কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
তৈরি হয়েছে বিশ্বের প্রথম ব্যাটারিবিহীন মোবাইল ফোন। যুক্তরাষ্ট্রের
ওয়াশিংটন বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা নতুন এই মোবাইল তৈরি করেছে। এ নিয়ে একটি
গবেষণাপত্রও প্রকাশ করেছেন তারা।
গবেষকদের দাবি, আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের সাহায্যেই এই মোবাইল ফোন কাজ করবে।
মোবাইলের প্রোটোটাইপ তৈরি করে এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্রটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অব দ্য অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি অন ইন্টারঅ্যাকটিভ, মোবাইল, ওয়্যারেবল অ্যান্ড ইউবিকুইটাস টেকনোলজিস নামক জার্নালে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, প্রোটোটাইপটি ব্যবহার করতে খরচ হবে মাত্র সাড়ে ৩ মাইক্রোওয়াট পাওয়ার। যার জন্য ব্যাটারির প্রয়োজন নেই। অ্যাম্বিয়েন্ট রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মাধ্যমে সেই পাওয়ার নিয়ে নেবে মোবাইলটি।
গবেষক দলের ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী শ্যাম গোল্লাকোটা বলেন, এই প্রথম আমরা এমন একটি মোবাইল তৈরি করেছি যা প্রায় জিরো-পাওয়ার ব্যবহার করে। এতে স্কাইপ-এর সাহায্যেই কল রিসিভ বা কথাবার্তাও বলা যাবে। গবেষণাটি ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশনসহ গুগল ফ্যাকাল্টি রিসার্চ অ্যাওয়ার্ডসের অর্থায়নে করা হয়েছে।
বর্তমানে প্রচলিত ব্যাটারি নয়, এই মোবাইল চলবে আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মতো অপ্রচলিত উপাদানের সাহায্যে। রেডিও সিগন্যাল থেকে শক্তি সঞ্চয় করে মোবাইলের বেস স্টেশন থেকে ৩১ ফুট দূর পর্যন্ত কথাবার্তা বলা যাবে। কিন্তু আলোকতরঙ্গের সাহায্যে মোবাইলটি চললে তা বেস স্টেশনের ৫০ ফুট দূর পর্যন্ত সক্রিয় থাকবে।
ব্যাটারিবিহীন মোবাইলটি কীভাবে কাজ করবে- এ বিষয়ে গবেষকরা জানিয়েছেন, কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে মাইক্রোফোনের শব্দতরঙ্গগুলো ব্যবহার করবে মোবাইল। এরপর শব্দতরঙ্গগুলোকে শ্রবণযোগ্য সাঙ্কেতিক সিগন্যাল বদলে ফেলে তা তার প্রতিফলন ঘটাবে। এর উল্টোটা হবে কল রিসিভের সময়। ফোনের স্পিকারে আসা সাঙ্কেতিক রেডিও সিগন্যালগুলোকে শব্দতরঙ্গে বদলে নেবে মোবাইলটি।
গবেষকদের দাবি, আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের সাহায্যেই এই মোবাইল ফোন কাজ করবে।
মোবাইলের প্রোটোটাইপ তৈরি করে এই সংক্রান্ত গবেষণাপত্রটি সম্প্রতি প্রকাশিত হয়েছে প্রসিডিংস অব দ্য অ্যাসোসিয়েশন ফর কম্পিউটিং মেশিনারি অন ইন্টারঅ্যাকটিভ, মোবাইল, ওয়্যারেবল অ্যান্ড ইউবিকুইটাস টেকনোলজিস নামক জার্নালে।
গবেষণাপত্রে বলা হয়েছে, প্রোটোটাইপটি ব্যবহার করতে খরচ হবে মাত্র সাড়ে ৩ মাইক্রোওয়াট পাওয়ার। যার জন্য ব্যাটারির প্রয়োজন নেই। অ্যাম্বিয়েন্ট রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মাধ্যমে সেই পাওয়ার নিয়ে নেবে মোবাইলটি।
গবেষক দলের ভারতীয় বংশোদ্ভূত বিজ্ঞানী শ্যাম গোল্লাকোটা বলেন, এই প্রথম আমরা এমন একটি মোবাইল তৈরি করেছি যা প্রায় জিরো-পাওয়ার ব্যবহার করে। এতে স্কাইপ-এর সাহায্যেই কল রিসিভ বা কথাবার্তাও বলা যাবে। গবেষণাটি ন্যাশনাল সায়েন্স ফাউন্ডেশনসহ গুগল ফ্যাকাল্টি রিসার্চ অ্যাওয়ার্ডসের অর্থায়নে করা হয়েছে।
বর্তমানে প্রচলিত ব্যাটারি নয়, এই মোবাইল চলবে আশপাশের রেডিও সিগন্যাল বা আলোকতরঙ্গের মতো অপ্রচলিত উপাদানের সাহায্যে। রেডিও সিগন্যাল থেকে শক্তি সঞ্চয় করে মোবাইলের বেস স্টেশন থেকে ৩১ ফুট দূর পর্যন্ত কথাবার্তা বলা যাবে। কিন্তু আলোকতরঙ্গের সাহায্যে মোবাইলটি চললে তা বেস স্টেশনের ৫০ ফুট দূর পর্যন্ত সক্রিয় থাকবে।
ব্যাটারিবিহীন মোবাইলটি কীভাবে কাজ করবে- এ বিষয়ে গবেষকরা জানিয়েছেন, কারও সঙ্গে কথা বলতে হলে মাইক্রোফোনের শব্দতরঙ্গগুলো ব্যবহার করবে মোবাইল। এরপর শব্দতরঙ্গগুলোকে শ্রবণযোগ্য সাঙ্কেতিক সিগন্যাল বদলে ফেলে তা তার প্রতিফলন ঘটাবে। এর উল্টোটা হবে কল রিসিভের সময়। ফোনের স্পিকারে আসা সাঙ্কেতিক রেডিও সিগন্যালগুলোকে শব্দতরঙ্গে বদলে নেবে মোবাইলটি।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়