ডেস্ক :
বিশ্বখ্যাত
পদার্থবিদ ও বিশিষ্ট বিজ্ঞানী স্টিফেন হকিং চলে গেলেন। মৃত্যুকালে তার বয়স
হয়েছিল ৭৬ বছর। হকিংয়ের প্রয়াণের খবরটি তার পরিবার থেকে নিশ্চিত করা হয়েছে
বলে জানিয়েছে বিবিসি।
তার সন্তান লুসি, রবার্ট ও টিম বলেন, আমরা খুবই মর্মাহত। আমাদের সবচেয়ে প্রিয় বাবা আজকে মারা গেছেন। নিঃসন্দেহে তিনি অনেক বড় মাপের বিজ্ঞানী ও অসাধারণ মানুষ ছিলেন। তার কাজ এবং অবদান অনেক বছর ধরে মানুষ মনে রাখবে, ধারণ করে রাখবে।’
স্টিফেন হকিংয়ের পুরো নাম স্টিভেন উইলিয়াম হকিং। তার জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি। বিশিষ্ট ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ হিসেবে বিশ্বের সর্বত্র পরিচিত ব্যক্তিত্ব তিনি। তাকে বিশ্বের সমকালীন তাত্ত্বিক পদার্থবিদদের মধ্যে অন্যতম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
হকিং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসিয়ান অধ্যাপক ছিলেন। ২০০৯ সালে ওই পদ থেকে অবসর নেন তিনি।
এছাড়াও স্টিফেন হকিং কেমব্রিজের গনভিলি এবং কেয়াস কলেজের ফেলো হিসাবে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে শারীরিকভাবে ভীষণরকম অচল ছিলেন। তিনি মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
পদার্থবিজ্ঞানে হকিংয়ের দুইটি অবদানের কথা সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত। প্রথম জীবনে সতীর্থ রজার পেনরাজের সঙ্গে মিলে সাধারণ আপেক্ষিকতায় সিংগুলারিটি সংক্রান্ত তত্ত্ব। হকিং প্রথম অনিশ্চয়তার তত্ত্ব ব্ল্যাক হোল-এর ঘটনা দিগন্তে প্রয়োগ করে দেখান যে ব্ল্যাক হোল থেকে বিকিরিত হচ্ছে কণা প্রবাহ। এই বিকরণ এখন হকিং বিকিরণ নামে (অথবা কখনো কখনো বেকেনস্টাইন-হকিং বিকিরণ) অভিহিত।
প্রায় ৪০ বছর ধরে হকিং তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানের চর্চা করেছেন। লিখিত পুস্তক এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির থেকে হকিং একাডেমিক জগতে যথেষ্ট খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন।
তার সন্তান লুসি, রবার্ট ও টিম বলেন, আমরা খুবই মর্মাহত। আমাদের সবচেয়ে প্রিয় বাবা আজকে মারা গেছেন। নিঃসন্দেহে তিনি অনেক বড় মাপের বিজ্ঞানী ও অসাধারণ মানুষ ছিলেন। তার কাজ এবং অবদান অনেক বছর ধরে মানুষ মনে রাখবে, ধারণ করে রাখবে।’
স্টিফেন হকিংয়ের পুরো নাম স্টিভেন উইলিয়াম হকিং। তার জন্ম ১৯৪২ সালের ৮ জানুয়ারি। বিশিষ্ট ইংরেজ তাত্ত্বিক পদার্থবিজ্ঞানী ও গণিতজ্ঞ হিসেবে বিশ্বের সর্বত্র পরিচিত ব্যক্তিত্ব তিনি। তাকে বিশ্বের সমকালীন তাত্ত্বিক পদার্থবিদদের মধ্যে অন্যতম হিসাবে বিবেচনা করা হয়।
হকিং কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ের লুকাসিয়ান অধ্যাপক ছিলেন। ২০০৯ সালে ওই পদ থেকে অবসর নেন তিনি।
এছাড়াও স্টিফেন হকিং কেমব্রিজের গনভিলি এবং কেয়াস কলেজের ফেলো হিসাবে কর্মরত ছিলেন। দীর্ঘদিন ধরে শারীরিকভাবে ভীষণরকম অচল ছিলেন। তিনি মোটর নিউরন রোগে আক্রান্ত ছিলেন।
পদার্থবিজ্ঞানে হকিংয়ের দুইটি অবদানের কথা সবচেয়ে বেশি স্বীকৃত। প্রথম জীবনে সতীর্থ রজার পেনরাজের সঙ্গে মিলে সাধারণ আপেক্ষিকতায় সিংগুলারিটি সংক্রান্ত তত্ত্ব। হকিং প্রথম অনিশ্চয়তার তত্ত্ব ব্ল্যাক হোল-এর ঘটনা দিগন্তে প্রয়োগ করে দেখান যে ব্ল্যাক হোল থেকে বিকিরিত হচ্ছে কণা প্রবাহ। এই বিকরণ এখন হকিং বিকিরণ নামে (অথবা কখনো কখনো বেকেনস্টাইন-হকিং বিকিরণ) অভিহিত।
প্রায় ৪০ বছর ধরে হকিং তত্ত্বীয় পদার্থবিজ্ঞানের চর্চা করেছেন। লিখিত পুস্তক এবং বিভিন্ন অনুষ্ঠানে হাজির থেকে হকিং একাডেমিক জগতে যথেষ্ট খ্যাতিমান হয়ে উঠেছেন।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়