কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নতুন
মৌসুমে থামানোই যাচ্ছে না মেসিকে। গোলের নতুন শপথ নিয়েই যেন মাঠে নেমেছেন
লিওনেল মেসি। লা লিগায় নিজের ঝলক দেখিয়েছেন আগেই, এবার চ্যাম্পিয়নস লিগে
নতুন করে দেখালেন তার জাদু। যে জাদুতে জুভেন্টাসের বিপক্ষে প্রতিশোধটাও
আসলো ৩-০ গোলের জয়ে। জোড়া গোল করেছেন মেসি, করিয়েছেন আরো একটি।
নেইমার চলে যাওয়ার পর বার্সেলোনা দলে এনেছে ওসমান ডেম্বেলেকে। ফরাসি এই তরুণের কাছ থেকে বল পেয়ে সুয়ারেসের সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান খেলে মেসি ঢুকে পড়েন বক্সে। এরপর নিচু শটে বল জড়িয়ে দেন জালে। একেবারে পোস্ট ঘেঁষে বল জালে জড়ানোর কারণে বুফনের তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছু করার ছিল না।
বার্সেলোনা সবচেয়ে ভালো সুযোগটা পেয়েছিল ম্যাচ ঘড়ির ২০তম মিনিটে। কিন্তু গোলবারের নিচে দাঁড়ানো অভিজ্ঞ বুফনকে ফাঁকি দিতে পারেনি বার্সেলোনা। মেসির ফ্রি কিক প্রতিহত হয় জুভেন্টাসের মানব দেয়ালে। ফিরতি বলে জোড়ালো শট করেন লুই সুয়ারেস। কিন্তু বুফন দুর্দান্তভাবে প্রতিহত করেন সেটিও।
৩৮ মিনিটে আবার সুযোগ আছে বার্সেলোনার। জুভেন্টাসের রক্ষণের ভুলে বক্সের ভেতর বল পেয়ে গিয়েছিলেন ডেম্বেলে। পোস্টের সামনে কেবল বুফন, শটও নিলেন গ্রীষ্মের দলবদলে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে বার্সেলোনায় নাম লেখানো এই ফরাসি ফরোয়ার্ড। কিন্তু রাখতে পারেননি পোস্টের মধ্যে। জুভেন্টাসের এক খেলোয়াড় পেছন থেকে ট্যাকল করলে বল চলে যায় বারের অনেকটা বাইরে দিয়ে। তবে ভুল করেনি মেসি, বিরতিতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে লক্ষ্যভেদ করে এগিয়ে নেন বার্সেলোনাকে।
খেলায় ফিরতে মরিয়া জুভেন্টাস বিরতি থেকে ঘুরে এসেই সুযোগ তৈরি করে ৪৮তম মিনিটে। দগলাস কোস্তার ক্রস জেরার্দ পিকে ঠেকালেও ফিরতি বলে জোড়ালো শট করেছিলেন দিবালা, কিন্তু চলে যায় বারের অনেকটা উপর দিয়ে। দ্বিতীয় গোলটা মেসি পেয়ে যেতে পারতেন ৫২ মিনিটেই, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় পোস্ট। জোর্দি আলবার পাস বক্সের একটু বাইরে থেকে মেসির নেওয়া শট আঘাত কওে গোল পোস্টে।
মিনিট চারেক পর অবশ্য প্রথম গোলের পর এবার অবদান রাখলেন দ্বিতীয় গোলে। লুই সুয়ারেসের পাস ডান প্রান্তে ধরে মেসি ঢুকে পড়েন জুভেন্টাসের বক্সে। এরপর ডান পায়ে বল করলেন সেন্টার, যদিও জুভেন্টাসের এক খেলোয়াড় বল ‘ক্লিয়ার’ করার চেষ্টা করেও ঠিকঠাক পারেননি, বল চলে আসে ফাঁকায় থাকা ইভান রাকিটিচের সামনে। জালে জড়ালে ভুল করেননি ক্রোয়েট মিডফিল্ডার।
৬৯ মিনিটে আবারও মেসি জাদু। দলের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোল করেন তিনি তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে। প্রতিআক্রমণে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার পাস ধরে জুভেন্টাসের দুই ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে প্রথমে জায়গা তৈরি করলেন, এরপর বাঁ পায়ের মাপা শটে করেন লক্ষ্যভেদ।
