কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
আওয়ামী লীগ-বিএনপি দু’দলের শক্তিশালী ব্যক্তিরাই প্রার্থী হওয়ার সম্ভাবনা
রয়েছে দিনাজপুর-৩(সদর) আসনে। দলে ও স্থানীয় পর্যায়ে গুঞ্জন চলছে, প্রয়াত বড়
বোনের নির্বাচনী এলাকা দিনাজপুর-৩ (সদর) আসন থেকে আগামী নির্বাচনে
প্রার্থী হতে পারেন বিএনপির চেয়ারপারসন বেগম খালেদা জিয়া।
দু’বার এই আসন থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন তার বড় বোন বেগম খুরশিদ জাহান হক। তিনি ২০০৬ সালে মারা যান। বোনের আসনে খালেদা জিয়ার প্রার্থী হওয়া নিয়ে গুঞ্জন থাকলেও দলের শীর্ষ নেতারা এ নিয়ে মুখ খুলছেন না। তবে কেউ কেউ বলছেন, দিনাজপুর-৩ থেকে নির্বাচনে লড়তে তেমন আগ্রহ নেই বিএনপি-প্রধান খালেজা জিয়ার।
দিনাজপুরের ছয়টি আসনে অর্ধেকই বিএনপি অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত। গত দশম নির্বাচনে তারা অংশ না নেয়ায় সব ক'টি আসনই এখন আওয়ামী লীগের দখলে। তারপরও জেলার আসনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় দিনাজপুর-৩।
বর্তমানে এ আসনে জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তিনি পর পর দু’বার নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী নির্বাচনেও তিনি এ আসন থেকেই দলীয় ভাবে মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তার চেয়ে দলের অন্য শক্তিশালী নেতা নেই এ আসনে।
তাছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সংবিধান প্রণেতা সাবেক এমপি মরহুম এম.আব্দুর রহিমের ছেলে তিনি। তার আরেক ভাই এনায়েতুর রহিম বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি।
খুরশিদ জাহান হকের মৃত্যুর পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে এই আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে নির্বাচন করেন বেগম খুরশিদ জাহান হক চকলেট। বিএনপি ও জোটের এই দুই প্রার্থীই মারা গেছেন। বিএনপির নেতাকর্মীদের দাবি অনুযায়ী এ আসনে নির্বাচন করতে পারেন বেগম খালেদা জিয়া।
স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা আশঙ্কা করছেন, দুই নেতার মৃত্যুর কারণে আগামী নির্বাচনে শক্তিশালী প্রার্থী না হলে এখানে জয়ের সম্ভাবনা কম। তাই তারা চাইছে খালেদা জিয়া এই আসন থেকে প্রার্থী হোক।
চেয়ারপারসনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী একজন সর্বোচ্চ তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ফেনী-১ ও বগুড়ার যে কোনো একটি অথবা দু’টি থেকে নির্বাচন করার সম্ভাবনা বেশি খালেদা জিয়ার। তাই দিনাজপুর থেকে নির্বাচন করার সম্ভাবনা নেই তার।
তবে বিকল্প হিসেবে সাবেক মন্ত্রী মরহুম বেগম খুরশিদ জাহান হকের (চকলেট) বড় ছেলে শাহরিয়ার আকতার হক ডন এবং কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও দিনাজপুর পৌরসভার বর্তমান মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের নাম শোনা যাচ্ছে।
দিনাজপুর থেকে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচন করলে সেটা ইতিবাচক হবে বলেই মনে করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের যদিও এখনো অনেক দিন বাকি। তারপরও আলোচনায় নির্বাচন। আর বেগম খালেদা জিয়া প্রতি নির্বাচনেই একাধিক আসন থেকে নির্বাচন করে থাকেন। সামনের দিনেও হয়তো করবেন।
জেনালের মাহবুব বলেন, 'দিনাজপুর থেকে তিনি (খালেদা জিয়া) নির্বাচন করবেন কি না সেটা হয়তো দল থেকে তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।'
এদিকে বর্তমান জোট সরকারের শরীক দল জাতীয় পার্টি (এরশাদ) এ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা জাপা’র সাধারণ সম্পাদক আহমেদ শফি রুবেল। গত নির্বাচনে তিনি এ আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু পরে প্রত্যাহার করে নেন তার মনোনয়ন।
