কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক :
ফেনী শহরের মহিপালে দেশের প্রথম ছয় লেনের ফ্লাইওভার নির্মাণকাজ নির্ধারিত সময়ের ছয় মাস আগেই সম্পন্ন হয়েছে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে তার কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন দেশের প্রথম ছয় লেন ফ্লাইওভার।
সম্প্রতি প্রকল্পের সর্বশেষ কাজের অগ্রগতি দেখে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গত দুদিন ধরে চলছে ফ্লাইওভারটির ধোয়া মোছার কাজ। ইতোমধ্যে সড়কবাতি স্থাপন, ডিভাইডারে রঙ দেওয়াসহ সর্বশেষ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন এটি উদ্বোধনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানান প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউল মজিদ।
সূত্র জানায়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড ফেনীর মহিপালে ১৮১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে দেশের প্রথম ছয় লেন ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।
প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ১ এপ্রিল ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। আগামী জুন মাস পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ থাকলেও এর নির্মাণকাজ ৬ মাস আগেই শেষ হয়েছে। মূল ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য ৬৬০ মিটার, প্রস্থ ২৪.৬২ মিটার, সার্ভিস রোডের দৈর্ঘ্য ১৩৭০ মিটার ও সার্ভিস রোডের প্রস্থ ৭.৫ মিটার, অ্যাপ্রোচ রোডের দৈর্ঘ্য ১১৬০ মিটার। সর্বমোট স্প্যান ১১টি, সর্বমোট পিয়ার ২০টি, সাইট ড্রেনের দৈর্ঘ্য ২২১০ মিটার, ফুটপাতের দৈর্ঘ্য ২২১০ মিটার, সর্বমোট পিসি গার্ডার ১৩২টি।
নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের সূত্র জানায়, ইতোমধ্যে ফ্লাইওভারের দুই পাশে সড়কবাতি স্থাপন করা হয়েছে। দুটি র্যামের উপর স্থাপিত ফ্লাইওভারে ২০টি পিলার, দুটি অ্যাপার্টমেন্ট, ১৩২টি গার্ডার, ১০টি পিলার ক্যাপ ও ৫৬টি ক্রস গার্ডার রয়েছে। সেতু প্রকল্পের দৈর্ঘ্য ১৮২০ মিটার ও ব্যাস ৪৫ মিটার।
এর মধ্যে মূল সেতুর দৈর্ঘ্য ৬৬০ মিটার। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চাঁড়িপুর রাস্তার মাথা থেকে দক্ষিণে ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যালয় পর্যন্ত বিস্তৃত এই ফ্লাইওভার। এর দুইপাশে ২ হাজার ২১০ মিটার ড্রেন, সেতুর নিচে ১৩২০ মিটারের সিসি ঢালাইয়ের দুটি রাস্তা এ প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। শুরুতে এর নির্মাণ ব্যয় ১৫৭ কোটি টাকা ধরা হলেও পরে তা বেড়ে ১৮১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, ৬৬০ মিটার ফ্লাইওভার তৈরি করতে ৩ হাজার মিলিমিটার আয়তনের ১১টি পিলার তৈরি করা হয়েছে। প্রতি ৬০ মিটার পর পর ৩২ থেকে ৫০ মিটার উচ্চতাসম্পন্ন পিলারের উপর নির্মিত হয়েছে মহিপাল ফ্লাইওভার।
