কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: আগামী অক্টোবরে লাহোরে দুই ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজ খেলতে পাকিস্তানের দেয়া প্রস্তাব প্রত্যাখান করেছে শ্রীলংকা ক্রিকেট (এসএলসি)।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে লাহোরে আত্মঘাতি বোমা বিস্ফোরণের পর শ্রীলংকা কর্তৃপক্ষ সিরিজ খেলতে তাদের দল পাঠাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন পিসিবি চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খান।
তিনি বলেন, ‘আইসিসি সভায় আমি এসএলসি সভাপতির সঙ্গে কথা বলেছি এবং লাহোরে টি-টোয়েন্টি সিরিজটি খেলতে শ্রীলঙ্কাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। পাকিস্তানের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হবে বলেও অনুরোধ করেছিলাম।
তিনি বলেন, এ ম্যাচগুলো খেলতে পাকিস্তান সফরের অনুমতি দিতে নিজ দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলার আশ্বাস দিয়েছিলেন এসএলসি প্রধান। কিন্তু পরক্ষণে এ সিরিজটি বাতিল করে তারা।
‘শ্রীলংকার প্রত্যাখানে আমি কিছুটা বিস্মিত। কেননা বিশ্বের সর্বত্রই সন্ত্রাসী হামলা হচ্ছে এবং ক্রীড়াঙ্গন থেমে নেই। নিরাপত্তা ইস্যুতে একমাত্র পাকিস্তানকে বেছে নেয়াটা যথার্থ নয়।’
সর্বোচ্চ নিরাপত্তার মধ্যে গত মার্চে লাহোরে পাকিস্তান সুপার লীগের (পিএসএল) ফাইনাল সফলভাবে আয়োজন করা হয়েছিল বলেও এ সময় উল্লেখ করেন সাবেক এ কূটনীতিক।
তিনি বলেন, ‘আইসিসি এবং বিভিন্ন বোর্ডের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা লাহোরে এসে নিরাপত্তার আয়োজন স্বচক্ষে দেখেছেন এবং কিছু কিছু বিষয় চিহ্নিত করেছে যা সমাধানে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম। কিন্তু ফাইনালে আমাদের গৃহীত সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সকলেই সন্তষ্ট হয়েছিল।’
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে লাহোরে শ্রীলংকা দল বহনকারী বাসে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে নিরাপত্তা শঙ্কায় কোনো টেস্ট দল পাকিস্তান সফর করছে না। যে কারণে হোম ম্যাচগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাতে আয়োজন করছে পিসিবি।
তাই লঙ্কানদের বিপক্ষে নির্ধারিত সিরিজের সব ম্যাচই সংযুক্ত আরব আমিরাতে আয়োজন করার কথা ভাবছে পিসিবি। অক্টোবর-নভেম্বরের এ সিরিজে দু’টি টেস্ট, পাঁচ ওয়ানডে এবং তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান-শ্রীলংকা।
চলতি সপ্তাহের শুরুর দিকে লাহোরে আত্মঘাতি বোমা বিস্ফোরণের পর শ্রীলংকা কর্তৃপক্ষ সিরিজ খেলতে তাদের দল পাঠাতে অস্বীকৃতি জানিয়েছে বলে নিশ্চিত করেছেন পিসিবি চেয়ারম্যান শাহরিয়ার খান।
তিনি বলেন, ‘আইসিসি সভায় আমি এসএলসি সভাপতির সঙ্গে কথা বলেছি এবং লাহোরে টি-টোয়েন্টি সিরিজটি খেলতে শ্রীলঙ্কাকে আমন্ত্রণ জানিয়েছিলাম। পাকিস্তানের বিপক্ষে আসন্ন সিরিজের বাকি ম্যাচগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাতে অনুষ্ঠিত হবে বলেও অনুরোধ করেছিলাম।
তিনি বলেন, এ ম্যাচগুলো খেলতে পাকিস্তান সফরের অনুমতি দিতে নিজ দেশের সরকারের সঙ্গে কথা বলার আশ্বাস দিয়েছিলেন এসএলসি প্রধান। কিন্তু পরক্ষণে এ সিরিজটি বাতিল করে তারা।
‘শ্রীলংকার প্রত্যাখানে আমি কিছুটা বিস্মিত। কেননা বিশ্বের সর্বত্রই সন্ত্রাসী হামলা হচ্ছে এবং ক্রীড়াঙ্গন থেমে নেই। নিরাপত্তা ইস্যুতে একমাত্র পাকিস্তানকে বেছে নেয়াটা যথার্থ নয়।’
সর্বোচ্চ নিরাপত্তার মধ্যে গত মার্চে লাহোরে পাকিস্তান সুপার লীগের (পিএসএল) ফাইনাল সফলভাবে আয়োজন করা হয়েছিল বলেও এ সময় উল্লেখ করেন সাবেক এ কূটনীতিক।
তিনি বলেন, ‘আইসিসি এবং বিভিন্ন বোর্ডের নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞরা লাহোরে এসে নিরাপত্তার আয়োজন স্বচক্ষে দেখেছেন এবং কিছু কিছু বিষয় চিহ্নিত করেছে যা সমাধানে আমরা অঙ্গীকার করেছিলাম। কিন্তু ফাইনালে আমাদের গৃহীত সার্বিক নিরাপত্তা ব্যবস্থায় সকলেই সন্তষ্ট হয়েছিল।’
উল্লেখ্য, ২০০৯ সালে লাহোরে শ্রীলংকা দল বহনকারী বাসে সন্ত্রাসী হামলার পর থেকে নিরাপত্তা শঙ্কায় কোনো টেস্ট দল পাকিস্তান সফর করছে না। যে কারণে হোম ম্যাচগুলো সংযুক্ত আরব আমিরাতে আয়োজন করছে পিসিবি।
তাই লঙ্কানদের বিপক্ষে নির্ধারিত সিরিজের সব ম্যাচই সংযুক্ত আরব আমিরাতে আয়োজন করার কথা ভাবছে পিসিবি। অক্টোবর-নভেম্বরের এ সিরিজে দু’টি টেস্ট, পাঁচ ওয়ানডে এবং তিনটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ খেলবে পাকিস্তান-শ্রীলংকা।
খবর বিভাগঃ
খেলাধুলা
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়