কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ফিলিপাইনের রাজধানী ম্যানিলায় বুধবার থেকে বৃহস্পতিবার সকাল পর্যন্ত মাদক বিরোধী অভিযানে অন্তত ২৫ মাদক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।
ম্যানিলা পুলশের সিনিয়র সুপারিনটেন্ডেন্ট আর্ভিন মার্গারেজো বলেন, মাদক বিরোধী ১৮টি পৃথক অভিযানে এসব সন্ত্রাসী নিহত হয়। ম্যানিলিা পুলিশের সবকটি ইউনিট সমন্বিতভাবে এ অভিযান চালায়।
এছাড়া পুলিশ জানায়, পৃথক মাদক পাচার বিরোধী অভিযানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩২ জন মাদক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, সাম্প্রতিক অতীতে এত বড় অভিযান এবং সাফল্যের উদাহরণ নেই বললেই চলে। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বুলকান প্রদেশে এক অভিযান চালায় পুলিশ। শহরের রাস্তা থেকে অলি-গলি ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হয়। মাদক পাচারে জড়িত সন্দেহে শতাধিক লোককে গ্রেপ্তার করা হয়। আটক করা হয় প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র ও মাদক।
এই অভিযানের কথা স্বীকার করে বুধবারই প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো দুতার্তে বলেন, ‘বুলকান প্রদেশে পুলিশি অভিযানে ৩২ জন দুষ্কৃতকারীর মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে মাদক-বিরোধী অভিযানে নিহতের সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকায় মানবাধিকার কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে এভাবে পুলিশি অভিযান চালানোর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
ক্ষমতায় আসার পর গত বছর জুনে প্রেসিডেন্ট দুতের্তে ফিলিপাইনকে মাদক-পাচার মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত দেশ জুড়ে অন্তত ৬০টি পুলিশ অভিযানে সাড়ে তিন হাজারের বেশি পাচারকারীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবারের ঘটনার পরে, বিরোধীরা অভিযানের নামে দুতার্তে প্রশাসন স্বেচ্ছাচার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে। বিরোধী দলগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধদমন আদালতে দুতার্তের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে। তাদের দাবি, ‘পুলিশ ভুয়া সংঘর্ষে লোক খুন করছে। সন্দেহ হলেই গুলি চালাচ্ছে তারা। নিহতদের দোষী প্রমাণ করতে চুপিসারে পাশে আগ্নেয়াস্ত্র বা মাদক রেখে আসতেও পিছপা হচ্ছে না তারা।’
কিন্তু প্রেসিডেন্ট পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘পাচারকারীদের হাত থেকে ফিলিপাইনকে বাঁচাতে জেলে যেতেও রাজি আছি। প্রয়োজনে রোজ ৩২ জন দুষ্কৃতিকারীকে খতম করতে হবে। তাতে যদি দেশে অপরাধের সংখ্যা খানিকটা কমানো যায়।’
ম্যানিলা পুলশের সিনিয়র সুপারিনটেন্ডেন্ট আর্ভিন মার্গারেজো বলেন, মাদক বিরোধী ১৮টি পৃথক অভিযানে এসব সন্ত্রাসী নিহত হয়। ম্যানিলিা পুলিশের সবকটি ইউনিট সমন্বিতভাবে এ অভিযান চালায়।
এছাড়া পুলিশ জানায়, পৃথক মাদক পাচার বিরোধী অভিযানে পুলিশের সঙ্গে সংঘর্ষে ৩২ জন মাদক সন্ত্রাসী নিহত হয়েছে।
পুলিশ সূত্রের খবর, সাম্প্রতিক অতীতে এত বড় অভিযান এবং সাফল্যের উদাহরণ নেই বললেই চলে। সোমবার রাত থেকে মঙ্গলবার সন্ধ্যা পর্যন্ত বুলকান প্রদেশে এক অভিযান চালায় পুলিশ। শহরের রাস্তা থেকে অলি-গলি ব্যাপক ধরপাকড় চালানো হয়। মাদক পাচারে জড়িত সন্দেহে শতাধিক লোককে গ্রেপ্তার করা হয়। আটক করা হয় প্রচুর আগ্নেয়াস্ত্র ও মাদক।
এই অভিযানের কথা স্বীকার করে বুধবারই প্রেসিডেন্ট রদ্রিগো দুতার্তে বলেন, ‘বুলকান প্রদেশে পুলিশি অভিযানে ৩২ জন দুষ্কৃতকারীর মৃত্যু হয়েছে।
এদিকে মাদক-বিরোধী অভিযানে নিহতের সংখ্যা ক্রমশ বাড়তে থাকায় মানবাধিকার কর্মীদের মধ্যে উদ্বেগ বাড়ছে। আন্তর্জাতিক পর্যায়ে মানবাধিকার লঙ্ঘন করে এভাবে পুলিশি অভিযান চালানোর যৌক্তিকতা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে।
ক্ষমতায় আসার পর গত বছর জুনে প্রেসিডেন্ট দুতের্তে ফিলিপাইনকে মাদক-পাচার মুক্ত করার ঘোষণা দিয়েছিলেন। তারপর থেকে এখনও পর্যন্ত দেশ জুড়ে অন্তত ৬০টি পুলিশ অভিযানে সাড়ে তিন হাজারের বেশি পাচারকারীর মৃত্যু হয়েছে।
মঙ্গলবারের ঘটনার পরে, বিরোধীরা অভিযানের নামে দুতার্তে প্রশাসন স্বেচ্ছাচার চালাচ্ছে বলে অভিযোগ করেছে। বিরোধী দলগুলো আন্তর্জাতিক অপরাধদমন আদালতে দুতার্তের বিরুদ্ধে মানবাধিকার লঙ্ঘনের অভিযোগ এনেছে। তাদের দাবি, ‘পুলিশ ভুয়া সংঘর্ষে লোক খুন করছে। সন্দেহ হলেই গুলি চালাচ্ছে তারা। নিহতদের দোষী প্রমাণ করতে চুপিসারে পাশে আগ্নেয়াস্ত্র বা মাদক রেখে আসতেও পিছপা হচ্ছে না তারা।’
কিন্তু প্রেসিডেন্ট পাল্টা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, ‘পাচারকারীদের হাত থেকে ফিলিপাইনকে বাঁচাতে জেলে যেতেও রাজি আছি। প্রয়োজনে রোজ ৩২ জন দুষ্কৃতিকারীকে খতম করতে হবে। তাতে যদি দেশে অপরাধের সংখ্যা খানিকটা কমানো যায়।’
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়