কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে নির্যাতিত মুসলিমদের জন্য ত্রাণ সামগ্রী পাঠিয়েছে
তুরস্ক। এসব সাহায্য সামরিক হেলিকপ্টারে করে রাখাইন রাজ্যে বণ্টন করা হবে।
খবর আনাদলু এজেন্সির।
ত্রাণ সাহায্যের প্রথম চালানে প্রায় ১ হাজার টন খাদ্য ও বস্ত্র সামগ্রী রাখাইন রাজ্যের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর করা হয়েছে। আরও ১০ হাজার টন ত্রাণ সমাগ্রী খুব শীঘ্রই পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে তুরস্ক সরকার।
তুর্কি কোঅপারেশন অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন এজেন্সি (টিআইকেএ)'র মাধ্যমে এ ত্রাণ সাহায্য পাঠিয়েছে এরদোগান সরকার।
গত বুধবারের এরদোগান মিয়ানমারের সরকার প্রধান অংসান সুচির সাথে টেলিফোনে আলাপের পর তুরস্ককে সাহায্য পাঠানোর অনুমতি দেয় মিয়ানমার। এরদোগানের মুখপাত্র ইবরাহিম কালিন এক লিখিত বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগস্ট ভোররাত থেকে রাখাইনে সীমান্তরক্ষী পুলিশের সঙ্গে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্যদের সংঘাত শুরু হয়। এতে শতাধিক ব্যক্তি নিহত হন। এর মধ্যে ১২ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও বাকিরা আনসার সদস্য ছিল।
এ ঘটনার পর মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী বিতাড়ন অভিযান শুরু করে। তারা রোহিঙ্গাদের গ্রামগুলোতে হানা দিয়ে সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করছে এবং ২৬শ বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে বলে মানবাধিকার সংস্থাগুলো অভিযোগ করেছে।
অভিযানকালে অন্তত ৪০০ রোহিঙ্গা নিহত হন, যাদের বেশিরভাগই সাধারণ নিরস্ত্র রোহিঙ্গা। এদিকে অভিযানের মুখে প্রাণ বাঁচাতে প্রায় দেড় লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
ত্রাণ সাহায্যের প্রথম চালানে প্রায় ১ হাজার টন খাদ্য ও বস্ত্র সামগ্রী রাখাইন রাজ্যের সমাজ কল্যাণ মন্ত্রণালয়ে হস্তান্তর করা হয়েছে। আরও ১০ হাজার টন ত্রাণ সমাগ্রী খুব শীঘ্রই পাঠানো হবে বলে জানিয়েছে তুরস্ক সরকার।
তুর্কি কোঅপারেশন অ্যান্ড কো-অর্ডিনেশন এজেন্সি (টিআইকেএ)'র মাধ্যমে এ ত্রাণ সাহায্য পাঠিয়েছে এরদোগান সরকার।
গত বুধবারের এরদোগান মিয়ানমারের সরকার প্রধান অংসান সুচির সাথে টেলিফোনে আলাপের পর তুরস্ককে সাহায্য পাঠানোর অনুমতি দেয় মিয়ানমার। এরদোগানের মুখপাত্র ইবরাহিম কালিন এক লিখিত বিবৃতিতে এসব তথ্য জানিয়েছেন।
উল্লেখ্য, গত ২৫ আগস্ট ভোররাত থেকে রাখাইনে সীমান্তরক্ষী পুলিশের সঙ্গে আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মির (আরসা) সদস্যদের সংঘাত শুরু হয়। এতে শতাধিক ব্যক্তি নিহত হন। এর মধ্যে ১২ জন নিরাপত্তা বাহিনীর সদস্য ও বাকিরা আনসার সদস্য ছিল।
এ ঘটনার পর মিয়ানমারের সরকারি বাহিনী বিতাড়ন অভিযান শুরু করে। তারা রোহিঙ্গাদের গ্রামগুলোতে হানা দিয়ে সাধারণ মানুষকে লক্ষ্য করে নির্বিচারে গুলিবর্ষণ করছে এবং ২৬শ বাড়িঘর পুড়িয়ে দিয়েছে বলে মানবাধিকার সংস্থাগুলো অভিযোগ করেছে।
অভিযানকালে অন্তত ৪০০ রোহিঙ্গা নিহত হন, যাদের বেশিরভাগই সাধারণ নিরস্ত্র রোহিঙ্গা। এদিকে অভিযানের মুখে প্রাণ বাঁচাতে প্রায় দেড় লাখ রোহিঙ্গা পালিয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নিয়েছে।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়