কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বাবা-মায়ের দ্বিতীয় বিয়ের কথা শুনলেই চরম নিরাপত্তাহীনতায় ভুগতে থাকে
সন্তান। ওরা ভাবতে শুরু করে এই নতুন সম্পর্ক বাবা-মায়ের থেকে ওদেরকে দূরে
সরিয়ে দেবে। শিশু বা টিনএজার সন্তানের ব্যবহারে এর প্রভাব পড়ে। কেউ মারমুখী
হয়ে ওঠে, কেউবা একদম গুটিয়ে যায়।
তবে আপনার আচরণে ব্যবহারে বুঝিয়ে দিতে হবে ওর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কোনোদিন নষ্ট হওয়ার নয়। আপনার নতুন সঙ্গীর সঙ্গে ওর সম্পর্ক তৈরি হওয়ার জন্য খানিকটা সময় দিন ওকে। আপনার নতুন সঙ্গীকেও বলুন ধৈর্য ধরতে। ও যতটা মেলামেশা করতে চায়, ততটাই ওকে মিশতে দিন। কোনো চাপ প্রয়োগ করবেন না।
মানিয়ে নেওয়া
প্রথম থেকেই আপনার সন্তানকে বলুন যে আপনার নতুন সঙ্গী কোনোভাবেই ওর বাবা-মায়ের জায়গা দখল করছে না। বিয়ের আগেই নতুন সঙ্গীকে সন্তানের সঙ্গে মেশার সুযোগ করে দিন। একসঙ্গে শপিং করতে যান। সন্তানকে পছন্দের জিনিস কিনে দিন। এতে করে আপনার সঙ্গীও আপনার সন্তানের পছন্দ-অপছন্দ জানতে পারবে। বাইরে একসঙ্গে খেতে যান। এভাবেই ওরা একে অপরকে চিনে নিতে পারবে, মানিয়ে নিতে পারবে।
পারিবারিক সমস্যায়
অনেক সময় পরিবারের কোনো অন্য সদস্য দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকেন। সন্তান তার বন্ধুদের বা বন্ধুর বাবা-মায়ের কাছ থেকেও অনেক ভুল কথা শিখে থাকে। সৎ বাবা-মা মানেই খারাপ, অন্য কেউ যেন এই ধারণা ওর মনে গেঁথে না দিতে পারে। বরং আপনি ওকে বোঝানোর চেষ্টা করুন বাড়িতে একজন নতুন সদস্য এলে কীভাবে সবার সুবিধা হবে। সন্তান যেন কোনোভাবেই নিজেকে অবাঞ্ছিত না ভাবে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
নতুন সঙ্গী হিসাবে আপনার করণীয়
.কখনোই আপন বাবা-মায়ের জায়গা দখলের চেষ্টা করবেন না। বরং ওদের সঙ্গে বন্ধুর মতো আচরণ করুন, যাতে ও নিজেই নিজেকে মেলে ধরতে পারে।
.সামান্য কারণে শাসন করতে যাবেন না। এটা ওর নিজের বাবা-মাকেই করতে দিন। কারণ আপনার কর্তৃত্ব মানতে ওর অসুবিধা হবে। বকাঝকা না করে বন্ধুর মতো সুপরামর্শ দিন। তবে বড় কোনো অন্যায় করলে মেনে নেবেন না। দৃঢ়ভাবে প্রতিবাদ করুন।
.ওদের ব্যবহার, কাজ বা কথাবার্তা ভালো না লাগলে তা ওর বাবা-মাকে নালিশ করবেন না। নিজেই বুদ্ধি করে হ্যান্ডেল করুন।
.সঙ্গীর সন্তান যদি আপনাকে বাবা বা মা বলে ডাকতে না চায় জোর করবেন না কিংবা দুঃখ পাবেন না। ওকে আপনি আদরের নামেই ডাকুন। আপনার আদরে দেখবেন ধীরে ধীরে ওর জীবনে আপনার জন্য একটা আলাদা জায়গা তৈরি হয়ে গেছে।
