কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
বাজারে এবার এমন এক গাড়ি আসছে, যা চালকের হৃদরোগের কোনো লক্ষণ দেখা দিলে তা
আগেভাগেই জানান দেবে। জাপানি গাড়ি নির্মাতা প্রতিষ্ঠান টয়োটার সঙ্গে যৌথ
উদ্যোগে এমনই ‘অ্যালার্ম গাড়ি’ তৈরি করতে চলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের মিশিগান
বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীরা।
গাড়ি চালানো অবস্থায় চালক যদি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হন, তবে চালকের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়বেন গাড়ির যাত্রীরা। আর এতে ঘটতে পারে বড় ধরণের হতাহতের ঘটনা।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কাব্যন নাজারিয়ান জানিয়েছেন, গাড়ি চালানোর সময় চালক অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটছে। এ রকমের অসুস্থতার মধ্যে মাইয়োকার্ডিয়াল ইনফ্র্যাকশন ও মাইয়োকার্ডিয়াল ইসকিমিয়ার মতো হৃদরোগ রয়েছে।
এ রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেই এ রকম অভিনব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে যাচ্ছেন ওই বিজ্ঞানীরা। এ প্রযুক্তি চালকের শারীরিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে আসন্ন হৃদরোগের আশঙ্কার পূর্বাভাস জানাতে সক্ষম। চালকের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত হাসপাতালের তথ্য এবং গাড়ি চালানো অবস্থায় তার শারীরিক পরিবর্তন যাচাই করে বিপদ সম্পর্কে আগাম সতর্ক করতে পারবে এই যন্ত্র।
বিষয়টি খুব সহজ নয় বলেও জানান নাজারিয়ান। তিনি জানান, লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে কিছু বাধা অতিক্রম করতে হবে। গাড়িতে হাসপাতালের মতো অত্যাধুনিক সংবেদনশীল যন্ত্র বসানো অসম্ভব। এছাড়া গাড়ি চলাকালীন বিবিধ শব্দ এড়িয়ে চালকের তাৎক্ষণিক ইসিজি করা মুশকিল। তার ওপর এ রিপোর্টের উপরেও ভরসা করা অসম্ভব। তবে গাড়িতে বসানো যন্ত্রের সাহায্যে হার্ট মনিটরের সাহায্যে চালকের হৃদযন্ত্রের গতিবিধির ওপর নজর রাখা হবে। তবে আলোচিত এ প্রযুক্তি পণ্যকে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন পেতে হবে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
গাড়ি চালানো অবস্থায় চালক যদি হঠাৎ হৃদরোগে আক্রান্ত হন, তবে চালকের সঙ্গে সবচেয়ে বেশি বিপদে পড়বেন গাড়ির যাত্রীরা। আর এতে ঘটতে পারে বড় ধরণের হতাহতের ঘটনা।
মিশিগান বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক কাব্যন নাজারিয়ান জানিয়েছেন, গাড়ি চালানোর সময় চালক অসুস্থ হয়ে পড়ায় প্রচুর দুর্ঘটনা ঘটছে। এ রকমের অসুস্থতার মধ্যে মাইয়োকার্ডিয়াল ইনফ্র্যাকশন ও মাইয়োকার্ডিয়াল ইসকিমিয়ার মতো হৃদরোগ রয়েছে।
এ রকম সমস্যা থেকে মুক্তি পেতেই এ রকম অভিনব প্রযুক্তি উদ্ভাবন করতে যাচ্ছেন ওই বিজ্ঞানীরা। এ প্রযুক্তি চালকের শারীরিক পরিস্থিতি বিশ্লেষণ করে আসন্ন হৃদরোগের আশঙ্কার পূর্বাভাস জানাতে সক্ষম। চালকের স্বাস্থ্য সংক্রান্ত হাসপাতালের তথ্য এবং গাড়ি চালানো অবস্থায় তার শারীরিক পরিবর্তন যাচাই করে বিপদ সম্পর্কে আগাম সতর্ক করতে পারবে এই যন্ত্র।
বিষয়টি খুব সহজ নয় বলেও জানান নাজারিয়ান। তিনি জানান, লক্ষ্যে পৌঁছাতে হলে কিছু বাধা অতিক্রম করতে হবে। গাড়িতে হাসপাতালের মতো অত্যাধুনিক সংবেদনশীল যন্ত্র বসানো অসম্ভব। এছাড়া গাড়ি চলাকালীন বিবিধ শব্দ এড়িয়ে চালকের তাৎক্ষণিক ইসিজি করা মুশকিল। তার ওপর এ রিপোর্টের উপরেও ভরসা করা অসম্ভব। তবে গাড়িতে বসানো যন্ত্রের সাহায্যে হার্ট মনিটরের সাহায্যে চালকের হৃদযন্ত্রের গতিবিধির ওপর নজর রাখা হবে। তবে আলোচিত এ প্রযুক্তি পণ্যকে যুক্তরাষ্ট্রের ফুড অ্যান্ড ড্রাগ অ্যাডমিনিস্ট্রেশনের অনুমোদন পেতে হবে বলে জানিয়েছেন গবেষকরা।
খবর বিভাগঃ
তথ্য প্রযুক্তি
বিশেষ খবর
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়