ফ্লাইওভারের প্রতিটি পিলারের মাঝখানে ১১টি করে মোট ১২১টি স্পেম এবং একই দূরত্বে ১২টি করে মোট ১৩২টি গার্ডার বসানো হয়েছে। ফ্লাইওভার নির্মাণকাজের জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগের ১৬০০ বর্গফুট এলাকা চিহ্নিত করা হয়। ফ্লাইওভার নির্মাণকাজে বর্তমান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১.৮২ কিলোমিটার অংশ ব্যবহার হওয়ায় পশ্চিম পাশে একটি বিকল্প সড়ক নির্মাণ করা হয়।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা আগামীকাল বৃহস্পতিবার সকালে তার কার্যালয় থেকে ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে উদ্বোধন করবেন দেশের প্রথম ছয় লেন ফ্লাইওভার।
সম্প্রতি প্রকল্পের সর্বশেষ কাজের অগ্রগতি দেখে বিষয়টি নিশ্চিত করেন সড়ক যোগাযোগ ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
গত দুদিন ধরে চলছে ফ্লাইওভারটির ধোয়া মোছার কাজ। ইতোমধ্যে সড়কবাতি স্থাপন, ডিভাইডারে রঙ দেওয়াসহ সর্বশেষ কাজ সম্পন্ন হয়েছে। এখন এটি উদ্বোধনের জন্য পুরোপুরি প্রস্তুত বলে জানান প্রকল্প পরিচালক ব্রিগেডিয়ার জেনারেল রেজাউল মজিদ।
সূত্র জানায়, সড়ক পরিবহন ও সেতু মন্ত্রণালয়ের অধীনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর ৩৪ ইঞ্জিনিয়ার কনস্ট্রাকশন ব্রিগেড ফেনীর মহিপালে ১৮১ কোটি ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে দেশের প্রথম ছয় লেন ফ্লাইওভারের নির্মাণকাজ ইতোমধ্যে সম্পন্ন হয়েছে।
প্রকল্পের মেয়াদ ছিল ১ এপ্রিল ২০১৫ থেকে ২০১৮ সালের ৩০ জুন পর্যন্ত। আগামী জুন মাস পর্যন্ত প্রকল্পটির মেয়াদ থাকলেও এর নির্মাণকাজ ৬ মাস আগেই শেষ হয়েছে। মূল ফ্লাইওভারের দৈর্ঘ্য ৬৬০ মিটার, প্রস্থ ২৪.৬২ মিটার, সার্ভিস রোডের দৈর্ঘ্য ১৩৭০ মিটার ও সার্ভিস রোডের প্রস্থ ৭.৫ মিটার, অ্যাপ্রোচ রোডের দৈর্ঘ্য ১১৬০ মিটার। সর্বমোট স্প্যান ১১টি, সর্বমোট পিয়ার ২০টি, সাইট ড্রেনের দৈর্ঘ্য ২২১০ মিটার, ফুটপাতের দৈর্ঘ্য ২২১০ মিটার, সর্বমোট পিসি গার্ডার ১৩২টি।
নির্মাণ প্রতিষ্ঠানের সূত্র জানায়, ইতোমধ্যে ফ্লাইওভারের দুই পাশে সড়কবাতি স্থাপন করা হয়েছে। দুটি র্যামের উপর স্থাপিত ফ্লাইওভারে ২০টি পিলার, দুটি অ্যাপার্টমেন্ট, ১৩২টি গার্ডার, ১০টি পিলার ক্যাপ ও ৫৬টি ক্রস গার্ডার রয়েছে। সেতু প্রকল্পের দৈর্ঘ্য ১৮২০ মিটার ও ব্যাস ৪৫ মিটার।
এর মধ্যে মূল সেতুর দৈর্ঘ্য ৬৬০ মিটার। ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের চাঁড়িপুর রাস্তার মাথা থেকে দক্ষিণে ফেনী পল্লী বিদ্যুৎ সমিতির কার্যালয় পর্যন্ত বিস্তৃত এই ফ্লাইওভার। এর দুইপাশে ২ হাজার ২১০ মিটার ড্রেন, সেতুর নিচে ১৩২০ মিটারের সিসি ঢালাইয়ের দুটি রাস্তা এ প্রকল্পের অন্তর্ভুক্ত। শুরুতে এর নির্মাণ ব্যয় ১৫৭ কোটি টাকা ধরা হলেও পরে তা বেড়ে ১৮১ কোটি টাকায় উন্নীত হয়।
সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ জানায়, ৬৬০ মিটার ফ্লাইওভার তৈরি করতে ৩ হাজার মিলিমিটার আয়তনের ১১টি পিলার তৈরি করা হয়েছে। প্রতি ৬০ মিটার পর পর ৩২ থেকে ৫০ মিটার উচ্চতাসম্পন্ন পিলারের উপর নির্মিত হয়েছে মহিপাল ফ্লাইওভার।
ফ্লাইওভারের প্রতিটি পিলারের মাঝখানে ১১টি করে মোট ১২১টি স্পেম এবং একই দূরত্বে ১২টি করে মোট ১৩২টি গার্ডার বসানো হয়েছে। ফ্লাইওভার নির্মাণকাজের জন্য সড়ক ও জনপথ বিভাগের ১৬০০ বর্গফুট এলাকা চিহ্নিত করা হয়। ফ্লাইওভার নির্মাণকাজে বর্তমান ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের ১.৮২ কিলোমিটার অংশ ব্যবহার হওয়ায় পশ্চিম পাশে একটি বিকল্প সড়ক নির্মাণ করা হয়।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়