চোখে ছানি পড়া
এটি একটি রোগ। আবার এটিকে বয়স জনিত সমস্যাও বলা হয়। চোখে ছানি পড়লে সবকিছুই
ঝাপসা দেখায়। তবে চোখের ছানি অত্যন্ত ধীর গতিতে বাড়ে। এই ছানি বাড়তে
বাড়তে মারাত্মক আকার হলে তখনই অস্ত্রোপচারের প্রয়োজন পড়ে।
তবে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতেও ছানির প্রতিকার করা সম্ভব। কিন্তু এর আগে অবশ্যই একজন চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
চোখের ছানি দূর করার কিছু সহজ উপায় জানুন-
ভিটামিন সি:
শরীরের অন্যান্য অঙ্গের চেয়ে চোখের লেন্স ভিটামিন 'সি' বেশি ধারণ করে। যদি আপনার চোখে ছানি (প্রাথমিক পর্যায়ে) হয়ে থাকে তাহলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে সম্পূরক ভিটামিন সি গ্রহণ করুন।
রসুন:
ছানি পড়া চোখের জন্য রসুন খুবই উপকারী বলে জানা আছে। আপনার চোখ পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে দৃষ্টি যে রকম পরিষ্কার মনে হবে, রসুনও ঠিক সেই কাজটি করে থাকে। তাই প্রতিদিন ২-৩টি কোয়া রসুন খেতে পারলে উপকার পাওয়া যাবে।
পেঁপে:
পেঁপের মধ্যে যে এনজাইম থাকে তা প্রোটিন জাতীয় খাবার হজমে সহায়তা করে। চোখে ছানি আছে এমন অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, যে তাদের প্রোটিন জাতীয় খাবার হজম করতে সমস্যা হয়। এই অতিরিক্ত প্রোটিন চোখের লেন্স-এ গিয়ে জমা হয়ে ছানি তৈরি করতে পারে। তাই ছানি প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত পেঁপে খাওয়া উচিত। এটি ছানির জন্য বেশ সহায়ক।
গ্রীন টি:
চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গ্রীন টি কাজে দেয়। গ্রীন টিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা চোখকে সজীবতা দেয়।
দুধ ও কাজুবাদাম:
চোখে ছানি হলে চোখ জ্বালা করে এবং লাল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে দুধের মধ্যে সারারাত কাজুবাদাম ভিজিয়ে রেখে সেই দুধ যদি চোখের পাতায় লাগানো যায় তাহলে চোখ জ্বালা করা এবং লাল হয়ে যাওয়া কমে যায়।
কাঁচা শাক-সব্জি:
একাধিক মেডিকেল জার্নাল অনুযায়ী, কাঁচা শাক-সব্জি ভিটামিন 'এ' এর উৎস। তাছাড়া এগুলি বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা চোখের ছানি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
তবে প্রাথমিক পর্যায়ে প্রাকৃতিক পদ্ধতিতেও ছানির প্রতিকার করা সম্ভব। কিন্তু এর আগে অবশ্যই একজন চক্ষু চিকিৎসকের পরামর্শ নেওয়া জরুরি।
চোখের ছানি দূর করার কিছু সহজ উপায় জানুন-
ভিটামিন সি:
শরীরের অন্যান্য অঙ্গের চেয়ে চোখের লেন্স ভিটামিন 'সি' বেশি ধারণ করে। যদি আপনার চোখে ছানি (প্রাথমিক পর্যায়ে) হয়ে থাকে তাহলে চক্ষু বিশেষজ্ঞের সঙ্গে কথা বলে সম্পূরক ভিটামিন সি গ্রহণ করুন।
রসুন:
ছানি পড়া চোখের জন্য রসুন খুবই উপকারী বলে জানা আছে। আপনার চোখ পানি দিয়ে ধুয়ে নিলে দৃষ্টি যে রকম পরিষ্কার মনে হবে, রসুনও ঠিক সেই কাজটি করে থাকে। তাই প্রতিদিন ২-৩টি কোয়া রসুন খেতে পারলে উপকার পাওয়া যাবে।
পেঁপে:
পেঁপের মধ্যে যে এনজাইম থাকে তা প্রোটিন জাতীয় খাবার হজমে সহায়তা করে। চোখে ছানি আছে এমন অনেকের ক্ষেত্রেই দেখা যায়, যে তাদের প্রোটিন জাতীয় খাবার হজম করতে সমস্যা হয়। এই অতিরিক্ত প্রোটিন চোখের লেন্স-এ গিয়ে জমা হয়ে ছানি তৈরি করতে পারে। তাই ছানি প্রতিরোধের জন্য নিয়মিত পেঁপে খাওয়া উচিত। এটি ছানির জন্য বেশ সহায়ক।
গ্রীন টি:
চোখের স্বাস্থ্য ভালো রাখতে গ্রীন টি কাজে দেয়। গ্রীন টিতে অ্যান্টি অক্সিডেন্ট থাকে যা চোখকে সজীবতা দেয়।
দুধ ও কাজুবাদাম:
চোখে ছানি হলে চোখ জ্বালা করে এবং লাল হয়ে যায়। এক্ষেত্রে দুধের মধ্যে সারারাত কাজুবাদাম ভিজিয়ে রেখে সেই দুধ যদি চোখের পাতায় লাগানো যায় তাহলে চোখ জ্বালা করা এবং লাল হয়ে যাওয়া কমে যায়।
কাঁচা শাক-সব্জি:
একাধিক মেডিকেল জার্নাল অনুযায়ী, কাঁচা শাক-সব্জি ভিটামিন 'এ' এর উৎস। তাছাড়া এগুলি বিটা ক্যারোটিন ও অ্যান্টি অক্সিডেন্ট সমৃদ্ধ যা চোখের ছানি প্রতিরোধে সাহায্য করে।
খবর বিভাগঃ
স্বাস্থ্য
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়