কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
হাতের সঙ্গে
হাত ঘষছেন, কিন্তু কিছুতেই উষ্ণ হচ্ছেনা না। পায়েরও একই অবস্থা। মোজা পরেও
লাভ হচ্ছে না। শীতকালে একটি বড় সমস্যা হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে যাওয়া।
শীতে যদি এমন সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে ঝাল খাবার খান। গবেষকরা এমন তথ্যই দিয়েছেন। জেনে নিন আরো কিছু উপায়-
ঝাল খাবার:
ঝাল খাবার রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ঝাল খাবার খেলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। ফলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। শীতে রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে সাধারণত হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে থাকে। তাই ঝাল খাবার খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
তৃষ্ণা না পেলেও পানি পান করুন:
শীতে বেশিরভাগ মানুষই পানি পান করা কমিয়ে দেয়। পানি ঠাণ্ডা থাকার কারণে এবং তৃষ্ণা কম পাওয়ার কারণে পানি পান করা হয়না বললেই চলে। কিন্তু শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে শীতেও পরিমিত পানি পান করা জরুরী। এতে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে এবং হাইপোথারমিয়া হওয়ার ঝুঁকি কমে যাবে।
সিগারেট, কফি, অ্যালকোহল বাদ:
এই শীতে নিকোটিন, ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল তিনটি উপাদানই বাদ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। কারণ নিকোটিন এবং ক্যাফেইন রক্তনালীকে সংকুচিত করে এবং রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়। ফলে হাত এবং পায়ের স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া বাধা প্রাপ্ত হয়ে সেগুলো শীতল হয়ে যায়।
ঢিলে-ঢালা পোশাক:
শীতে ঢিলে পোশাক পরলে তা স্পেস হিটারের কাজ করে। শীতে উষ্ণতার জন্য হাত এবং পা ঢেকে রাখতে হবে। তবে হাত মোজা এবং পা মোজা একটু ঢিলে হলে দ্রুত হাত-পা উষ্ণ হবে। এতে মাঝে আঁটকে থাকা বাতাস ইনসুলেটরের কাজ করে। ফলে হাত-পা গরম থাকে।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান:
মাছ, মাছের তেল এবং আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে ধমনীর প্রসারিত থাকে এবং রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে। তাই ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধি মাছ, সবুজ শাক, আয়রন সমৃদ্ধ সবজি ও ফল খেতে থাকুন পুরো শীত জুড়ে।
ব্যায়াম:
বাইরের বাতাসের ভয়ে হাঁটা কিংবা দৌড়ানো হয়না। আবার ঘরে কিংবা জিমেও ব্যায়াম করতে আলসেমি লাগে। শীতে হাত এবং পা-সহ পুরো শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে ব্যায়াম করুন নিয়মিত। নিয়মিত ব্যায়াম করলে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং শরীরের তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রিত থাকে।
শীতে যদি এমন সমস্যায় পড়ে থাকেন তাহলে ঝাল খাবার খান। গবেষকরা এমন তথ্যই দিয়েছেন। জেনে নিন আরো কিছু উপায়-
ঝাল খাবার:
ঝাল খাবার রক্ত সঞ্চালন বাড়ায়। ঝাল খাবার খেলে শরীরের তাপমাত্রা বেড়ে যায় এবং হৃদস্পন্দন বেড়ে যায়। ফলে রক্ত সঞ্চালন বৃদ্ধি পায়। শীতে রক্ত সঞ্চালন কমে গেলে সাধারণত হাত-পা ঠাণ্ডা হয়ে থাকে। তাই ঝাল খাবার খেলে এই সমস্যা থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব।
তৃষ্ণা না পেলেও পানি পান করুন:
শীতে বেশিরভাগ মানুষই পানি পান করা কমিয়ে দেয়। পানি ঠাণ্ডা থাকার কারণে এবং তৃষ্ণা কম পাওয়ার কারণে পানি পান করা হয়না বললেই চলে। কিন্তু শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে শীতেও পরিমিত পানি পান করা জরুরী। এতে শরীরের তাপমাত্রা ঠিক থাকবে এবং হাইপোথারমিয়া হওয়ার ঝুঁকি কমে যাবে।
সিগারেট, কফি, অ্যালকোহল বাদ:
এই শীতে নিকোটিন, ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহল তিনটি উপাদানই বাদ দেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন চিকিৎসকেরা। কারণ নিকোটিন এবং ক্যাফেইন রক্তনালীকে সংকুচিত করে এবং রক্ত সঞ্চালনে বাধা দেয়। ফলে হাত এবং পায়ের স্বাভাবিক রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া বাধা প্রাপ্ত হয়ে সেগুলো শীতল হয়ে যায়।
ঢিলে-ঢালা পোশাক:
শীতে ঢিলে পোশাক পরলে তা স্পেস হিটারের কাজ করে। শীতে উষ্ণতার জন্য হাত এবং পা ঢেকে রাখতে হবে। তবে হাত মোজা এবং পা মোজা একটু ঢিলে হলে দ্রুত হাত-পা উষ্ণ হবে। এতে মাঝে আঁটকে থাকা বাতাস ইনসুলেটরের কাজ করে। ফলে হাত-পা গরম থাকে।
আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খান:
মাছ, মাছের তেল এবং আয়রন সমৃদ্ধ খাবার খেতে ধমনীর প্রসারিত থাকে এবং রক্ত সঞ্চালন প্রক্রিয়া স্বাভাবিক থাকে। তাই ওমেগা থ্রি সমৃদ্ধি মাছ, সবুজ শাক, আয়রন সমৃদ্ধ সবজি ও ফল খেতে থাকুন পুরো শীত জুড়ে।
ব্যায়াম:
বাইরের বাতাসের ভয়ে হাঁটা কিংবা দৌড়ানো হয়না। আবার ঘরে কিংবা জিমেও ব্যায়াম করতে আলসেমি লাগে। শীতে হাত এবং পা-সহ পুরো শরীরের তাপমাত্রা ঠিক রাখতে ব্যায়াম করুন নিয়মিত। নিয়মিত ব্যায়াম করলে রক্ত সঞ্চালন ঠিক থাকে এবং শরীরের তাপমাত্রাও নিয়ন্ত্রিত থাকে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়