
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মিয়ানমারে রাখাইন প্রদেশে দেশটির নিরাপত্তা বাহিনীর দমন-পীড়নের মুখে
কক্সবাজারের সীমান্তে আশ্রয় নেয়া রোহিঙ্গাদের পরিস্থিতি দেখতে কক্সবাজারের
উখিয়া কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবির পরিদর্শন করেছেন তুরস্কের ফার্স্ট
লেডি এমিনে এরদোয়ান ও দেশটির পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেগলুত কাভোসোলুর।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে এগারোটা কিছু পরে কক্সবাজার বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
এরপর দুপুর দেড়টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে যান তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোয়ান। সেখানে নিবন্ধিত ক্যাম্প ছাড়াও তারা পাশের একটি অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন এবং ত্রাণ বিতরণ করেন।
পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর গুলিতে আহত ১২ রোহিঙ্গার সঙ্গে কথা বলেন ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোগান। এ সময় তাদের মুখে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাদের বর্বরতা ও নৃশংসতার কথা শুনে তিনি আঁতকে ওঠেন।
তিনি বলেন, নিরপরাধ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর দেশটির সেনাবাহিনীর এ নিধনযজ্ঞ খুবই অমানবিক ও হৃদয়বিদারক।আর অসহায় এসব রোহিঙ্গাদের পাশে থাকায় বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেন।
তিনি আরও বলেন, রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের কথা জাতিসংঘের সাধারণ সভায় তুলে ধরবেন প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। পাশাপাশি বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ ও সাহায্য দেওয়া অব্যাহত রাখবে তুরস্ক।
এরপর ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোগান উখিয়া থেকে টেকনাফের পথে রাস্তার পাশে ও পাহাড়ে নতুন গড়ে উঠা রোহিঙ্গা বস্তিগুলো দেখেন এবং খোঁজখবর নেন। পরিদর্শন শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলেই ঢাকায় ফিরে যান তিনি।
জানা যায়, মিয়ানমারে রাখাইন রাজ্যে সহিসংতা শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি-ডব্লিউ এফ পি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তা দিতে ১০ হাজার টন ত্রাণ পাঠানোর কথা জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেফ তাইপ এরদোয়ান।
বৃহস্পতিবার বেলা সাড়ে এগারোটা কিছু পরে কক্সবাজার বিমানবন্দরে তাদের স্বাগত জানান বাংলাদেশের পররাষ্ট্রমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী ও পররাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী শাহরিয়ার আলম।
এরপর দুপুর দেড়টার দিকে উখিয়ার কুতুপালং রোহিঙ্গা শরণার্থী শিবিরে যান তুরস্কের ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোয়ান। সেখানে নিবন্ধিত ক্যাম্প ছাড়াও তারা পাশের একটি অনিবন্ধিত রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শন করেন এবং ত্রাণ বিতরণ করেন।
পরিদর্শনকালে রোহিঙ্গা ক্যাম্পে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর গুলিতে আহত ১২ রোহিঙ্গার সঙ্গে কথা বলেন ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোগান। এ সময় তাদের মুখে রোহিঙ্গাদের ওপর মিয়ানমার সেনাদের বর্বরতা ও নৃশংসতার কথা শুনে তিনি আঁতকে ওঠেন।
তিনি বলেন, নিরপরাধ মুসলিম জনগোষ্ঠীর ওপর দেশটির সেনাবাহিনীর এ নিধনযজ্ঞ খুবই অমানবিক ও হৃদয়বিদারক।আর অসহায় এসব রোহিঙ্গাদের পাশে থাকায় বাংলাদেশ সরকারের প্রশংসা করেন।
তিনি আরও বলেন, রাখাইনে রোহিঙ্গা মুসলিমদের ওপর নির্যাতনের কথা জাতিসংঘের সাধারণ সভায় তুলে ধরবেন প্রেসিডেন্ট এরদোয়ান। পাশাপাশি বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের জন্য ত্রাণ ও সাহায্য দেওয়া অব্যাহত রাখবে তুরস্ক।
এরপর ফার্স্ট লেডি এমিনে এরদোগান উখিয়া থেকে টেকনাফের পথে রাস্তার পাশে ও পাহাড়ে নতুন গড়ে উঠা রোহিঙ্গা বস্তিগুলো দেখেন এবং খোঁজখবর নেন। পরিদর্শন শেষে বৃহস্পতিবার বিকেলেই ঢাকায় ফিরে যান তিনি।
জানা যায়, মিয়ানমারে রাখাইন রাজ্যে সহিসংতা শুরুর পর থেকে এ পর্যন্ত অন্তত দেড় লাখ রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে এসেছে বলে জানিয়েছে বিশ্ব খাদ্য কর্মসূচি-ডব্লিউ এফ পি। রোহিঙ্গা শরণার্থীদের জরুরি সহায়তা দিতে ১০ হাজার টন ত্রাণ পাঠানোর কথা জানিয়েছেন তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেফ তাইপ এরদোয়ান।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়