দু’বার এই আসন থেকে বিপুল ভোটে নির্বাচিত হন তার বড় বোন বেগম খুরশিদ জাহান হক। তিনি ২০০৬ সালে মারা যান। বোনের আসনে খালেদা জিয়ার প্রার্থী হওয়া নিয়ে গুঞ্জন থাকলেও দলের শীর্ষ নেতারা এ নিয়ে মুখ খুলছেন না। তবে কেউ কেউ বলছেন, দিনাজপুর-৩ থেকে নির্বাচনে লড়তে তেমন আগ্রহ নেই বিএনপি-প্রধান খালেজা জিয়ার।
দিনাজপুরের ছয়টি আসনে অর্ধেকই বিএনপি অধ্যুষিত এলাকা হিসেবে পরিচিত। গত দশম নির্বাচনে তারা অংশ না নেয়ায় সব ক'টি আসনই এখন আওয়ামী লীগের দখলে। তারপরও জেলার আসনগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি আলোচনায় দিনাজপুর-৩।
বর্তমানে এ আসনে জাতীয় সংসদের হুইপ ইকবালুর রহিম এমপি নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তিনি পর পর দু’বার নির্বাচিত হয়েছেন। আগামী নির্বাচনেও তিনি এ আসন থেকেই দলীয় ভাবে মনোনয়ন পাওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। তার চেয়ে দলের অন্য শক্তিশালী নেতা নেই এ আসনে।
তাছাড়া জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঘনিষ্ঠ সহচর, মুক্তিযুদ্ধের অন্যতম সংগঠক, সংবিধান প্রণেতা সাবেক এমপি মরহুম এম.আব্দুর রহিমের ছেলে তিনি। তার আরেক ভাই এনায়েতুর রহিম বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারপতি।
খুরশিদ জাহান হকের মৃত্যুর পর ২০০৮ সালের নির্বাচনে এই আসন থেকে ধানের শীষ প্রতীক নিয়ে নির্বাচন করেন জাগপা সভাপতি শফিউল আলম প্রধান। ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে নির্বাচন করেন বেগম খুরশিদ জাহান হক চকলেট। বিএনপি ও জোটের এই দুই প্রার্থীই মারা গেছেন। বিএনপির নেতাকর্মীদের দাবি অনুযায়ী এ আসনে নির্বাচন করতে পারেন বেগম খালেদা জিয়া।
স্থানীয় বিএনপির নেতাকর্মীরা আশঙ্কা করছেন, দুই নেতার মৃত্যুর কারণে আগামী নির্বাচনে শক্তিশালী প্রার্থী না হলে এখানে জয়ের সম্ভাবনা কম। তাই তারা চাইছে খালেদা জিয়া এই আসন থেকে প্রার্থী হোক।
চেয়ারপারসনের কার্যালয় সূত্রে জানা গেছে, নির্বাচন কমিশনের নিয়ম অনুযায়ী একজন সর্বোচ্চ তিনটি আসন থেকে নির্বাচন করতে পারবেন। সে ক্ষেত্রে ফেনী-১ ও বগুড়ার যে কোনো একটি অথবা দু’টি থেকে নির্বাচন করার সম্ভাবনা বেশি খালেদা জিয়ার। তাই দিনাজপুর থেকে নির্বাচন করার সম্ভাবনা নেই তার।
তবে বিকল্প হিসেবে সাবেক মন্ত্রী মরহুম বেগম খুরশিদ জাহান হকের (চকলেট) বড় ছেলে শাহরিয়ার আকতার হক ডন এবং কেন্দ্রীয় বিএনপির সহ-সাংগঠনিক সম্পাদক ও দিনাজপুর পৌরসভার বর্তমান মেয়র সৈয়দ জাহাঙ্গীর আলমের নাম শোনা যাচ্ছে।
দিনাজপুর থেকে বেগম খালেদা জিয়া নির্বাচন করলে সেটা ইতিবাচক হবে বলেই মনে করে বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মাহবুবুর রহমান। তিনি বলেন, ‘নির্বাচনের যদিও এখনো অনেক দিন বাকি। তারপরও আলোচনায় নির্বাচন। আর বেগম খালেদা জিয়া প্রতি নির্বাচনেই একাধিক আসন থেকে নির্বাচন করে থাকেন। সামনের দিনেও হয়তো করবেন।
জেনালের মাহবুব বলেন, 'দিনাজপুর থেকে তিনি (খালেদা জিয়া) নির্বাচন করবেন কি না সেটা হয়তো দল থেকে তার ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করছে।'
এদিকে বর্তমান জোট সরকারের শরীক দল জাতীয় পার্টি (এরশাদ) এ আসনে মনোনয়ন প্রত্যাশী জেলা জাপা’র সাধারণ সম্পাদক আহমেদ শফি রুবেল। গত নির্বাচনে তিনি এ আসন থেকে প্রার্থী হয়েছিলেন। কিন্তু পরে প্রত্যাহার করে নেন তার মনোনয়ন।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
রাজনীতি
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়