবং তার স্ত্রী রোকশানা কে রক্তাক্ত অবস্থায় উদ্ধার করে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে। এব্যাপারে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে বলে তিনি জানান।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/০৪ ডিসেম্বর ২০১৮ ইং
খবর বিভাগঃ
অপরাধ বার্তা
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়