
কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
কানাডার অ্যালবার্টা ওয়াটরন লেকস ন্যাশনাল পার্কের ক্যামেরন জলপ্রপাতে এ
রকম গোলাপি রঙের জলধারা দেখতে পাওয়া যায়৷ তবে প্রতিদিন নয়। খুব বৃষ্টি হলে
অ্যাগ্রোলাইট নামে এক রাসায়নিক মিশ্রিত পলি পানির সঙ্গে মিশে নদীর পানির রং
এমন গোলাপি হয়ে ওঠে।
উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার সেনেগালের রেতবা হ্রদের পানি গোলাপি। ইজরায়েলের ডেড সি-এর মতোই এই হ্রদের পানি লবনের পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের আলোর প্রতিফলনে এই হ্রদের পানি লালচে দেখতে লাগে।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার হাট নদী সংলগ্ন হাট হ্রদের পানিও গোলাপি। হ্রদের পানি মিশে থাকা লালচে রঙের শ্যাওলার জন্য এই হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার স্পেন্সার লেক বা পিঙ্ক লেকের পানি মিশে থাকা লবন এবং হ্রদের চরের লালচে রঙের বালি ও নুড়ির উপর সূর্যের আলোর প্রতিফলনের ফলে এই হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
স্পেনের সালিনা দে টরেভিজা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় গোলাপি পানির হ্রদ। এটি পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম একটি কেন্দ্র। হ্রদের তলদেশের লালচে রঙের বালি ও নুড়ির উপর সূর্যের আলোর প্রতিফলনে হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
বলিভিয়ার লাগুনা কলরডা হ্রদের পানির সঙ্গে মিশে থাকা খনিজ এবং লালচে রঙের শ্যাওলার জন্য এই হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
উত্তর পশ্চিম আফ্রিকার সেনেগালের রেতবা হ্রদের পানি গোলাপি। ইজরায়েলের ডেড সি-এর মতোই এই হ্রদের পানি লবনের পরিমাণ প্রায় ৪০ শতাংশ। বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে সূর্যের আলোর প্রতিফলনে এই হ্রদের পানি লালচে দেখতে লাগে।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার হাট নদী সংলগ্ন হাট হ্রদের পানিও গোলাপি। হ্রদের পানি মিশে থাকা লালচে রঙের শ্যাওলার জন্য এই হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
পশ্চিম অস্ট্রেলিয়ার স্পেন্সার লেক বা পিঙ্ক লেকের পানি মিশে থাকা লবন এবং হ্রদের চরের লালচে রঙের বালি ও নুড়ির উপর সূর্যের আলোর প্রতিফলনের ফলে এই হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
স্পেনের সালিনা দে টরেভিজা বিশ্বে সবচেয়ে জনপ্রিয় গোলাপি পানির হ্রদ। এটি পর্যটকদের আকর্ষণের অন্যতম একটি কেন্দ্র। হ্রদের তলদেশের লালচে রঙের বালি ও নুড়ির উপর সূর্যের আলোর প্রতিফলনে হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
বলিভিয়ার লাগুনা কলরডা হ্রদের পানির সঙ্গে মিশে থাকা খনিজ এবং লালচে রঙের শ্যাওলার জন্য এই হ্রদের পানি গোলাপি দেখতে লাগে।
খবর বিভাগঃ
দর্শনীয় স্থান
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়