কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
শিক্ষামন্ত্রী নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেছেন, কারিগরি শিক্ষা প্রসারে সরকার
দেশের প্রতি উপজেলায় একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের
কার্যক্রম গ্রহণ করেছে।
তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীকে আধুনিক ও দক্ষ মানবনসম্পদে রূপান্তর করতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই। সরকার সে বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষা প্রসারে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। প্রথম পর্যায়ে ইতোমধ্যে ১শ’টি একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৪২টির নির্মাণ কাজ শুরুর জন্য দরপত্র আহবান করা হয়েছে এবং ৪টির কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।
সরকারি দলের সদস্য বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির অপর এক তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে ছাত্রী এনরোলমেন্টের হার ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে এবং টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজসমূহে ভর্তিকৃত ছাত্রীর সংখ্যা ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের তুলনায় ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে বর্তমানে ৪টি বিভাগীয় সদরে (ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা) ৪টি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট চালু রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি বিভাগীয় শহরে ৪টি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও ৮টি বিভাগীয় শহরে ৮টি মহিলা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে পরিকল্পনা কামিশনে পাঠানো হয়েছে।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ডিপ্লোমা পর্যায়ে শিক্ষায় ভর্তির ক্ষেত্রে নারীদের জন্য ২০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ২০১৮ সালে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৭৬৪ জন, ২০১৯ সালে ৪ লাখ ৭৩ হাজার ৭২২ জন এবং ২০২০ সালে ৬ লাখ ৪৭ জন ছাত্রী ভর্তির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
তিনি আজ সংসদে সরকারি দলের সদস্য নিজাম উদ্দিন হাজারীর এক লিখিত প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, দেশের বিপুল জনগোষ্ঠীকে আধুনিক ও দক্ষ মানবনসম্পদে রূপান্তর করতে কারিগরি শিক্ষার বিকল্প নেই। সরকার সে বিবেচনায় কারিগরি শিক্ষা প্রসারে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের কার্যক্রম গ্রহণ করেছে। প্রথম পর্যায়ে ইতোমধ্যে ১শ’টি একটি করে টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপন শীর্ষক প্রকল্পের আওতায় ৪২টির নির্মাণ কাজ শুরুর জন্য দরপত্র আহবান করা হয়েছে এবং ৪টির কাজ ইতোমধ্যে শুরু হয়েছে।
সরকারি দলের সদস্য বেগম ফজিলাতুন নেসা বাপ্পির অপর এক তারকা চিহ্নিত প্রশ্নের জবাবে শিক্ষামন্ত্রী বলেন, বর্তমানে কারিগরি শিক্ষার ক্ষেত্রে ছাত্রী এনরোলমেন্টের হার ১০ শতাংশ থেকে ২০ শতাংশে উন্নীত হয়েছে। পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট বা সমমানের প্রতিষ্ঠানে এবং টেকনিক্যাল স্কুল ও কলেজসমূহে ভর্তিকৃত ছাত্রীর সংখ্যা ২০১৫-১৬ শিক্ষাবর্ষের তুলনায় ২৪ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়েছে।
তিনি বলেন, কারিগরি শিক্ষা অধিদপ্তরের অধীনে বর্তমানে ৪টি বিভাগীয় সদরে (ঢাকা, চট্টগ্রাম, রাজশাহী ও খুলনা) ৪টি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট চালু রয়েছে। অবশিষ্ট ৪টি বিভাগীয় শহরে ৪টি মহিলা পলিটেকনিক ইনস্টিটিউট ও ৮টি বিভাগীয় শহরে ৮টি মহিলা টেকনিক্যাল স্কুল এন্ড কলেজ স্থাপনের প্রকল্প প্রস্তাব শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের কারিগরি ও মাদ্রাসা শিক্ষা বিভাগ থেকে পরিকল্পনা কামিশনে পাঠানো হয়েছে।
নুরুল ইসলাম নাহিদ বলেন, ডিপ্লোমা পর্যায়ে শিক্ষায় ভর্তির ক্ষেত্রে নারীদের জন্য ২০ শতাংশ কোটা সংরক্ষণ করা হয়েছে। সরকারি ও বেসরকারি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানসমূহে ২০১৮ সালে ৩ লাখ ৮৪ হাজার ৭৬৪ জন, ২০১৯ সালে ৪ লাখ ৭৩ হাজার ৭২২ জন এবং ২০২০ সালে ৬ লাখ ৪৭ জন ছাত্রী ভর্তির লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে।
সূত্র; বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
শিক্ষাঙ্গন
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়