কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
প্রায় প্রতিদিন
খাওয়া হয় ডিম। বেশিরভাগ মানুষই তাদের খাবারের তালিকায় রোজ ডিম রাখেন।
সারাদিনে কোনও না কোনও সময়ে ডিম খাওয়া শরীরের পক্ষে খুবই উপকারী, জানাচ্ছেন
চিকিৎসকরা। বাজারে ব্রাউন এবং সাদা দু’প্রকারের ডিম পাওয়া যায়। কোন ডিম
বেশি উপকারী তা নিয়ে একটা সংশয় তৈরি হয়েছে।
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ডিম স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী একটি উপাদান। শরীরের অনেক ঘাটতি পূরণ করে ডিম। শুধু তাই নয়, গবেষকরা এমনও জানাচ্ছেন যে, হৃদরোগ কিংবা কোলেস্টেরলের সমস্যার সঙ্গে ডিম খাওয়া বা, না খাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই।
সম্প্রতি ডিম নিয়ে কিছু সংখ্যক মানুষের মধ্যে একটা সংশয় দেখা দিয়েছে। বাজারে ব্রাউন এবং সাদা দু’প্রকারের ডিম পাওয়া যায়। কোন ডিম বেশি উপকারী, তা নিয়ে একটা সংশয় তৈরি হয়েছে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, মুরগির খাদ্যাভ্যাসের কারণেই ডিমের খোলার রং আলাদা হয়। তাই, ব্রাউন হোক কিংবা সাদা, দু’প্রকারের ডিমই সমান উপকারী। তাই চিন্তা না করে ডিম খান। যেকোনও রঙের।
বহু মানুষেরই ধারণা রয়েছে যে, ডিম খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই প্রসঙ্গে নিউট্রিশনিস্টরা জানাচ্ছেন, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট (অপকারী ফ্যাট)। ডিমে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খুবই কম পরিমান থাকে। তাই, ডিম থেকে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। পাশাপাশি তারা এমনও জানাচ্ছেন যে, একজন সুস্থ মানুষ একদিনে ৩টি ডিম খেতেই পারেন। ডিম খাওয়ার সঙ্গে হৃদরোগের কোনও যোগাযোগ নেই।
গবেষণায় প্রমাণিত হয়েছে যে, ডিম স্বাস্থ্যের পক্ষে খুবই উপকারী একটি উপাদান। শরীরের অনেক ঘাটতি পূরণ করে ডিম। শুধু তাই নয়, গবেষকরা এমনও জানাচ্ছেন যে, হৃদরোগ কিংবা কোলেস্টেরলের সমস্যার সঙ্গে ডিম খাওয়া বা, না খাওয়ার কোনও সম্পর্ক নেই।
সম্প্রতি ডিম নিয়ে কিছু সংখ্যক মানুষের মধ্যে একটা সংশয় দেখা দিয়েছে। বাজারে ব্রাউন এবং সাদা দু’প্রকারের ডিম পাওয়া যায়। কোন ডিম বেশি উপকারী, তা নিয়ে একটা সংশয় তৈরি হয়েছে। গবেষকরা জানাচ্ছেন, মুরগির খাদ্যাভ্যাসের কারণেই ডিমের খোলার রং আলাদা হয়। তাই, ব্রাউন হোক কিংবা সাদা, দু’প্রকারের ডিমই সমান উপকারী। তাই চিন্তা না করে ডিম খান। যেকোনও রঙের।
বহু মানুষেরই ধারণা রয়েছে যে, ডিম খেলে রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বেড়ে যাওয়ার সম্ভাবনা থাকে। এই প্রসঙ্গে নিউট্রিশনিস্টরা জানাচ্ছেন, রক্তে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ায় স্যাচুরেটেড এবং ট্রান্স ফ্যাট (অপকারী ফ্যাট)। ডিমে স্যাচুরেটেড ফ্যাট খুবই কম পরিমান থাকে। তাই, ডিম থেকে শরীরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়ার কোনও সম্ভাবনাই নেই। পাশাপাশি তারা এমনও জানাচ্ছেন যে, একজন সুস্থ মানুষ একদিনে ৩টি ডিম খেতেই পারেন। ডিম খাওয়ার সঙ্গে হৃদরোগের কোনও যোগাযোগ নেই।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়