কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
আজ বৃহস্পতিবার ঢাকায় আসছেন মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী লেফটেনেন্ট জেনারেল খ শোয়ে।
শুক্রবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। শোয়ে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দুই দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের এ বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, ইয়াবার মতো মাদক দ্রব্য চোরাচালন বন্ধ ও সীমান্তে দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সহযোগিতার বিষয়টি প্রধান পাবে।
অপরদিকে মিয়ানমার ইতোপূর্বে দেয়া তালিকা অনুযায়ী আরাকান সেলভেশন আর্মি বা আরসার সদস্যদের বাংলাদেশ থেকে আটক ও হস্তান্তরের বিষয়টি উত্থাপন করতে পারে।
প্রত্যাবাসনের আলোচনা শুরু হলেও এখনো মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের আসা বন্ধ হয়নি। এ বিষয়ে গতকাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আগে তো হাজারে হাজারে আসতো, এখন মাঝে মাঝে দুই-একশ’ আসে। সেটাও আশা করি বন্ধ হয়ে যাবে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মিয়ানমারে গিয়েছিলেন এবং মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকায় এসেছেন। এখন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া কোনো পর্যায়ে রয়েছে— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ইস্যুতে কথা বলতে আমি মিয়ানমারে গিয়েছিলাম। সেখানে চুক্তি ছাড়াও ১০টি পয়েন্টের ওপর কথা হয়েছিল। সে আলোচনা এখনো চলছে। আবারও কথা হবে।
শুক্রবার স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামালের সঙ্গে তার দ্বিপক্ষীয় বৈঠক অনুষ্ঠিত হবে। শোয়ে ১২ সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেবেন।
স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয় সূত্র জানায়, দুই দেশের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী পর্যায়ের এ বৈঠকে বাংলাদেশের পক্ষ থেকে রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন, ইয়াবার মতো মাদক দ্রব্য চোরাচালন বন্ধ ও সীমান্তে দুই দেশের নিরাপত্তা বাহিনীর মধ্যে সহযোগিতার বিষয়টি প্রধান পাবে।
অপরদিকে মিয়ানমার ইতোপূর্বে দেয়া তালিকা অনুযায়ী আরাকান সেলভেশন আর্মি বা আরসার সদস্যদের বাংলাদেশ থেকে আটক ও হস্তান্তরের বিষয়টি উত্থাপন করতে পারে।
প্রত্যাবাসনের আলোচনা শুরু হলেও এখনো মিয়ানমার থেকে রোহিঙ্গাদের আসা বন্ধ হয়নি। এ বিষয়ে গতকাল স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল বলেন, আগে তো হাজারে হাজারে আসতো, এখন মাঝে মাঝে দুই-একশ’ আসে। সেটাও আশা করি বন্ধ হয়ে যাবে।
রোহিঙ্গা ইস্যুতে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল মিয়ানমারে গিয়েছিলেন এবং মিয়ানমারের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ঢাকায় এসেছেন। এখন রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া কোনো পর্যায়ে রয়েছে— এমন প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের ইস্যুতে কথা বলতে আমি মিয়ানমারে গিয়েছিলাম। সেখানে চুক্তি ছাড়াও ১০টি পয়েন্টের ওপর কথা হয়েছিল। সে আলোচনা এখনো চলছে। আবারও কথা হবে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়