কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
বগুড়ার শেরপুরে
মাটির নিচে ১০ মণ ওজনের কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার করা হয়েছে। যার
আনুমানিক মূল্য শতকোটি টাকা। উপজেলার গোঁরতা গ্রামে সোমবার দুপুরে একটি
পুকুর খননের সময় মূর্তিটি উদ্ধার করা হয়। উদ্ধার হওয়া মূর্তিটি একনজর দেখার
জন্য সেখানে হাজার হাজার লোকের সমাগম ঘটে।
জানা যায়, সোমবার দুপুরে উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের গোঁরতা গ্রামে একটি জমিতে পুকুর খনন করার সময় প্রাচীন কষ্টিপাথরের মূর্তিটি পাওয়া যায়। খবরটি প্রচার হলে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এসে পূজা অর্চনা শুরু করেন। খবর পেয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম পুলিশ গিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করেন।
ভবানীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ জানান, একসময় এলাকাটি হিন্দু জমিদারদের ছিল। তাই এখানে এই ধরনের মূর্তি পাওয়া সম্ভব।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ৪০০ বছর আগের হিন্দু জমিদারদের পূজা অর্চনা করার জন্য এই মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি অমূল্য রতন। নিয়মমাফিক মূল্যবান মূর্তিটি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে হস্তান্তর করা হবে। সূত্র: যুগান্তর
জানা যায়, সোমবার দুপুরে উপজেলার ভবানীপুর ইউনিয়নের গোঁরতা গ্রামে একটি জমিতে পুকুর খনন করার সময় প্রাচীন কষ্টিপাথরের মূর্তিটি পাওয়া যায়। খবরটি প্রচার হলে হিন্দু সম্প্রদায়ের লোকজন এসে পূজা অর্চনা শুরু করেন। খবর পেয়ে শেরপুর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম পুলিশ গিয়ে মূর্তিটি উদ্ধার করেন।
ভবানীপুর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ জানান, একসময় এলাকাটি হিন্দু জমিদারদের ছিল। তাই এখানে এই ধরনের মূর্তি পাওয়া সম্ভব।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা সিরাজুল ইসলাম জানান, ধারণা করা হচ্ছে, ৪০০ বছর আগের হিন্দু জমিদারদের পূজা অর্চনা করার জন্য এই মূর্তিটি তৈরি করা হয়েছিল। এটি একটি অমূল্য রতন। নিয়মমাফিক মূল্যবান মূর্তিটি প্রত্নতত্ত্ব বিভাগে হস্তান্তর করা হবে। সূত্র: যুগান্তর
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়