কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: রাতভর
বৃষ্টি ঝরেছিল মিরপুরের আকাশে। তারপর সকালের উইকেটে পেস আগুন। সেই আগুনে
প্যাট কামিন্স একাই ফিরিয়ে দেন তিন বাংলাদেশিকে। পরে তামিম-সাকিবের কল্যাণে
পরিস্থিতি সামাল দিয়ে ২৬০ রানের সংগ্রহ। বল করতে নেমে ১৮ রানে
অস্ট্রেলিয়ার তিনজনকে আউট করলো। এমন যুদ্ধময় একটা দিন বলে দিচ্ছে দ্বিতীয়
দিন কী ঝাঁজটাই না অপেক্ষা করছে দুইদলের জন্য!
সকালে প্যাট কামিন্স উইকেটের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আগুন ঝরান। সৌম্য, ইমরুল মানসিকভাবে কোন অবস্থায় আছেন তা ওই প্রথম চার ওভারে বোঝা গেছে। কামিন্সের শর্টবলের কোনও উত্তরই ছিল না তাদের কাছে। শারীরিক ভাষায় দৃষ্টিকটু জড়তা। দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলে গালিতে ক্যাচ দিয়ে ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’র অবস্থা থেকে মুক্তি পান। সৌম্যর অবস্থা ড্রেসিংরুমে বসে খেয়াল করছিলেন ইমরুল। তিনি যখন ওই শর্টবলের ভাবনায় আচ্ছন্ন, তখন স্লো ডেলিভারি দেন চতুর কামিন্স। বল শেষ মুহূর্তে খানিকটা নিচুও হয়ে যায়। ইমরুল তালগোল পাকিয়ে ব্যাট চালিয়ে উইকেটের পেছনে ধরা পড়েন।
ঠিক পরের বলে এসেই বিদায় নেন সাব্বির রহমান। সাব্বিরের মতো হিটার কেন টেস্টে? একাদশে সৌম্য’র জায়গা পাওয়ার মতো এই প্রশ্নও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডালপালা মেলছে। সাব্বিরকে নিয়ে আলোচনা হতেই পারে। কিন্তু এই ইনিংসের আউট দিয়ে তাকে বাতিলের খাতায় ফেলে দেয়া যায় না। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওয়াইড ইয়র্কারের মুখোমুখি হন। বল সামলাতে ঠিকমতো ব্যাটও দেন। বল যায় উইকেটের পেছনে। আবেদন ওঠে। আম্পায়ার সাড়া দেন। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সাব্বির।
এই অবস্থার পর সাকিব, তামিম ক্যারিয়ারের পঞ্চাশমতম টেস্ট খেলতে নেমে দুজনেই অর্ধশতক তুলে নেন। তামিম ফেরেন ৭১ রানে। সাকিব ৮৪ করে। শেষ দিকে নাসির ২৩ রান করে ফেরেন। এরপর সর্বোচ্চ রান মুশফিক এবং মিরাজের। দুজনই ১৮ রানের মাথায় আউট হন।
কামিন্স শুরুর তিন উইকেট নেয়ার পর দুই স্পিনার লায়ন তিনটি আর অ্যাগার তিন উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে শেষ করে দেন।
এমন দিনের পর আশার সলতে জ্বালিয়ে রেখেছেন বোলাররা। সাকিব, মিরাজের ঘূর্ণিতে দিশেহারা হচ্ছেন অজিরা। অপেক্ষা দ্বিতীয় দিনের…
সকালে প্যাট কামিন্স উইকেটের সুবিধা কাজে লাগিয়ে আগুন ঝরান। সৌম্য, ইমরুল মানসিকভাবে কোন অবস্থায় আছেন তা ওই প্রথম চার ওভারে বোঝা গেছে। কামিন্সের শর্টবলের কোনও উত্তরই ছিল না তাদের কাছে। শারীরিক ভাষায় দৃষ্টিকটু জড়তা। দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলে গালিতে ক্যাচ দিয়ে ‘ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি’র অবস্থা থেকে মুক্তি পান। সৌম্যর অবস্থা ড্রেসিংরুমে বসে খেয়াল করছিলেন ইমরুল। তিনি যখন ওই শর্টবলের ভাবনায় আচ্ছন্ন, তখন স্লো ডেলিভারি দেন চতুর কামিন্স। বল শেষ মুহূর্তে খানিকটা নিচুও হয়ে যায়। ইমরুল তালগোল পাকিয়ে ব্যাট চালিয়ে উইকেটের পেছনে ধরা পড়েন।
ঠিক পরের বলে এসেই বিদায় নেন সাব্বির রহমান। সাব্বিরের মতো হিটার কেন টেস্টে? একাদশে সৌম্য’র জায়গা পাওয়ার মতো এই প্রশ্নও সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে ডালপালা মেলছে। সাব্বিরকে নিয়ে আলোচনা হতেই পারে। কিন্তু এই ইনিংসের আউট দিয়ে তাকে বাতিলের খাতায় ফেলে দেয়া যায় না। কিছু বুঝে ওঠার আগেই ওয়াইড ইয়র্কারের মুখোমুখি হন। বল সামলাতে ঠিকমতো ব্যাটও দেন। বল যায় উইকেটের পেছনে। আবেদন ওঠে। আম্পায়ার সাড়া দেন। রিভিউ নিয়েও বাঁচতে পারেননি সাব্বির।
এই অবস্থার পর সাকিব, তামিম ক্যারিয়ারের পঞ্চাশমতম টেস্ট খেলতে নেমে দুজনেই অর্ধশতক তুলে নেন। তামিম ফেরেন ৭১ রানে। সাকিব ৮৪ করে। শেষ দিকে নাসির ২৩ রান করে ফেরেন। এরপর সর্বোচ্চ রান মুশফিক এবং মিরাজের। দুজনই ১৮ রানের মাথায় আউট হন।
কামিন্স শুরুর তিন উইকেট নেয়ার পর দুই স্পিনার লায়ন তিনটি আর অ্যাগার তিন উইকেট নিয়ে বাংলাদেশকে শেষ করে দেন।
এমন দিনের পর আশার সলতে জ্বালিয়ে রেখেছেন বোলাররা। সাকিব, মিরাজের ঘূর্ণিতে দিশেহারা হচ্ছেন অজিরা। অপেক্ষা দ্বিতীয় দিনের…
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়