বাকি সময়ে আরও কয়েকটি গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল বার্সেলোনা। সফল না হলেও বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে কাতালানরা।
নেইমার চলে যাওয়ার পর বার্সেলোনা দলে এনেছে ওসমান ডেম্বেলেকে। ফরাসি এই তরুণের কাছ থেকে বল পেয়ে সুয়ারেসের সঙ্গে ওয়ান টু ওয়ান খেলে মেসি ঢুকে পড়েন বক্সে। এরপর নিচু শটে বল জড়িয়ে দেন জালে। একেবারে পোস্ট ঘেঁষে বল জালে জড়ানোর কারণে বুফনের তাকিয়ে থাকা ছাড়া আর কিছু করার ছিল না।
বার্সেলোনা সবচেয়ে ভালো সুযোগটা পেয়েছিল ম্যাচ ঘড়ির ২০তম মিনিটে। কিন্তু গোলবারের নিচে দাঁড়ানো অভিজ্ঞ বুফনকে ফাঁকি দিতে পারেনি বার্সেলোনা। মেসির ফ্রি কিক প্রতিহত হয় জুভেন্টাসের মানব দেয়ালে। ফিরতি বলে জোড়ালো শট করেন লুই সুয়ারেস। কিন্তু বুফন দুর্দান্তভাবে প্রতিহত করেন সেটিও।
৩৮ মিনিটে আবার সুযোগ আছে বার্সেলোনার। জুভেন্টাসের রক্ষণের ভুলে বক্সের ভেতর বল পেয়ে গিয়েছিলেন ডেম্বেলে। পোস্টের সামনে কেবল বুফন, শটও নিলেন গ্রীষ্মের দলবদলে বরুশিয়া ডর্টমুন্ড ছেড়ে বার্সেলোনায় নাম লেখানো এই ফরাসি ফরোয়ার্ড। কিন্তু রাখতে পারেননি পোস্টের মধ্যে। জুভেন্টাসের এক খেলোয়াড় পেছন থেকে ট্যাকল করলে বল চলে যায় বারের অনেকটা বাইরে দিয়ে। তবে ভুল করেনি মেসি, বিরতিতে যাওয়ার আগ মুহূর্তে লক্ষ্যভেদ করে এগিয়ে নেন বার্সেলোনাকে।
খেলায় ফিরতে মরিয়া জুভেন্টাস বিরতি থেকে ঘুরে এসেই সুযোগ তৈরি করে ৪৮তম মিনিটে। দগলাস কোস্তার ক্রস জেরার্দ পিকে ঠেকালেও ফিরতি বলে জোড়ালো শট করেছিলেন দিবালা, কিন্তু চলে যায় বারের অনেকটা উপর দিয়ে। দ্বিতীয় গোলটা মেসি পেয়ে যেতে পারতেন ৫২ মিনিটেই, কিন্তু বাধা হয়ে দাঁড়ায় পোস্ট। জোর্দি আলবার পাস বক্সের একটু বাইরে থেকে মেসির নেওয়া শট আঘাত কওে গোল পোস্টে।
মিনিট চারেক পর অবশ্য প্রথম গোলের পর এবার অবদান রাখলেন দ্বিতীয় গোলে। লুই সুয়ারেসের পাস ডান প্রান্তে ধরে মেসি ঢুকে পড়েন জুভেন্টাসের বক্সে। এরপর ডান পায়ে বল করলেন সেন্টার, যদিও জুভেন্টাসের এক খেলোয়াড় বল ‘ক্লিয়ার’ করার চেষ্টা করেও ঠিকঠাক পারেননি, বল চলে আসে ফাঁকায় থাকা ইভান রাকিটিচের সামনে। জালে জড়ালে ভুল করেননি ক্রোয়েট মিডফিল্ডার।
৬৯ মিনিটে আবারও মেসি জাদু। দলের তৃতীয় ও নিজের দ্বিতীয় গোল করেন তিনি তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে। প্রতিআক্রমণে আন্দ্রেস ইনিয়েস্তার পাস ধরে জুভেন্টাসের দুই ডিফেন্ডারকে বোকা বানিয়ে প্রথমে জায়গা তৈরি করলেন, এরপর বাঁ পায়ের মাপা শটে করেন লক্ষ্যভেদ।
বাকি সময়ে আরও কয়েকটি গোলের সুযোগ তৈরি করেছিল বার্সেলোনা। সফল না হলেও বড় জয় নিয়ে মাঠ ছাড়ে কাতালানরা।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়