কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
নরসিংদীর পলাশে সামসুল হক হত্যা মামলায় সাতজনকে ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড
কার্যকরের রায় দিয়েছেন আদালত। অাজ সোমবার অতিরিক্ত জেলা ও দায়রা জজ মো.
শাহিন উদ্দিন এ রায় প্রদান করেন।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন পলাশ উপজেলার গালিমপুর গ্রামের মহব্বত আলী মুন্সির ছেলে আব্দুল গাফফার, সিরাজ মিয়ার ছেলে মারফত আলী, মইজ উদ্দিনের ছেলে আলেক মিয়া ও তার স্ত্রী মোছা. রুপবান, তাদের ছেলে শরীফ মিয়া ও আরিফ মিয়া এবং মুল্লুক চাঁনের ছেলে তোতা মিয়া।
শামসুল হক হত্যা মামলায় দণ্ড বিধি ৩০২/৩৪ ধারায় অাসামিদের বিরুদ্ধে অানিত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ অাদালত অাসামিদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দেন। এছাড়াও অাসামিদের অতিরিক্ত ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, গালিমপুর গ্রামের কাঠ মিস্ত্রি সামসুল হকের সঙ্গে জমি নিয়ে প্রতিবেশি আলেক মিয়া ও গাফফারদের দ্বন্দ্ব ছিল। এনিয়ে উভয় পক্ষ একে অপরের বিরুদ্ধে মামালা-পাল্টা মামলাও করে।
'এর জেরে ২০০৯ সালে ৩১ অাগস্ট রাতে সামসুল হকের ছেলে জহিরুল ইসলাম বাড়ি ফেরার পথে মারফত, শরীফ ও আরিফ তাকে মারধর করতে থাকে। তার চিৎকারে সামসুল এগিয়ে গেলে আসামিরা দুজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে পার্শ্ববর্তী গর্তে ফেলে রাখে।
'খবর পেয়ে তাদের স্বজন ও আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সামসুলকে মৃত ঘোষণা করেন'। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী নূরজাহান বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এই হত্যা কাণ্ডের দীর্ঘ অাট বছর পর রায় দেওয়া হয়েছে। অাসামিরা পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতেই রায় ঘোষণা করেন বিজ্ঞ বিচারক। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের অাইনজীবী ছিলেন এপিপি অ্যাডভোকেট এমএএন অলিউল্লাহ ও অাসামি পক্ষের অাইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট শওকত অালী পাঠান।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা অাদালতের এ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং পলাতক অাসামিদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারকার্য সম্পন্ন করার আবেদন জানান।
দণ্ডপ্রাপ্তরা হলেন পলাশ উপজেলার গালিমপুর গ্রামের মহব্বত আলী মুন্সির ছেলে আব্দুল গাফফার, সিরাজ মিয়ার ছেলে মারফত আলী, মইজ উদ্দিনের ছেলে আলেক মিয়া ও তার স্ত্রী মোছা. রুপবান, তাদের ছেলে শরীফ মিয়া ও আরিফ মিয়া এবং মুল্লুক চাঁনের ছেলে তোতা মিয়া।
শামসুল হক হত্যা মামলায় দণ্ড বিধি ৩০২/৩৪ ধারায় অাসামিদের বিরুদ্ধে অানিত অভিযোগ প্রমাণিত হওয়ায় বিজ্ঞ অাদালত অাসামিদের ফাঁসিতে ঝুলিয়ে মৃত্যুদণ্ড কার্যকরের আদেশ দেন। এছাড়াও অাসামিদের অতিরিক্ত ২০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ডে দণ্ডিত করা হয়।
মামলার নথি থেকে জানা যায়, গালিমপুর গ্রামের কাঠ মিস্ত্রি সামসুল হকের সঙ্গে জমি নিয়ে প্রতিবেশি আলেক মিয়া ও গাফফারদের দ্বন্দ্ব ছিল। এনিয়ে উভয় পক্ষ একে অপরের বিরুদ্ধে মামালা-পাল্টা মামলাও করে।
'এর জেরে ২০০৯ সালে ৩১ অাগস্ট রাতে সামসুল হকের ছেলে জহিরুল ইসলাম বাড়ি ফেরার পথে মারফত, শরীফ ও আরিফ তাকে মারধর করতে থাকে। তার চিৎকারে সামসুল এগিয়ে গেলে আসামিরা দুজনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে এলোপাথাড়ি কুপিয়ে পার্শ্ববর্তী গর্তে ফেলে রাখে।
'খবর পেয়ে তাদের স্বজন ও আশপাশের লোকজন তাদের উদ্ধার করে স্থানীয় হাসপাতালে নিয়ে গেলে কর্তব্যরত চিকিৎসক সামসুলকে মৃত ঘোষণা করেন'। এ ঘটনায় নিহতের স্ত্রী নূরজাহান বাদী হয়ে ১৬ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা আরও কয়েকজনকে আসামি করে হত্যা মামলা দায়ের করেন।
এই হত্যা কাণ্ডের দীর্ঘ অাট বছর পর রায় দেওয়া হয়েছে। অাসামিরা পলাতক থাকায় তাদের অনুপস্থিতেই রায় ঘোষণা করেন বিজ্ঞ বিচারক। এই মামলায় রাষ্ট্রপক্ষের অাইনজীবী ছিলেন এপিপি অ্যাডভোকেট এমএএন অলিউল্লাহ ও অাসামি পক্ষের অাইনজীবী ছিলেন অ্যাডভোকেট শওকত অালী পাঠান।
নিহতের পরিবারের সদস্যরা অাদালতের এ রায়ে সন্তুষ্টি প্রকাশ করেন এবং পলাতক অাসামিদের দ্রুত গ্রেফতার করে বিচারকার্য সম্পন্ন করার আবেদন জানান।
সূত্র: বিডি লাইভ।
খবর বিভাগঃ
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়