ডেস্ক :
ভোর ৪ টার সময়
শিশুদের জন্মের সম্ভাবনা সবচেয়ে বেশি। এছাড়া রাত ১টা থেকে সকাল ৭টার মাঝেই
বেশিরভাগ শিশুর জন্ম হয়। সম্প্রতি প্রকাশিত ব্রিটিশ গবেষণার এক প্রতিবেদনে
এমনটাই দাবি করা হয়েছে।
জানা গেছে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুদের জন্ম বেশি হয় ছুটির দিন সকালে। কিন্তু স্বাভাবিক উপায়ে বেশি সন্তান প্রসব হয় মাঝরাতের পর। এই গবেষণা অনুযায়ী, ২০০৫ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে প্রায় ৫০ লক্ষ শিশুর জন্মের রেকর্ডের ভিত্তিতে গবেষণা করে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন।
অধ্যাপক অ্যালিসন ম্যাকফারলিন জানান, ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে প্রসব করানোর ঘটনা বেশি রাতের দিকেই ঘটে। অন্যদিকে, আগে থেকে পরিকল্পনা করে রাখা ‘সিজারিয়ান’ প্রসবের বেশিরভাগই ঘটে সকালের দিকে।
গবেষক দলের সদস্য ডঃ পিটার মার্টিন বলেন, সভ্যতার আদিম কাল থেকে মানুষ দল বেঁধে বাস করত। তারা দিনের বেলায় আলাদা হয়ে খাবার সন্ধান করত এবং রাত্রে একত্রিত হতো। তাই রাতে সন্তান প্রসব করলে মা ও শিশু অনেক বেশি নিরাপত্তা পেতেন।
ডঃ পিটার মার্টিনের মতে, এই কারণে এখনও রাতে প্রাকৃতিকভাবে সন্তান প্রসবের সংখ্যা অনেক বেশি। রয়্যাল কলেজ অব মিডওয়াইভসের শন ও' সুলিভান জানান, হাসপাতালের মাতৃত্ব পরিষেবাকে আরও বেশি পরিকল্পনা মাফিক সুনিয়ন্ত্রিত করতেই তারা এই গবেষণা চালিয়েছেন।
জানা গেছে, অস্ত্রোপচারের মাধ্যমে শিশুদের জন্ম বেশি হয় ছুটির দিন সকালে। কিন্তু স্বাভাবিক উপায়ে বেশি সন্তান প্রসব হয় মাঝরাতের পর। এই গবেষণা অনুযায়ী, ২০০৫ থেকে ২০১৪ সালের মধ্যে প্রায় ৫০ লক্ষ শিশুর জন্মের রেকর্ডের ভিত্তিতে গবেষণা করে ইউনিভার্সিটি কলেজ লন্ডন।
অধ্যাপক অ্যালিসন ম্যাকফারলিন জানান, ওষুধ প্রয়োগের মাধ্যমে প্রসব করানোর ঘটনা বেশি রাতের দিকেই ঘটে। অন্যদিকে, আগে থেকে পরিকল্পনা করে রাখা ‘সিজারিয়ান’ প্রসবের বেশিরভাগই ঘটে সকালের দিকে।
গবেষক দলের সদস্য ডঃ পিটার মার্টিন বলেন, সভ্যতার আদিম কাল থেকে মানুষ দল বেঁধে বাস করত। তারা দিনের বেলায় আলাদা হয়ে খাবার সন্ধান করত এবং রাত্রে একত্রিত হতো। তাই রাতে সন্তান প্রসব করলে মা ও শিশু অনেক বেশি নিরাপত্তা পেতেন।
ডঃ পিটার মার্টিনের মতে, এই কারণে এখনও রাতে প্রাকৃতিকভাবে সন্তান প্রসবের সংখ্যা অনেক বেশি। রয়্যাল কলেজ অব মিডওয়াইভসের শন ও' সুলিভান জানান, হাসপাতালের মাতৃত্ব পরিষেবাকে আরও বেশি পরিকল্পনা মাফিক সুনিয়ন্ত্রিত করতেই তারা এই গবেষণা চালিয়েছেন।
খবর বিভাগঃ
স্বাস্থ্য
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়