নিজস্ব প্রতিবেদক:
জুয়া খেলার টাকার ভাগ-বাটোয়ারা নিয়ে ২জনের মধ্যে হাতাহাতির ঘটনা নিয়ে শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে কানাইঘাট সুরইঘাট বাজারে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে তীব্র উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়লে থানা পুলিশ বাজারে গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। প্রতক্ষ্যদর্শীরা জানান গত শুক্রবার দুপুরের দিকে লক্ষীপ্রসাদ পশ্চিম ইউনিয়নের সুরইঘাট এলাকার বাউরভাগ গ্রামের জনৈক আব্দুস শুকুর ও বড়কান্দি গ্রামের আলা উদ্দিন বরইর পুত্র ইমরানের মধ্যে জুয়া খেলার টাকা ভাগ নিয়ে সুরইঘাট বাজারে হাতাহাতি হয়। এ নিয়ে শুক্রবার সন্ধ্যার দিকে সোনাতন পুঞ্জি গ্রামের হোসন আহমদ, জাকারিয়া, তোতা মিয়া সহ কয়েকজন বাউরভাগ গ্রামের আব্দুস শুকুরের পক্ষ নিয়ে বাজারের আলা উদ্দিন বরইকে পেয়ে মারধরের চেষ্টা করলে বড়কান্দি ও সোনাতন পুঞ্জি গ্রামের লোকজনের মধ্যে বাজারের উত্তেজনা ছড়িয়ে পড়ে। বিষয়টি এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ সালিশের মাধ্যমে নিষ্পত্তির প্রক্রিয়া থাকাবস্থায় গত শুক্রবারের বিরোধকে কেন্দ্র করে আজ শনিবার সন্ধ্যার পর থেকে সুরইঘাট বাজারে বড়কান্দি ও সোনাতন পুঞ্জি গ্রামের লোকজন একে অপর পক্ষকে মোকাবেলা করার জন্য
বাজারের দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেল নিয়ে মহড়া দিতে শুরু করলে বাজারের আতংক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের প্রস্তুতির খবর পেয়ে লক্ষীপ্রসাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জেমস ফারগুশন নানকা তাৎক্ষনিক কানাইঘাট থানা পুলিশকে অবহিত করলে রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলা সহকারী (ভূমি) লুসিকান্ত হাজং কে সাথে নিয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ সুরইঘাট বাজারে বিপুল সংখ্যক পুলিশ কে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পুলিশ উভয় পক্ষের লোকজন কে বাজার থেকে তাড়িয়ে দিয়ে দোকানপাট বন্ধ করে পরিস্থিতি শান্ত করে। পরে এসিল্যান্ড লুসিকান্ত হাজংয়ের উপস্থিতিতে থানার ওসি মোঃ আব্দুল আহাদ, ইউপি চেয়ারম্যান জেমস লিওফারগুশন নানকা, সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, ওসি (তদন্ত) নুনু মিয়া, উভয় গ্রামের মুরব্বীয়ান ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়া উত্তেজনা নিরসনের জন্য বাজারে বৈঠকে বসেন। উভয় গ্রামের লোকজন সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তির মত দেন। বৈঠককালে এসিল্যান্ড লুসিকান্ত হাজং বলেন দুই ব্যক্তির মধ্যে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া মোটেই কাম্য নয়। এলাকার শান্তি শৃংখলা বিঘ্ন হয় এধরনের কোন ঘটনা যাতে করে সুরইঘাট এলাকায় আর যেন না হয় এজন্য সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে। থানার ওসি বলেন, সুরইঘাট এলাকায় কোন ধরনের সমাজ বিরোধী কর্মকান্ড কাউকে করতে দেওয়া হবে না। যে ঘটনা নিয়ে দু’টি গ্রামের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে তা তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে