কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: অবসাদ
এখন এমন এক জিনিস যা এখন সবার মধ্যে চলে এসেছে। কাজের চাপ, দৈনন্দিন জীবনে
বিভিন্ন ধরনের টেনশনের কারণে অবসাদে ভোগা মানুষের সংখ্যা হু হু করে বেড়েই
চলেছে। দিন দিন মানুষ অতিরিক্ত প্রযুক্তি নির্ভর হয়ে উঠছে। বাড়ছে সোশ্যাল
মিডিয়া নির্ভরতা। ব্যক্তিগত সম্পর্কের বাঁধন আলগা হয়ে যাচ্ছে কোথাও কোথাও।
এই বিশ্বায়নের যুগে সময়ের সঙ্গে তাল মেলাতে গিয়ে মানুষ মাঝে মধ্যেই অবসাদে
ভুগছে প্রতিনিয়ত। কিছু কিছু সময় এই হতাশার মাত্রা মারাত্মক পর্যায়ে চলে
যায়।
হতাশায় ভোগা মানুষদের চিহ্নিত করতে এবার একটি অ্যাপ নিয়ে এলো আইফোন। তাদের দাবি এই অ্যাপের সাহায্যে কোনও আইফোন ইউজার হতাশায় ভুগছে কিনা তা নির্ণয় করা যাবে। অ্যাপটি কাজ করবে আইফোন ইউজারের লেখার স্পীড বা লেখার ধরন দেখে।
সূত্রের খবর, অ্যাপটি আইফোন ইউজারের লেখার গতি, তিনি কী ভাবে কি প্যাড ব্যবহার করছেন তার উপর নজর রাখবে। অর্থাৎ আইফোন ইউজারের কতটা জোরে কি প্যাড ব্যবহার করছেন সেটি বিচার্য বিষয়। এরই সঙ্গে একটি বর্ণ বা শব্দ লেখার পর কতটা স্পেস দেওয়া হচ্ছে, শব্দের বানান ঠিক রয়েছে কিনা এ সব নির্ণয় করে ‘বিএফেক্ট’ বের করতে পারবে ওই ইউজার অবসাদে ভুগছেন কিনা।
বিশেষ এই অ্যাপটি তৈরি করেছেন শিকাগোর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা। এখন দেখার ব্যাপার এই বিশেষ ধরণের আইফোন অ্যাপ্লিকেশন কতটা কাজ দেখাতে পারে।
হতাশায় ভোগা মানুষদের চিহ্নিত করতে এবার একটি অ্যাপ নিয়ে এলো আইফোন। তাদের দাবি এই অ্যাপের সাহায্যে কোনও আইফোন ইউজার হতাশায় ভুগছে কিনা তা নির্ণয় করা যাবে। অ্যাপটি কাজ করবে আইফোন ইউজারের লেখার স্পীড বা লেখার ধরন দেখে।
সূত্রের খবর, অ্যাপটি আইফোন ইউজারের লেখার গতি, তিনি কী ভাবে কি প্যাড ব্যবহার করছেন তার উপর নজর রাখবে। অর্থাৎ আইফোন ইউজারের কতটা জোরে কি প্যাড ব্যবহার করছেন সেটি বিচার্য বিষয়। এরই সঙ্গে একটি বর্ণ বা শব্দ লেখার পর কতটা স্পেস দেওয়া হচ্ছে, শব্দের বানান ঠিক রয়েছে কিনা এ সব নির্ণয় করে ‘বিএফেক্ট’ বের করতে পারবে ওই ইউজার অবসাদে ভুগছেন কিনা।
বিশেষ এই অ্যাপটি তৈরি করেছেন শিকাগোর একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের মনোরোগ বিশেষজ্ঞরা। এখন দেখার ব্যাপার এই বিশেষ ধরণের আইফোন অ্যাপ্লিকেশন কতটা কাজ দেখাতে পারে।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়