কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
প্রদোষে প্রাকৃতজন-খ্যাত কথাসাহিত্যিক শওকত আলী আর নেই। মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৮২ বছর।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। শওকত আলীর ছেলে আসিফ শওকত কল্লোল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এই কথাসাহিত্যিককে কোথায় দাফন করা হবে সে ব্যাপারে জানতে চাইলে তার ছেলে বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমার এক ভাই সিলেটে থাকেন। তিনি এলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
শওকত আলীর জনপ্রিয় উপন্যাসের মধ্যে আছে প্রদোষে প্রাকৃতজন (১৯৮৪), অপেক্ষা (১৯৮৪), দক্ষিণায়নের দিন (১৯৮৫), কুলায় কালস্রোত (১৯৮৬), পূর্বরাত্রি পূর্বদিন (১৯৮৬), সম্বল (১৯৮৬), উত্তরের খেপ (১৯৯১), শেষ বিকেলের রোদ (২০০১) ইত্যাদি। ১৯৬৮ সালে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
শওকত আলী ১৯৩৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৫ সালে বিভিন্ন পত্রিকায় তার লেখা প্রকাশিত হতে শুরু করে। একই সময়ে দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার নিউজ ডেস্কে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি শিক্ষকতা করেন। ১৯৯০ সালে সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদকে ভূষিত করে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
আজ বৃহস্পতিবার সকালে রাজধানীর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে চিকিৎসাধীন অবস্থায় তার মৃত্যু হয়। শওকত আলীর ছেলে আসিফ শওকত কল্লোল এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
এই কথাসাহিত্যিককে কোথায় দাফন করা হবে সে ব্যাপারে জানতে চাইলে তার ছেলে বলেন, ‘এ ব্যাপারে এখনো সিদ্ধান্ত হয়নি। আমার এক ভাই সিলেটে থাকেন। তিনি এলে সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে।’
শওকত আলীর জনপ্রিয় উপন্যাসের মধ্যে আছে প্রদোষে প্রাকৃতজন (১৯৮৪), অপেক্ষা (১৯৮৪), দক্ষিণায়নের দিন (১৯৮৫), কুলায় কালস্রোত (১৯৮৬), পূর্বরাত্রি পূর্বদিন (১৯৮৬), সম্বল (১৯৮৬), উত্তরের খেপ (১৯৯১), শেষ বিকেলের রোদ (২০০১) ইত্যাদি। ১৯৬৮ সালে তিনি বাংলা একাডেমি পুরস্কার পান।
শওকত আলী ১৯৩৬ সালের ১২ ফেব্রুয়ারি জন্মগ্রহণ করেন। ১৯৫৫ সালে বিভিন্ন পত্রিকায় তার লেখা প্রকাশিত হতে শুরু করে। একই সময়ে দৈনিক মিল্লাত পত্রিকার নিউজ ডেস্কে যোগদানের মাধ্যমে তিনি কর্মজীবন শুরু করেন। পরে তিনি শিক্ষকতা করেন। ১৯৯০ সালে সাহিত্যে অবদানের জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে একুশে পদকে ভূষিত করে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়