নিজস্ব প্রতিবেদক:
কানাইঘাট ঝিংগাবাড়ী ইউপির ক্রাইম জোন খ্যাত আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামে আধিপত্য
বিস্তার নিয়ে আবারো গ্রামের দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। বুধবার
বেলা ১টার দিকে কথা কাটাকাটির জের ধরে উভয় পক্ষের লোকজনদের মধ্যে সংঘর্ষে
অন্তত ১৫ জন আহত হন। আহতের মধ্যে গুরত্বর অবস্থায়
উভয় পক্ষের মধ্যে রহমত উল্লাহ(৪০),তার ভাই আহসান উল্লাহ(৩৫),আব্দুন নূর (২২),ফয়সল আহমদ(২৩),শাহাব উদ্দিন(৫০),সুরুজ আলী(৫৪),সাহেদ আহমদ(৩৮),জুনায়েদ আহমদ(২১),আবুল(৩৫)কে সিলেট সিওমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে গ্রামের ইউপি সদস্য শরীফ উদ্দিন ও সাবেক ইউপ সদস্য আজিজুর রহমান পক্ষের লোকজনদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে কানাইঘাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উভয় পক্ষের লোকজনদেরকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। থানার সেকেন্ড অফিসার স্বপন চন্দ্র সরকার জানিয়েছেন,পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান,বুধবার বেলা ১টার দিকে গ্রামের পূর্ব জামে মসজিদের পাশে বাঁশ কাটছিলেন ইউপি সদস্য শরীফ উদ্দিনের পক্ষের আব্দুল মালিক বাউলা,সফিক,তাজ ও কয়ছর আহমদসহ কয়েকজন। এসময় গ্রামের রাস্তা দিয়ে রিক্সাযোগে যাচ্ছিলেন গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আজিজুর রহমান পক্ষের রহমত উল্লাহ ও তার ভাই আহসান উল্লাহ। তাদের রিক্সার গতিরোধ করে শরীফ উদ্দিনের লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়িভাবে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হন উভয় পরক্ষের ১৫জন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন, আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তার এবং গ্রামের ইজমালি সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের বর্তমান ইউপি সদস্য শরীফ উদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য আজিজুর রহমান পক্ষের লোকজনদের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষ,প্রতিনিয়ত চোরাগুপ্ত হামলা,বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল ও ডাকাতির ঘটনা সাজিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে উভয় পক্ষ একে অপর পক্ষকে ঘায়েল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। প্রবাসী অধ্যুষিত এ গ্রামের উভয় পক্ষের লোকজন কোন ধরণের আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে পাল্টাপাল্টি হামলাসহ নানা ধরণের অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাওয়ায় গ্রামের সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীনতার ভয়ে এক ধরণের অবরুদ্ধ জীবন-যাপন করেছেন। সম্প্রতি সিলেটের উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক পুলিশ আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামে ”ব্লক রেড” অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও উভয় পক্ষের ১৪জনকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠানোর পরও গ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশিক উদ্দিন চৌধূরী,নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা,সিলেটের উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও কানাইঘাট থানার ওসি আব্দুল আহাদ নারাইনপুর গ্রামের উভয় পক্ষের লোকজনদের বিরোধ মেটাতে বারবার চেষ্টা করলেও গ্রামের পরিস্থিতি শান্ত হচ্ছেনা। উভয় পক্ষের মধ্যে বর্তমানে ৮/১০টি মামলা চলছে। উপজেলার জনপ্রতিনিধিরা বিরোধ মেটাতে পূর্বে কয়েকবার চেষ্টা করলেও এক পক্ষের কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছেনা। এলাকার গ্রাম্য মাতব্বররা ফৌদের দোহাই দিয়ে গ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি ঘোলাটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে সচেতন মহল জানিয়েছেন। যার কারণে দিন দিন নারাইনপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পাল্টাপাল্টি হামলা-মামলার ঘটনা ঘটছে। উভয় পক্ষ খইয়ের মত টাকা উড়াচ্ছেন একে অপরকে ঘায়েল করার উদ্দ্যেশে।
