কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: জনগণ আওয়ামী লীগের ক্ষমতার উৎস বলে জানিয়েছেন দলটির সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা লাফালাফি করছি না। আমাদের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই। কারণ জনগণ আমাদের ক্ষমতার উৎস। জনগণ ক্ষমতায় রাখতে পারে, জনগণ ক্ষমতা থেকে বিদায়ও করতে পারে। যাদের ক্ষমতার উৎস জনগণ নয় তারা একটা ইস্যু পেলেই লাফালাফি করে।
বিএনপিকে উদ্দেশে করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মন খারাপ করে এখন রাজনীতির বেপরোয়া ড্রাইভারের মতো হয়ে গেছে বিএনপি। যেকোন সময় একটা দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। সবাই সতর্ক থাকবেন, সজাগ থাকবেন। আঘাতে আঘাতে আমরা স্তিমিত নই। আমরা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, আমরা এগিয়ে যাব।’
বিএনপি ও দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের তিন কারণে মন খারাপ বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘প্রথম কারণ, ষোড়শ সংশোধনী রায়ে নতুন একটি ইস্যু পেয়ে এখান থেকে ফায়দা পাওয়া যাবে ব্যারিস্টার মওদুদ পরামর্শ দেওয়ার পর বিএনপিতে জগাই-মাথাই শুরু হয়ে গেছে। আজকে সেই রঙিন খোয়াবের জমিন ক্রমেই মরুময় হয়ে যাচ্ছে।
দ্বিতীয় কারণ, গত ১৫ আগস্ট ভোরে আরেকটা ১৫ আগস্ট, আরেকটা একুশে আগস্টের মতো জঙ্গিবাদী হত্যাযজ্ঞ ঘটানোর পরিকল্পনা পণ্ড হওয়ার পর বিএনপির মন খারাপ। ৫০০ লোক হত্যার পরিকল্পনা ছিল। শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল। আল্লাহ রক্ষা করেছেন।
তৃতীয় কারণ, জন্মদিবসের কেক, বন্যার্তদের নাম নিয়ে মায়াকান্না দেখাচ্ছেন। আসলে জনগণের অবরুদ্ধতার মুখে কেক কাটতে না পেরে মন খারাপ।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুনর্বাসন করে কী লাভ হয়েছে? জিয়াউর রহমান যদি বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুনর্বাসন না করত তাহলে আরেকটি খুনি চক্র জিয়াকে হত্যার দুঃসাহস দেখাত না। যে বুলেট শেখ হাসিনাকে, শেখ রেহানাকে এতিম করেছে। সেই বুলেট খালেদা জিয়াকে বিধবা করেছে। হত্যার রাজনীতি থেকে আপনারাও রেহাই পাননি।’
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের চলমান ভয়াবহ বন্যা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানানো, রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার খোজ-খবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ষোড়শ সংশোধনীর রায় নিয়ে সরকার ও দলীয় অবস্থান রাষ্ট্রপতিকে জানানো সরকার প্রধান হিসেবে ও দলীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব।
সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ এই সভার আয়োজন করে।নন ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম প্রমুখ।
আজ বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে জাতীয় শোকদিবস উপলক্ষে আয়োজিত এক আলোচনা সভায় ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন।
তিনি বলেন, ‘আমরা লাফালাফি করছি না। আমাদের মধ্যে কোনো অস্থিরতা নেই। কারণ জনগণ আমাদের ক্ষমতার উৎস। জনগণ ক্ষমতায় রাখতে পারে, জনগণ ক্ষমতা থেকে বিদায়ও করতে পারে। যাদের ক্ষমতার উৎস জনগণ নয় তারা একটা ইস্যু পেলেই লাফালাফি করে।
বিএনপিকে উদ্দেশে করে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘মন খারাপ করে এখন রাজনীতির বেপরোয়া ড্রাইভারের মতো হয়ে গেছে বিএনপি। যেকোন সময় একটা দুর্ঘটনা ঘটাতে পারে। সবাই সতর্ক থাকবেন, সজাগ থাকবেন। আঘাতে আঘাতে আমরা স্তিমিত নই। আমরা বঙ্গবন্ধুর সৈনিক, আমরা এগিয়ে যাব।’
বিএনপি ও দলটির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের তিন কারণে মন খারাপ বলে মন্তব্য করেছেন ওবায়দুল কাদের। তিনি বলেন, ‘প্রথম কারণ, ষোড়শ সংশোধনী রায়ে নতুন একটি ইস্যু পেয়ে এখান থেকে ফায়দা পাওয়া যাবে ব্যারিস্টার মওদুদ পরামর্শ দেওয়ার পর বিএনপিতে জগাই-মাথাই শুরু হয়ে গেছে। আজকে সেই রঙিন খোয়াবের জমিন ক্রমেই মরুময় হয়ে যাচ্ছে।
দ্বিতীয় কারণ, গত ১৫ আগস্ট ভোরে আরেকটা ১৫ আগস্ট, আরেকটা একুশে আগস্টের মতো জঙ্গিবাদী হত্যাযজ্ঞ ঘটানোর পরিকল্পনা পণ্ড হওয়ার পর বিএনপির মন খারাপ। ৫০০ লোক হত্যার পরিকল্পনা ছিল। শেখ হাসিনাকে হত্যার পরিকল্পনা ছিল। আল্লাহ রক্ষা করেছেন।
তৃতীয় কারণ, জন্মদিবসের কেক, বন্যার্তদের নাম নিয়ে মায়াকান্না দেখাচ্ছেন। আসলে জনগণের অবরুদ্ধতার মুখে কেক কাটতে না পেরে মন খারাপ।’
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার উদ্দেশে কাদের বলেন, ‘বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুনর্বাসন করে কী লাভ হয়েছে? জিয়াউর রহমান যদি বঙ্গবন্ধুর খুনিদের পুনর্বাসন না করত তাহলে আরেকটি খুনি চক্র জিয়াকে হত্যার দুঃসাহস দেখাত না। যে বুলেট শেখ হাসিনাকে, শেখ রেহানাকে এতিম করেছে। সেই বুলেট খালেদা জিয়াকে বিধবা করেছে। হত্যার রাজনীতি থেকে আপনারাও রেহাই পাননি।’
রাষ্ট্রপতির সঙ্গে প্রধানমন্ত্রীর সাক্ষাৎ প্রসঙ্গে ওবায়দুল কাদের বলেন, দেশের চলমান ভয়াবহ বন্যা সম্পর্কে রাষ্ট্রপতিকে জানানো, রাষ্ট্রপতির শারীরিক অবস্থার খোজ-খবর নিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী। ষোড়শ সংশোধনীর রায় নিয়ে সরকার ও দলীয় অবস্থান রাষ্ট্রপতিকে জানানো সরকার প্রধান হিসেবে ও দলীয় প্রধান হিসেবে দায়িত্ব।
সচিবালয় কর্মকর্তা ও কর্মচারী ঐক্য পরিষদ এই সভার আয়োজন করে।নন ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মুজাহিদুল ইসলাম সেলিমের সভাপতিত্বে আয়োজিত সভায় উপস্থিত ছিলেন ডাক ও টেলিযোগাযোগ প্রতিমন্ত্রী তারানা হালিম প্রমুখ।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়