.আপনার নিজের যদি ছেলেমেয়ে থাকে, তাহলে তাদের সঙ্গে আপনার সঙ্গীর ছেলেমেয়েকে মেলামেশা করতে দিন। একই নজরে সবাইকে দেখুন। বিন্দুমাত্র এদিক ওদিক হলেই ওরা বুঝে ফেলবে, আর আপনার সঙ্গে ওদের আচরণেও পড়বে তার প্রভাব।
তবে আপনার আচরণে ব্যবহারে বুঝিয়ে দিতে হবে ওর সঙ্গে আপনার সম্পর্ক কোনোদিন নষ্ট হওয়ার নয়। আপনার নতুন সঙ্গীর সঙ্গে ওর সম্পর্ক তৈরি হওয়ার জন্য খানিকটা সময় দিন ওকে। আপনার নতুন সঙ্গীকেও বলুন ধৈর্য ধরতে। ও যতটা মেলামেশা করতে চায়, ততটাই ওকে মিশতে দিন। কোনো চাপ প্রয়োগ করবেন না।
মানিয়ে নেওয়া
প্রথম থেকেই আপনার সন্তানকে বলুন যে আপনার নতুন সঙ্গী কোনোভাবেই ওর বাবা-মায়ের জায়গা দখল করছে না। বিয়ের আগেই নতুন সঙ্গীকে সন্তানের সঙ্গে মেশার সুযোগ করে দিন। একসঙ্গে শপিং করতে যান। সন্তানকে পছন্দের জিনিস কিনে দিন। এতে করে আপনার সঙ্গীও আপনার সন্তানের পছন্দ-অপছন্দ জানতে পারবে। বাইরে একসঙ্গে খেতে যান। এভাবেই ওরা একে অপরকে চিনে নিতে পারবে, মানিয়ে নিতে পারবে।
পারিবারিক সমস্যায়
অনেক সময় পরিবারের কোনো অন্য সদস্য দ্বিতীয় বিয়ের ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি করে থাকেন। সন্তান তার বন্ধুদের বা বন্ধুর বাবা-মায়ের কাছ থেকেও অনেক ভুল কথা শিখে থাকে। সৎ বাবা-মা মানেই খারাপ, অন্য কেউ যেন এই ধারণা ওর মনে গেঁথে না দিতে পারে। বরং আপনি ওকে বোঝানোর চেষ্টা করুন বাড়িতে একজন নতুন সদস্য এলে কীভাবে সবার সুবিধা হবে। সন্তান যেন কোনোভাবেই নিজেকে অবাঞ্ছিত না ভাবে, সেদিকে খেয়াল রাখুন।
নতুন সঙ্গী হিসাবে আপনার করণীয়
.কখনোই আপন বাবা-মায়ের জায়গা দখলের চেষ্টা করবেন না। বরং ওদের সঙ্গে বন্ধুর মতো আচরণ করুন, যাতে ও নিজেই নিজেকে মেলে ধরতে পারে।
.সামান্য কারণে শাসন করতে যাবেন না। এটা ওর নিজের বাবা-মাকেই করতে দিন। কারণ আপনার কর্তৃত্ব মানতে ওর অসুবিধা হবে। বকাঝকা না করে বন্ধুর মতো সুপরামর্শ দিন। তবে বড় কোনো অন্যায় করলে মেনে নেবেন না। দৃঢ়ভাবে প্রতিবাদ করুন।
.ওদের ব্যবহার, কাজ বা কথাবার্তা ভালো না লাগলে তা ওর বাবা-মাকে নালিশ করবেন না। নিজেই বুদ্ধি করে হ্যান্ডেল করুন।
.সঙ্গীর সন্তান যদি আপনাকে বাবা বা মা বলে ডাকতে না চায় জোর করবেন না কিংবা দুঃখ পাবেন না। ওকে আপনি আদরের নামেই ডাকুন। আপনার আদরে দেখবেন ধীরে ধীরে ওর জীবনে আপনার জন্য একটা আলাদা জায়গা তৈরি হয়ে গেছে।
.আপনার নিজের যদি ছেলেমেয়ে থাকে, তাহলে তাদের সঙ্গে আপনার সঙ্গীর ছেলেমেয়েকে মেলামেশা করতে দিন। একই নজরে সবাইকে দেখুন। বিন্দুমাত্র এদিক ওদিক হলেই ওরা বুঝে ফেলবে, আর আপনার সঙ্গে ওদের আচরণেও পড়বে তার প্রভাব।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়