উভয় পক্ষের মধ্যে রহমত উল্লাহ(৪০),তার ভাই আহসান উল্লাহ(৩৫),আব্দুন নূর (২২),ফয়সল আহমদ(২৩),শাহাব উদ্দিন(৫০),সুরুজ আলী(৫৪),সাহেদ আহমদ(৩৮),জুনায়েদ আহমদ(২১),আবুল(৩৫)কে সিলেট সিওমেক হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে বলে জানা গেছে। এ নিয়ে গ্রামের ইউপি সদস্য শরীফ উদ্দিন ও সাবেক ইউপ সদস্য আজিজুর রহমান পক্ষের লোকজনদের মধ্যে উত্তেজনা বিরাজ করছে। সংঘর্ষের খবর পেয়ে কানাইঘাট থানা পুলিশ ঘটনাস্থল পরিদর্শন করে উভয় পক্ষের লোকজনদেরকে ছত্রভঙ্গ করে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনেন। থানার সেকেন্ড অফিসার স্বপন চন্দ্র সরকার জানিয়েছেন,পরিস্থিতি শান্ত রয়েছে। এলাকায় পুলিশ মোতায়েন করা হয়েছে। স্থানীয়রা জানান,বুধবার বেলা ১টার দিকে গ্রামের পূর্ব জামে মসজিদের পাশে বাঁশ কাটছিলেন ইউপি সদস্য শরীফ উদ্দিনের পক্ষের আব্দুল মালিক বাউলা,সফিক,তাজ ও কয়ছর আহমদসহ কয়েকজন। এসময় গ্রামের রাস্তা দিয়ে রিক্সাযোগে যাচ্ছিলেন গ্রামের সাবেক ইউপি সদস্য আজিজুর রহমান পক্ষের রহমত উল্লাহ ও তার ভাই আহসান উল্লাহ। তাদের রিক্সার গতিরোধ করে শরীফ উদ্দিনের লোকজন ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাতাড়িভাবে কুপিয়ে রক্তাক্ত জখম করলে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষে আহত হন উভয় পরক্ষের ১৫জন। স্থানীয় এলাকাবাসী জানিয়েছেন, আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তার এবং গ্রামের ইজমালি সম্পত্তি নিয়ে দীর্ঘদিন ধরে গ্রামের বর্তমান ইউপি সদস্য শরীফ উদ্দিন ও সাবেক ইউপি সদস্য আজিজুর রহমান পক্ষের লোকজনদের মধ্যে কয়েক দফা সংঘর্ষ,প্রতিনিয়ত চোরাগুপ্ত হামলা,বাড়ি-ঘর জ্বালিয়ে দিয়ে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল ও ডাকাতির ঘটনা সাজিয়ে মিথ্যা মামলা দিয়ে উভয় পক্ষ একে অপর পক্ষকে ঘায়েল করার অপচেষ্টায় লিপ্ত রয়েছে। প্রবাসী অধ্যুষিত এ গ্রামের উভয় পক্ষের লোকজন কোন ধরণের আইন কানুনের তোয়াক্কা না করে পাল্টাপাল্টি হামলাসহ নানা ধরণের অপরাধমূলক কর্মকান্ড চালিয়ে যাওয়ায় গ্রামের সাধারণ মানুষ নিরাপত্তাহীনতার ভয়ে এক ধরণের অবরুদ্ধ জীবন-যাপন করেছেন। সম্প্রতি সিলেটের উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তাদের নেতৃত্বে বিপুল সংখ্যক পুলিশ আগফৌদ নারাইনপুর গ্রামে ”ব্লক রেড” অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ দেশীয় অস্ত্র ও উভয় পক্ষের ১৪জনকে গ্রেফতার করে জেলহাজতে পাঠানোর পরও গ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণ করা যাচ্ছেনা। উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আশিক উদ্দিন চৌধূরী,নির্বাহী কর্মকর্তা তানিয়া সুলতানা,সিলেটের উর্ধ্বতন পুলিশ কর্মকর্তা ও কানাইঘাট থানার ওসি আব্দুল আহাদ নারাইনপুর গ্রামের উভয় পক্ষের লোকজনদের বিরোধ মেটাতে বারবার চেষ্টা করলেও গ্রামের পরিস্থিতি শান্ত হচ্ছেনা। উভয় পক্ষের মধ্যে বর্তমানে ৮/১০টি মামলা চলছে। উপজেলার জনপ্রতিনিধিরা বিরোধ মেটাতে পূর্বে কয়েকবার চেষ্টা করলেও এক পক্ষের কারণে সেটি সম্ভব হচ্ছেনা। এলাকার গ্রাম্য মাতব্বররা ফৌদের দোহাই দিয়ে গ্রামের সার্বিক পরিস্থিতি ঘোলাটের দিকে ঠেলে দিচ্ছে বলে সচেতন মহল জানিয়েছেন। যার কারণে দিন দিন নারাইনপুর গ্রামে আধিপত্য বিস্তার নিয়ে পাল্টাপাল্টি হামলা-মামলার ঘটনা ঘটছে। উভয় পক্ষ খইয়ের মত টাকা উড়াচ্ছেন একে অপরকে ঘায়েল করার উদ্দ্যেশে।
কানাইঘাট নিউজ ডট.কম/১৬ মে ২০১৮ ই্ং
খবর বিভাগঃ
অপরাধ বার্তা
প্রতিদিনের কানাইঘাট
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়