কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: বাবার
পথেই হাটছেন পুত্র, তবে বাবা শচীন টেন্ডুলকার ছিলেন ভারতের কিংবদন্তি
ক্রিকেটার আর ছেলে অর্জুন ভবিষ্যৎ ভারতের বাঁ-হাতি মিডিয়াম পেসার।
তাইতো নিজের মতো করে ছেলেকে বড় করতে চাইছেন শচীন টেন্ডুলকার। দু’দিন আগেই ইংল্যান্ডের নেটে বল করতে গিয়েছিল অর্জুন। বাঁ-হাতি মিডিয়াম পেসারের প্রথম বলেই ঘায়েল ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান জনি বেয়ারস্টো। সেই খবর ফলাও করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় মোটেও প্রসন্ন নন শচীন। ঘনিষ্ঠ মহলে বিরক্তি প্রকাশ করে বলেছেন, ‘‘কিছু না করেই হেডলাইন কেন?’’
তার ছেলে বলে সহজে প্রচার হোক অর্জুন, কখনও চাননি শচীন। ছেলেকে নিয়ে প্রশ্নে শচীন বরাবর একই জবাব দিয়েছেন, ‘‘আগে ওকে খেলতে দিন। অর্জুন এখন ক্রিকেটকে উপভোগ করছে, সেটাই করুক।’’ ইয়র্কার কাণ্ড সারা বিশ্বের সংবাদপত্রে প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পরে আরও সতর্ক হয়ে গিয়েছেন তিনি। বাবার ছোটবেলার আশ্রমিক সেই মন্ত্রের প্রত্যাবর্তনে অন্তরালে থাকতে হবে অর্জুনকে।
গত মৌসুমে ওপেন করে ক্লাব স্তরে একটি সেঞ্চুরিও করেছিল অর্জুন। এবার মুম্বইয়ের অনূর্ধ্ব উনিশ দলে সুযোগ পেতে পারে বলে অনেকে আশা করছেন। সচিন নিজেও সম্ভবত মনে করছেন, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় অর্জুনের জন্য।
গত এক বছর ধরে বিশেষ ভাবে জোর দেওয়া হয়েছে অর্জুনের শক্তি বাড়ানোর ওপর। ট্রেনার রাখা হয়েছে। ব্যাটিং এবং বোলিং দেখার জন্য আলাদা বিশেষজ্ঞও আছে। গত দু’তিন বছর ধরে ইংল্যান্ডের ক্লাব ক্রিকেটেও পুত্রকে খেলাতে নিয়ে যান শচীন। বাবার ক্রিকেটীয় আঁতুর ঘর ছিল শিবাজি পার্ক। ছেলের লর্ডস। এমসিসি ক্লাবের হয়ে ইংল্যান্ডের লিগে খেলে সে! সেই কারণেই লর্ডসে আন্তর্জাতিক দলের প্র্যাকটিসে মাঝেমধ্যেই দেখা যায় অর্জুনকে।
তাইতো নিজের মতো করে ছেলেকে বড় করতে চাইছেন শচীন টেন্ডুলকার। দু’দিন আগেই ইংল্যান্ডের নেটে বল করতে গিয়েছিল অর্জুন। বাঁ-হাতি মিডিয়াম পেসারের প্রথম বলেই ঘায়েল ইংল্যান্ডের ব্যাটসম্যান জনি বেয়ারস্টো। সেই খবর ফলাও করে সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত হওয়ায় মোটেও প্রসন্ন নন শচীন। ঘনিষ্ঠ মহলে বিরক্তি প্রকাশ করে বলেছেন, ‘‘কিছু না করেই হেডলাইন কেন?’’
তার ছেলে বলে সহজে প্রচার হোক অর্জুন, কখনও চাননি শচীন। ছেলেকে নিয়ে প্রশ্নে শচীন বরাবর একই জবাব দিয়েছেন, ‘‘আগে ওকে খেলতে দিন। অর্জুন এখন ক্রিকেটকে উপভোগ করছে, সেটাই করুক।’’ ইয়র্কার কাণ্ড সারা বিশ্বের সংবাদপত্রে প্রকাশ হয়ে যাওয়ার পরে আরও সতর্ক হয়ে গিয়েছেন তিনি। বাবার ছোটবেলার আশ্রমিক সেই মন্ত্রের প্রত্যাবর্তনে অন্তরালে থাকতে হবে অর্জুনকে।
গত মৌসুমে ওপেন করে ক্লাব স্তরে একটি সেঞ্চুরিও করেছিল অর্জুন। এবার মুম্বইয়ের অনূর্ধ্ব উনিশ দলে সুযোগ পেতে পারে বলে অনেকে আশা করছেন। সচিন নিজেও সম্ভবত মনে করছেন, এটাই সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ সময় অর্জুনের জন্য।
গত এক বছর ধরে বিশেষ ভাবে জোর দেওয়া হয়েছে অর্জুনের শক্তি বাড়ানোর ওপর। ট্রেনার রাখা হয়েছে। ব্যাটিং এবং বোলিং দেখার জন্য আলাদা বিশেষজ্ঞও আছে। গত দু’তিন বছর ধরে ইংল্যান্ডের ক্লাব ক্রিকেটেও পুত্রকে খেলাতে নিয়ে যান শচীন। বাবার ক্রিকেটীয় আঁতুর ঘর ছিল শিবাজি পার্ক। ছেলের লর্ডস। এমসিসি ক্লাবের হয়ে ইংল্যান্ডের লিগে খেলে সে! সেই কারণেই লর্ডসে আন্তর্জাতিক দলের প্র্যাকটিসে মাঝেমধ্যেই দেখা যায় অর্জুনকে।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়