কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের এমপিওভুক্তি ও জাতীয়করণ সরকারের বিবেচনায় রয়েছে বলে সংসদকে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা।
তিনি বলেছেন, আগামী বাজেটের সময় বেসরকারি স্কুলের এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, পড়ালেখার মান—সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে নীতিমালার আলোকে এমপিওভুক্তি ও সরকারীকরণ করা হবে।
বুধবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারের শরিক তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কোন কোন স্কুল এমপিওভুক্ত, কোন কোন স্কুল সরকারিকরণ, সেটা একটা নীতিমালার ভিত্তিতে করছি। আমরা যখন বলেছি, নিশ্চয়ই সব কিছু বিবেচনা করে একটা তালিকা করে এগুলোর অবস্থান দেখে পরবর্তী বাজেট যখন আসবে তখন সিদ্ধান্ত নেব।’
সবশেষ ২০১০ সালে এক হাজার ৬২৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে সরকার। এরপর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি বন্ধ আছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, কয়েকটি শর্তে ‘শিগগিরই’ নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিভুক্ত করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু এমপিওভুক্ত করা নয়, শিক্ষাকে মানসন্মত শিক্ষা যাতে হয় আমরা সেই উদ্যোগ নেব। আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি, এক-একজন এক একটা দাবি নিয়ে চলে আসছে। আমরা তাদের আশ্বস্ত করেছি। তবে এটা করতে গেলে আমাদের বাজেটে কতটাকা আছে তা দেখতে হবে। কোন স্কুল এটা পাওয়ার যোগ্য কী না, ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কত?”
সরকার কারিগরি শিক্ষার উপর জোর দেবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউ ও একটি করে মহিলা কারিগরী স্কুল প্রতিষ্ঠা আমরা করব।’
সম্প্রতি এমপিওভুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনশন করেন ননএমপিও বেসরকারি শিক্ষক ও ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষক। প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাস পেয়ে সম্প্রতি কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা।
সূত্র: বিডি লাইভ।
তিনি বলেছেন, আগামী বাজেটের সময় বেসরকারি স্কুলের এমপিওভুক্তির সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে। শিক্ষক-শিক্ষার্থীর সংখ্যা, পড়ালেখার মান—সবকিছু বিবেচনায় নিয়ে নীতিমালার আলোকে এমপিওভুক্তি ও সরকারীকরণ করা হবে।
বুধবার জাতীয় সংসদ অধিবেশনে প্রধানমন্ত্রীর জন্য নির্ধারিত প্রশ্নোত্তর পর্বে সরকারের শরিক তরিকত ফেডারেশনের সভাপতি সৈয়দ নজিবুল বশর মাইজভান্ডারীর সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে একথা বলেন প্রধানমন্ত্রী।
শেখ হাসিনা বলেন, আমরা কোন কোন স্কুল এমপিওভুক্ত, কোন কোন স্কুল সরকারিকরণ, সেটা একটা নীতিমালার ভিত্তিতে করছি। আমরা যখন বলেছি, নিশ্চয়ই সব কিছু বিবেচনা করে একটা তালিকা করে এগুলোর অবস্থান দেখে পরবর্তী বাজেট যখন আসবে তখন সিদ্ধান্ত নেব।’
সবশেষ ২০১০ সালে এক হাজার ৬২৪টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানকে এমপিওভুক্ত করে সরকার। এরপর থেকে শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিওভুক্তি বন্ধ আছে।
অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত সাংবাদিকদের বলেন, কয়েকটি শর্তে ‘শিগগিরই’ নতুন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান এমপিভুক্ত করা হবে।’
প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘শুধু এমপিওভুক্ত করা নয়, শিক্ষাকে মানসন্মত শিক্ষা যাতে হয় আমরা সেই উদ্যোগ নেব। আমরা এখন দেখতে পাচ্ছি, এক-একজন এক একটা দাবি নিয়ে চলে আসছে। আমরা তাদের আশ্বস্ত করেছি। তবে এটা করতে গেলে আমাদের বাজেটে কতটাকা আছে তা দেখতে হবে। কোন স্কুল এটা পাওয়ার যোগ্য কী না, ছাত্রছাত্রীর সংখ্যা কত?”
সরকার কারিগরি শিক্ষার উপর জোর দেবে জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘প্রতিটি বিভাগীয় শহরে একটি করে মহিলা পলিটেকনিক ইন্সটিটিউ ও একটি করে মহিলা কারিগরী স্কুল প্রতিষ্ঠা আমরা করব।’
সম্প্রতি এমপিওভুক্তির দাবিতে জাতীয় প্রেস ক্লাবের সামনে অনশন করেন ননএমপিও বেসরকারি শিক্ষক ও ইবতেদায়ী মাদরাসার শিক্ষক। প্রধানমন্ত্রীর আশ্বাস পেয়ে সম্প্রতি কর্মসূচি প্রত্যাহার করেন আন্দোলনরত শিক্ষকরা।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়