কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
দেশের কোথাও আর নিবন্ধনবিহীন মোটরসাইকেল চলতে দেওয়া হবে না, নিবন্ধনবিহীন
মোটরসাইকেল ধরা পড়লে সঙ্গে সঙ্গে বাজেয়াপ্ত করা হবে বলে জানিয়েছেন
শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু।
তিনি বলেন, লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেল দিয়ে নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয়। লাইসেন্স না থাকায় অপরাধীদের ধরাও যায় না। তাই নিবন্ধনবিহীন মোটরসাইকেল বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এই কথা জানান তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেল ধরা পড়লে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশই তা বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকার ৪১০টিসহ দেশের সব ঈদ জামাতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত থাকবেন। এছাড়া ঈদের ছুটির সময় দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সার্বক্ষণিক মাঠে থাকবে পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। প্রয়োজনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে।
আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভাপতি বলেন, কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার অনুকূলে অস্বাভাবিক লেনদেন হলে গোয়েন্দা সংস্থাকে অবহিত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে গোয়েন্দা সংস্থা।
তিনি আরও বলেন, দেশব্যাপী সন্ত্রাসের অর্থায়ন বন্ধে এনজিও এবং বিভিন্ন অঞ্চলের স্কুলের কার্যক্রম মনিটরিং করা হবে।
এই বৈঠকে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
তিনি বলেন, লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেল দিয়ে নানা ধরনের অপরাধ সংঘটিত হয়। লাইসেন্স না থাকায় অপরাধীদের ধরাও যায় না। তাই নিবন্ধনবিহীন মোটরসাইকেল বাজেয়াপ্ত করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকার।
আজ বুধবার স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এই কথা জানান তিনি।
সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাবে শিল্পমন্ত্রী বলেন, লাইসেন্সবিহীন মোটরসাইকেল ধরা পড়লে দায়িত্বরত ট্রাফিক পুলিশই তা বাজেয়াপ্ত করতে পারবে।
তিনি বলেন, রাজধানী ঢাকার ৪১০টিসহ দেশের সব ঈদ জামাতে নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা নিয়োজিত থাকবেন। এছাড়া ঈদের ছুটির সময় দেশের আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় সার্বক্ষণিক মাঠে থাকবে পুলিশ ও আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যরা। প্রয়োজনে অতিরিক্ত পুলিশ মোতায়েন করা হবে।
আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সভাপতি বলেন, কোনো ব্যক্তি, প্রতিষ্ঠান বা সংস্থার অনুকূলে অস্বাভাবিক লেনদেন হলে গোয়েন্দা সংস্থাকে অবহিত করবে বাংলাদেশ ব্যাংক। অভিযোগ খতিয়ে দেখে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবে গোয়েন্দা সংস্থা।
তিনি আরও বলেন, দেশব্যাপী সন্ত্রাসের অর্থায়ন বন্ধে এনজিও এবং বিভিন্ন অঞ্চলের স্কুলের কার্যক্রম মনিটরিং করা হবে।
এই বৈঠকে আইন-শৃঙ্খলা সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়