কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
হাঁচি এলে
হাঁচুন। হাঁচি আটকে রাখলে মারাত্মক ক্ষতি। এখন টের না পেলেও, পরে মাসুল
গুনতে হবে কড়ায় গণ্ডায়। ডাক্তার গবেষকদের একাংশের মতে, হাঁচি চাপলে হতে
পারে মারাত্মক বিপদ। কানের পর্দা ফেটে যাতে পারে, সেক্ষেত্রে বধির হওয়ার
সম্ভাবনা প্রবল।
মাইকেল বেনিঞ্জার নামে এক চিকিৎসা বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, হাঁচির শব্দ নাক থেকে প্রচণ্ড গতিতে বেরিয়ে এসে বাতাসে মেশে। সেই গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ মাইল থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ মাইল পর্যন্ত হতে পারে। বেনিঞ্জারের বক্তব্য, বহির্মুখী এই চাপকে জোর করে শরীরের ভিতর গিলে নিলে ভিতরে ভিতরে বহু ক্ষতি হতে পারে। যেমন ল্যারিংসে ফ্র্যাকচার, কোমরে ব্যথা, মুখের নার্ভে ক্ষত।
এখানেই শেষ নয়। জোর করে হাঁচি চাপলে এর থেকেও বড় বিপদ ঘটতে পারে। হাঁচির বহির্মুখী প্রেসার শরীরের ভিতরে গেলে পাঁজর পর্যন্ত গুঁড়িয়ে যেতে পারে। হাঁচি চাপলে যখন তখন মাংসে মারাত্মক টান ধরতে পারে। বেনিঞ্জারের যুক্তি, হাঁচির প্রেসার বাইরে বেরিয়ে যাওয়াই স্বাভাবিক নিয়ম। বহির্মুখী সেই ফোর্স জোর করে শরীরের ভিতর চালনা করলে তা মস্তিষ্ক ও দেহের বিভিন্ন জায়গায় এলোপাথাড়ি তরঙ্গ তৈরি করে। ওই তরঙ্গের আঘাতে শরীরে প্রচুর ড্যামেজ হয়।
হাঁচির মাধ্যমে শরীর থেকে ভাইরাস বেরিয়ে যায়। হাঁচি নাকের ভিতরের নালি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। চিকিত্সা বিজ্ঞানী বেনিঞ্জারের বক্তব্য, জোর করে হাঁচি চাপলে সংক্রামিত মিউকাস ইউস্ট্যাশিয়ান টিউবের মাধ্যমে কানের মধ্যে প্রবেশ করে। এত সব দিক বিবেচনা করে ডাক্তারদের পরামর্শ হাঁচির মতো প্রোটেক্টিভ রিফ্লেক্সকে উল্টো পথে চালনা না করাই ভাল।
মাইকেল বেনিঞ্জার নামে এক চিকিৎসা বিজ্ঞানী জানিয়েছেন, হাঁচির শব্দ নাক থেকে প্রচণ্ড গতিতে বেরিয়ে এসে বাতাসে মেশে। সেই গতিবেগ ঘণ্টায় ১০০ মাইল থেকে সর্বোচ্চ ৫০০ মাইল পর্যন্ত হতে পারে। বেনিঞ্জারের বক্তব্য, বহির্মুখী এই চাপকে জোর করে শরীরের ভিতর গিলে নিলে ভিতরে ভিতরে বহু ক্ষতি হতে পারে। যেমন ল্যারিংসে ফ্র্যাকচার, কোমরে ব্যথা, মুখের নার্ভে ক্ষত।
এখানেই শেষ নয়। জোর করে হাঁচি চাপলে এর থেকেও বড় বিপদ ঘটতে পারে। হাঁচির বহির্মুখী প্রেসার শরীরের ভিতরে গেলে পাঁজর পর্যন্ত গুঁড়িয়ে যেতে পারে। হাঁচি চাপলে যখন তখন মাংসে মারাত্মক টান ধরতে পারে। বেনিঞ্জারের যুক্তি, হাঁচির প্রেসার বাইরে বেরিয়ে যাওয়াই স্বাভাবিক নিয়ম। বহির্মুখী সেই ফোর্স জোর করে শরীরের ভিতর চালনা করলে তা মস্তিষ্ক ও দেহের বিভিন্ন জায়গায় এলোপাথাড়ি তরঙ্গ তৈরি করে। ওই তরঙ্গের আঘাতে শরীরে প্রচুর ড্যামেজ হয়।
হাঁচির মাধ্যমে শরীর থেকে ভাইরাস বেরিয়ে যায়। হাঁচি নাকের ভিতরের নালি পরিষ্কার রাখতে সাহায্য করে। চিকিত্সা বিজ্ঞানী বেনিঞ্জারের বক্তব্য, জোর করে হাঁচি চাপলে সংক্রামিত মিউকাস ইউস্ট্যাশিয়ান টিউবের মাধ্যমে কানের মধ্যে প্রবেশ করে। এত সব দিক বিবেচনা করে ডাক্তারদের পরামর্শ হাঁচির মতো প্রোটেক্টিভ রিফ্লেক্সকে উল্টো পথে চালনা না করাই ভাল।
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়