কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: সুনামগঞ্জের তিন উপজেলার সীমান্ত এলাকা জাদুকাটা নদীতে শাহ আরেফিন নামে সেতু নির্মাণ হতে যাচ্ছে।
সেতুটি নির্মিত হলে জেলা বিভাগসহ ঢাকার সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর সুত্রে জানা যায়, সেতু নির্মাণের জন্য গত মঙ্গলবার দরপত্র আহবান করা হয়েছে। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৭৫০ মিটার ও প্রস্থ ৫.৮৩ সে. মিটার। নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩৭ কোটি টাকা। খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হবে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পুর্ণ করা হবে বলে জানিয়েছেন এলজিইডি কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, এলাকাবাসী দীর্ঘ সময় ধরে পাহাড়ী নদী জাদুকাটার উপর সেতু নির্মাণের দাবী জানিয়ে আসছেন। তাই স্থানীয় এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন সংসদে নদীতে সেতু নির্মাণের জোড়ালো দাবী উত্থাপন করেন। দাবীর প্রেক্ষিতে সরকার জাদুকাটা নদীতে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।
সেতুটি নির্মাণ হলে যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি পর্যটন এলাকা তাহিরপুরের টাঙ্গুয়ার হাওর, বারিক টিলা, শিমুলবাগান, যাদুকাটা নদী, মেঘালয় পাহাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য অবলোকন করতে পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠবে। প্রাণ ফিরে পাবে টেকেরঘাটের চুনাপাথর খনিজ প্রকল্প।
বাদাঘাট ইউপি চেয়ারম্যান আপ্তাব উদ্দিন বলেন, জাদুকাটা নদীতে সেতু নির্মাণের দরপত্র হওয়ায় আমি মহাখুশি। সেতুটি নির্মিত হলে সরাসরি রাজধানীর সাথে সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হবে। পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের পদচারণায় বদলে যাবে মেঘ পাহাড়ের দেশ। আমি চাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেতু নির্মিত হোক।
তাহিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বলেন, সেতুটি নির্মিত হলে সম্ভাবনাময় পর্যটন এলাকা নতুন রূপে সেজে উঠবে। যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হবে। আমি চাই শীঘ্রই কাজ শুরু হয়ে সঠিক সময়ে সেতুটি নির্মিত হবে।
সেতুটি নির্মিত হলে জেলা বিভাগসহ ঢাকার সাথে সরাসরি যোগাযোগ স্থাপিত হবে।
স্থানীয় সরকার অধিদপ্তর সুত্রে জানা যায়, সেতু নির্মাণের জন্য গত মঙ্গলবার দরপত্র আহবান করা হয়েছে। সেতুটির দৈর্ঘ্য ৭৫০ মিটার ও প্রস্থ ৫.৮৩ সে. মিটার। নির্মাণ ব্যয় ধরা হয়েছে ১৩৭ কোটি টাকা। খুব শীঘ্রই কাজ শুরু হবে এবং দ্রুত সময়ের মধ্যে কাজ সম্পুর্ণ করা হবে বলে জানিয়েছেন এলজিইডি কর্তৃপক্ষ।
জানা যায়, এলাকাবাসী দীর্ঘ সময় ধরে পাহাড়ী নদী জাদুকাটার উপর সেতু নির্মাণের দাবী জানিয়ে আসছেন। তাই স্থানীয় এমপি মোয়াজ্জেম হোসেন রতন সংসদে নদীতে সেতু নির্মাণের জোড়ালো দাবী উত্থাপন করেন। দাবীর প্রেক্ষিতে সরকার জাদুকাটা নদীতে সেতু নির্মাণের উদ্যোগ নেয়।
সেতুটি নির্মাণ হলে যোগাযোগ ব্যবস্থার পাশাপাশি পর্যটন এলাকা তাহিরপুরের টাঙ্গুয়ার হাওর, বারিক টিলা, শিমুলবাগান, যাদুকাটা নদী, মেঘালয় পাহাড়ের নয়নাভিরাম দৃশ্য অবলোকন করতে পর্যটকদের পদচারণায় মুখরিত হয়ে উঠবে। প্রাণ ফিরে পাবে টেকেরঘাটের চুনাপাথর খনিজ প্রকল্প।
বাদাঘাট ইউপি চেয়ারম্যান আপ্তাব উদ্দিন বলেন, জাদুকাটা নদীতে সেতু নির্মাণের দরপত্র হওয়ায় আমি মহাখুশি। সেতুটি নির্মিত হলে সরাসরি রাজধানীর সাথে সড়ক যোগাযোগ স্থাপিত হবে। পর্যটন এলাকায় পর্যটকদের পদচারণায় বদলে যাবে মেঘ পাহাড়ের দেশ। আমি চাই দ্রুততম সময়ের মধ্যে সেতু নির্মিত হোক।
তাহিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান কামরুজ্জামান বলেন, সেতুটি নির্মিত হলে সম্ভাবনাময় পর্যটন এলাকা নতুন রূপে সেজে উঠবে। যোগাযোগ ব্যবস্থায় অভূতপূর্ব উন্নয়ন সাধিত হবে। আমি চাই শীঘ্রই কাজ শুরু হয়ে সঠিক সময়ে সেতুটি নির্মিত হবে।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়