কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: সৌদি
আরবে ৪০ লাখ তরুণীর বিয়ের বয়স পেরিয়ে গেছে। ফলে দুশ্চিন্তায় সময় কাটছে
তাদের পরিবারের সদস্যদের। মেয়েদের ভবিষ্যৎ নিয়ে দেশটির অনেক পরিবারই
উদ্বিগ্ন। শনিবার দেশটির জাতীয় দৈনিক আল-রিয়াদ এক পরিসংখ্যানের বরাত দিয়ে এ
তথ্য জানিয়েছে।
এতে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে সৌদি আরবে বিয়ের বয়স পার হয়েছে এমন তরুণীর সংখ্যা ৪০ লাখে পৌঁছেছে। দেশটির সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয়গুলোর মধ্যে তরুণীদের বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাওয়া অন্যতম একটি। ক্রমবর্ধমান হারে অবিবাহিত তরুণীর সংখ্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
ইমাম ডা. আহমেদ আলবো আলী বলেন, ৩০ বছরের বেশি বয়সের দুই তৃতীয়াংশ সৌদি তরুণী গত দশ বছরে বিয়ে করেননি দেশটির আল-আশা সিটির একটি মসজিদের ইমাম ডা. আহমেদ আলবো আলী বলেন, বিয়ের স্বাভাবিক বয়স পেরিয়ে গেছে এমন নারীর সংখ্যা ২০০৫ সালে ১৫ লাখ ছিল। ২০১৫ সালে এই সংখ্যা লাফিয়ে ৪০ লাখে পৌঁছেছে। এর মানে হচ্ছে, ৩০ বছরের বেশি বয়সের দুই-তৃতীয়াংশ সৌদি তরুণী গত ১০ বছরে বিয়ে করেননি।
তিনি বলেন, ‘বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত নারীদের পূর্ণ অধিকার দিয়েছে ইসলাম; তারা চাইলে আবার বিয়ে করতে পারেন। দুর্ভাগ্যবশত অনেক পুরুষই এমন মেয়েকে বিয়ে করতে চান; যার আগে বিয়ে হয়নি। ফলে বিধবা এবং তালাকপ্রাপ্ত নারীরা পুনরায় বিয়ের সুযোগ পাচ্ছেন না। এ কারণেই সৌদি বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাওয়া নারীদের সংখ্যা বেড়েছে এবং ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে।’
‘বিধবা অথবা তালাকপ্রাপ্ত নারীদের কোনো অপরাধ নেই। অনেক ক্ষেত্রে প্রথম বিয়ে যারা করেননি তাদের চেয়ে বিধবা অথবা তালাকপ্রাপ্ত নারীদের মধ্যে বিয়ে সম্পর্কে সচেতনতার মাত্রা অনেক ভালো। অনেক তালাকপ্রাপ্ত নারী আবার বিয়ে করেছেন এবং এখন সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন।’
আল-উইয়ুন সিটি পরিবার উন্নয়ন কেন্দ্রের পরিচালক মুহাম্মদ আল-সালিম বলেন, আরব সমাজে তালাকপ্রাপ্ত নারীদেরকে ভিন্নভাবে দেখা হয়; সামাজিক কুসংস্কারও আছে। তালাকপ্রাপ্ত নারীদের সঙ্গে সামাজিক কলঙ্ক লেপে দেয়া হয়। ঘর ভেঙে যাওয়ায় অনেকেই তালাকপ্রাপ্ত নারীদেরকে দোষারোপ করেন এবং তাদের সম্পর্কে বাজে চিন্তা-ভাবনাও করা হয়। সূত্র : সৌদি গ্যাজেট।
এতে বলা হয়েছে, ২০১৫ সালে সৌদি আরবে বিয়ের বয়স পার হয়েছে এমন তরুণীর সংখ্যা ৪০ লাখে পৌঁছেছে। দেশটির সবচেয়ে উদ্বেগজনক বিষয়গুলোর মধ্যে তরুণীদের বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাওয়া অন্যতম একটি। ক্রমবর্ধমান হারে অবিবাহিত তরুণীর সংখ্যা ভয়াবহ আকার ধারণ করছে।
ইমাম ডা. আহমেদ আলবো আলী বলেন, ৩০ বছরের বেশি বয়সের দুই তৃতীয়াংশ সৌদি তরুণী গত দশ বছরে বিয়ে করেননি দেশটির আল-আশা সিটির একটি মসজিদের ইমাম ডা. আহমেদ আলবো আলী বলেন, বিয়ের স্বাভাবিক বয়স পেরিয়ে গেছে এমন নারীর সংখ্যা ২০০৫ সালে ১৫ লাখ ছিল। ২০১৫ সালে এই সংখ্যা লাফিয়ে ৪০ লাখে পৌঁছেছে। এর মানে হচ্ছে, ৩০ বছরের বেশি বয়সের দুই-তৃতীয়াংশ সৌদি তরুণী গত ১০ বছরে বিয়ে করেননি।
তিনি বলেন, ‘বিধবা ও তালাকপ্রাপ্ত নারীদের পূর্ণ অধিকার দিয়েছে ইসলাম; তারা চাইলে আবার বিয়ে করতে পারেন। দুর্ভাগ্যবশত অনেক পুরুষই এমন মেয়েকে বিয়ে করতে চান; যার আগে বিয়ে হয়নি। ফলে বিধবা এবং তালাকপ্রাপ্ত নারীরা পুনরায় বিয়ের সুযোগ পাচ্ছেন না। এ কারণেই সৌদি বিয়ের বয়স পেরিয়ে যাওয়া নারীদের সংখ্যা বেড়েছে এবং ক্রমবর্ধমান হারে বাড়ছে।’
‘বিধবা অথবা তালাকপ্রাপ্ত নারীদের কোনো অপরাধ নেই। অনেক ক্ষেত্রে প্রথম বিয়ে যারা করেননি তাদের চেয়ে বিধবা অথবা তালাকপ্রাপ্ত নারীদের মধ্যে বিয়ে সম্পর্কে সচেতনতার মাত্রা অনেক ভালো। অনেক তালাকপ্রাপ্ত নারী আবার বিয়ে করেছেন এবং এখন সুখী দাম্পত্য জীবন কাটাচ্ছেন।’
আল-উইয়ুন সিটি পরিবার উন্নয়ন কেন্দ্রের পরিচালক মুহাম্মদ আল-সালিম বলেন, আরব সমাজে তালাকপ্রাপ্ত নারীদেরকে ভিন্নভাবে দেখা হয়; সামাজিক কুসংস্কারও আছে। তালাকপ্রাপ্ত নারীদের সঙ্গে সামাজিক কলঙ্ক লেপে দেয়া হয়। ঘর ভেঙে যাওয়ায় অনেকেই তালাকপ্রাপ্ত নারীদেরকে দোষারোপ করেন এবং তাদের সম্পর্কে বাজে চিন্তা-ভাবনাও করা হয়। সূত্র : সৌদি গ্যাজেট।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়