মতামতের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সুরাইঘাট এলাকায় আইন শৃংখলার অবনতি হয় এধরনের কোন কর্মকান্ড কাউকে করতে দেওয়া হবে না। ছোট ঘটনাকে কেন্দ্র করে গ্রাম ও গোষ্ঠি এবং পরগনা প্রতা থেকে আমাদের সবাইকে বেরিয়ে আসতে হবে। এলাকার সবাইকে নিয়ে অপরাধীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন তাৎক্ষনিক পুলিশ বাজারে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনলে বড়ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটত দুই গ্রামবাসীর মধ্যে।
বাজারের দেশীয় অস্ত্র ও ইটপাটকেল নিয়ে মহড়া দিতে শুরু করলে বাজারের আতংক ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষের প্রস্তুতির খবর পেয়ে লক্ষীপ্রসাদ ইউনিয়নের চেয়ারম্যান জেমস ফারগুশন নানকা তাৎক্ষনিক কানাইঘাট থানা পুলিশকে অবহিত করলে রাত সাড়ে ৮টার দিকে উপজেলা সহকারী (ভূমি) লুসিকান্ত হাজং কে সাথে নিয়ে থানার অফিসার ইনচার্জ সুরইঘাট বাজারে বিপুল সংখ্যক পুলিশ কে নিয়ে ঘটনাস্থলে যান। পুলিশ উভয় পক্ষের লোকজন কে বাজার থেকে তাড়িয়ে দিয়ে দোকানপাট বন্ধ করে পরিস্থিতি শান্ত করে। পরে এসিল্যান্ড লুসিকান্ত হাজংয়ের উপস্থিতিতে থানার ওসি মোঃ আব্দুল আহাদ, ইউপি চেয়ারম্যান জেমস লিওফারগুশন নানকা, সাবেক চেয়ারম্যান ফারুক চৌধুরী, ওসি (তদন্ত) নুনু মিয়া, উভয় গ্রামের মুরব্বীয়ান ও এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গকে নিয়ে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসীর মধ্যে ছড়িয়ে পড়া উত্তেজনা নিরসনের জন্য বাজারে বৈঠকে বসেন। উভয় গ্রামের লোকজন সালিশের মাধ্যমে বিষয়টি নিষ্পত্তির মত দেন। বৈঠককালে এসিল্যান্ড লুসিকান্ত হাজং বলেন দুই ব্যক্তির মধ্যে তুচ্ছ ঘটনা কে কেন্দ্র করে দুই গ্রামবাসী সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়া মোটেই কাম্য নয়। এলাকার শান্তি শৃংখলা বিঘ্ন হয় এধরনের কোন ঘটনা যাতে করে সুরইঘাট এলাকায় আর যেন না হয় এজন্য সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল থাকতে হবে। থানার ওসি বলেন, সুরইঘাট এলাকায় কোন ধরনের সমাজ বিরোধী কর্মকান্ড কাউকে করতে দেওয়া হবে না। যে ঘটনা নিয়ে দু’টি গ্রামের মধ্যে উত্তেজনার সৃষ্টি হয়েছে তা তদন্তপূর্বক দায়ী ব্যক্তিদের বিরুদ্ধে এলাকার গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ ও জনপ্রতিনিধিদের নিয়ে মতামতের ভিত্তিতে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে। সুরাইঘাট এলাকায় আইন শৃংখলার অবনতি হয় এধরনের কোন কর্মকান্ড কাউকে করতে দেওয়া হবে না। ছোট ঘটনাকে কেন্দ্র করে গ্রাম ও গোষ্ঠি এবং পরগনা প্রতা থেকে আমাদের সবাইকে বেরিয়ে আসতে হবে। এলাকার সবাইকে নিয়ে অপরাধীদের বিরুদ্ধে সামাজিক আন্দোলন গড়ে তোলা হবে।বাজারের ব্যবসায়ী ও স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন তাৎক্ষনিক পুলিশ বাজারে এসে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে না আনলে বড়ধরনের সংঘর্ষের ঘটনা ঘটত দুই গ্রামবাসীর মধ্যে।
কানাইঘাট নিউজ ডটকম/১১আগস্ট ২০১৮ ইং।
খবর বিভাগঃ
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়