কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
সারাদেশ যখন ঘন
কুয়াশার চাদরে ঢাকা, তখন কেবল গরম কাপড়েই নয়, শরীরকে উষ্ণ রাখতে প্রয়োজন
গরম খাবারও। চলুন জেনে নেয়া যাক কোন কোন খাবার গরম রাখে মানুষের শরীর।
সরিষা:
সরিষার তেল, সরিষা বাটা অথবা সরিষার শাক- সবকিছুই শরীরকে রাখে গরম। সরিষা বাটা রান্নায় ব্যবহার করলে স্বাদও বাড়ে কয়েকগুণ। সর্ষের তেল হাতে পায়ে মালিশ করেও শরীরকে রাখা যায় গরম।
তিল:
যাদের তিলের খাজা পছন্দ, এই শীতে যতো ইচ্ছে খেতে পারেন মজাদার এই খাবার। কারণ ছোট্ট ছোট্ট তিলের দানাতেই রয়েছে শরীরকে গরম রাখার দারুণ সব উপাদান। বারবিকিউ সসে মাখানো চিকেন উইংসের উপরে ভাজা তিল ছড়িয়ে খেতেও দারুণ মজার।
পেঁয়াজ:
বাজারে পেঁয়াজের ঝাঁঝ যতোই বেশি থাক, খাবারে এর ব্যবহার আপনার শরীরকে বাঁচাবে ঠাণ্ডার হাত থেকে। চীনে প্রাচীন ঔষধি হিসেবে পেঁয়াজের রস ব্যবহারের প্রচলন ছিলো। চীনারা এখনও বিশ্বাস করে ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় পেঁয়াজের গরম ঝোল শরীরের সব অবসাদ কাটাতে সক্ষম। এই শীতে খাবারে বেশি বেশি পেঁয়াজ খেয়ে দেখতে পারেন। সেই সঙ্গে তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু ফ্রেঞ্চ অনিয়ন স্যুপ।
আদা:
সবাই জানে, সর্দি-কাশি দূর করতে আদা চা কতটা কার্যকরী। এটি শরীরের বিপাকক্রিয়াকেও দ্রুতগতির করে ও রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক রাখে। শীতের সকালে এক গ্লাস আদায় ফোটানো পানিতে দুই চামচ মধু গোটা দিনের জন্য আপনার শরীরকে রাখবে তরতাজা।
ঘি:
স্বাস্থ্ব্য সচেতনরা ঘি এড়িয়ে চললেও ঠাণ্ডায় শরীরকে সচল রাখতে দারুণ কার্যকর এটি। ঘি’র রয়েছে অনেক উপকারিতা। এটি কেবল শরীরকে গরমই করে না, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে ঘি। এছাড়াও ঘিয়ে ভাজা পেঁয়াজ খেলে সর্দি-কাশি ও গলা ব্যথা দূর হয় নিমিষেই।
শালগম:
মাটির নিচের সবজি সবসময়ই শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখার জন্য ভালো। এদের মধ্যে আরও কার্যকর শালগম। প্রতিদিনের সবজিতে গাজর বা মূলার পাশাপাশি খেতে পারেন শালগমও। এটি আপনার শরীরকে গরম রাখার পাশাপাশি যোগাবে প্রয়োজনীয় পুষ্টি।
সরিষা:
সরিষার তেল, সরিষা বাটা অথবা সরিষার শাক- সবকিছুই শরীরকে রাখে গরম। সরিষা বাটা রান্নায় ব্যবহার করলে স্বাদও বাড়ে কয়েকগুণ। সর্ষের তেল হাতে পায়ে মালিশ করেও শরীরকে রাখা যায় গরম।
তিল:
যাদের তিলের খাজা পছন্দ, এই শীতে যতো ইচ্ছে খেতে পারেন মজাদার এই খাবার। কারণ ছোট্ট ছোট্ট তিলের দানাতেই রয়েছে শরীরকে গরম রাখার দারুণ সব উপাদান। বারবিকিউ সসে মাখানো চিকেন উইংসের উপরে ভাজা তিল ছড়িয়ে খেতেও দারুণ মজার।
পেঁয়াজ:
বাজারে পেঁয়াজের ঝাঁঝ যতোই বেশি থাক, খাবারে এর ব্যবহার আপনার শরীরকে বাঁচাবে ঠাণ্ডার হাত থেকে। চীনে প্রাচীন ঔষধি হিসেবে পেঁয়াজের রস ব্যবহারের প্রচলন ছিলো। চীনারা এখনও বিশ্বাস করে ঠাণ্ডা আবহাওয়ায় পেঁয়াজের গরম ঝোল শরীরের সব অবসাদ কাটাতে সক্ষম। এই শীতে খাবারে বেশি বেশি পেঁয়াজ খেয়ে দেখতে পারেন। সেই সঙ্গে তৈরি করতে পারেন সুস্বাদু ফ্রেঞ্চ অনিয়ন স্যুপ।
আদা:
সবাই জানে, সর্দি-কাশি দূর করতে আদা চা কতটা কার্যকরী। এটি শরীরের বিপাকক্রিয়াকেও দ্রুতগতির করে ও রক্ত চলাচলকে স্বাভাবিক রাখে। শীতের সকালে এক গ্লাস আদায় ফোটানো পানিতে দুই চামচ মধু গোটা দিনের জন্য আপনার শরীরকে রাখবে তরতাজা।
ঘি:
স্বাস্থ্ব্য সচেতনরা ঘি এড়িয়ে চললেও ঠাণ্ডায় শরীরকে সচল রাখতে দারুণ কার্যকর এটি। ঘি’র রয়েছে অনেক উপকারিতা। এটি কেবল শরীরকে গরমই করে না, কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে শরীরের দূষিত পদার্থ বের করে দিতে সাহায্য করে ঘি। এছাড়াও ঘিয়ে ভাজা পেঁয়াজ খেলে সর্দি-কাশি ও গলা ব্যথা দূর হয় নিমিষেই।
শালগম:
মাটির নিচের সবজি সবসময়ই শরীরের তাপমাত্রা স্বাভাবিক রাখার জন্য ভালো। এদের মধ্যে আরও কার্যকর শালগম। প্রতিদিনের সবজিতে গাজর বা মূলার পাশাপাশি খেতে পারেন শালগমও। এটি আপনার শরীরকে গরম রাখার পাশাপাশি যোগাবে প্রয়োজনীয় পুষ্টি।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়