কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
রাজধানীর বনানীর একটি হোটেলে বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের দুই ছাত্রীকে
ধর্ষণের ঘটনায় আসামিদের অবস্থান খুঁজতে প্রযুক্তি ব্যবহার করছে পুলিশ।
গণমাধ্যমে প্রকাশিত সংবাদগুলো আমলে নিয়েই পুলিশ তাদেরকে তল্লাশি করছে।
গতকাল মঙ্গলবার বিকালে এই মামলার তদন্তভার ঢাকা মহানগর পুলিশের উইমেন্ট
ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টারকে দেওয়া হয়েছে। তবে সম্মিলিতভাবেই পুলিশ আসামিদের
গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছে।
বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুল মতিন বলেন, আজকের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদগুলো আমি দেখেছি। ওইসব সংবাদে বলা হয়েছে যে মামলার প্রধান অভিযুক্ত সাফাত আহমেদ সিলেটে রয়েছে। পুলিশ শুধু সাফাত নয় এই মামলায় অভিযুক্ত সকল আসামিদেরকে খুঁজতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। প্রযুক্তির মাধ্যমে আসামিদের অবস্থান সনাক্ত করার চেষ্টা করছি আমরা।
তিনি আরো বলেন, গতকাল মঙ্গলবার বিকালে এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের উইমেন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার। তারা এই মামলার তদন্ত করবেন এবং আদালতে প্রতিবেদন দেবেন। তবে আমরা সবাই মিলেই আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।
ওই দুই ছাত্রী গত ২৮ মার্চ রেইন ট্রি হোটেলে ধর্ষণের শিকার হন বলে ৬ মে তাদের একজন বাদী হয়ে বনানী থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদী বলেন, ঘটনা ঘটে যাওয়ার এক মাসের বেশি সময় পর তারা মামলা করেছেন অনেকটা বাধ্য হয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের পরিচিত বন্ধুবান্ধব তাদের বলেছিলেন, ২৮ মার্চ রেইনট্রিতে একটি ঘটনা ঘটেছে বলে তারা শুনতে পাচ্ছেন। তারপর তারা মামলা করার সিদ্ধান্ত নেন।
মামলার বাদী বলেন, ওই রাতে সাফাতের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গিয়ে তাদের দুই বন্ধুকে শাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফ ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের দৃশ্য ধারণ করেন সাফাতের গাড়িচালক। তারা আশঙ্কা করছেন, ওই ভিডিও ফুটেজ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লোকলজ্জার ভয়ে প্রথমে মুখ না খুললেও আরও বেশি হয়রানির ভয়ে তারা থানায় যান।
আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত পুলিশ ধর্ষণ মামলার পাঁচ আসামির একজনকেও গ্রেপ্তার করেনি। সাফাত ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন- নাঈম আশরাফ, সাদমান সাকিফ, শাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল ও দেহরক্ষী আবুল কালাম আজাদ।
সাফাত আহমেদ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় স্নাতক পাস করে পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দিয়েছেন সম্প্রতি।
এই মামলার তিন নম্বর আসামি সাদমান সাকিফ দেশে আছেন। ঘটনার দিন বিদেশে একটি আইটি ফেয়ারে অংশ নিয়ে সাদমান দেশে ফেরেন। পরে সাফাতের অনুরোধে তার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সাদমানের মাধ্যমেই সাফাতের সঙ্গে তাদের পরিচয় হয় ওই দুই ছাত্রীর।
সাদমান সাকিফ রেগনাম গ্রুপের ব্যবস্থাপক। তার বাবা মোহাম্মদ হোসেন জনি ওই গ্রুপের মালিক। রেগনাম গ্রুপের সিএনজি কনভারসন, টাইলস, আবাসন প্রতিষ্ঠান, কফি শপ ও রেস্টুরেন্টের ব্যবসা আছে।
ধর্ষণ মামলার দুই নম্বর আসামি নাঈম আশরাফ ইমেকার্স নামের একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম চালান। গায়ক অরিজিৎ সিংকে ঢাকায় নিয়ে এসে কনসার্টের আয়োজন করেছিলেন তিনি। ফেসবুকে ইমেকার্সের ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে নাঈম আশরাফের ছবি দেখা গেছে।
বনানী থানার পরিদর্শক (তদন্ত) আবদুল মতিন বলেন, আজকের বিভিন্ন পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদগুলো আমি দেখেছি। ওইসব সংবাদে বলা হয়েছে যে মামলার প্রধান অভিযুক্ত সাফাত আহমেদ সিলেটে রয়েছে। পুলিশ শুধু সাফাত নয় এই মামলায় অভিযুক্ত সকল আসামিদেরকে খুঁজতে তথ্য প্রযুক্তির সহায়তা নেওয়া হচ্ছে। প্রযুক্তির মাধ্যমে আসামিদের অবস্থান সনাক্ত করার চেষ্টা করছি আমরা।
তিনি আরো বলেন, গতকাল মঙ্গলবার বিকালে এই মামলার তদন্তের দায়িত্ব পেয়েছেন ঢাকা মহানগর পুলিশের উইমেন ভিকটিম সাপোর্ট সেন্টার। তারা এই মামলার তদন্ত করবেন এবং আদালতে প্রতিবেদন দেবেন। তবে আমরা সবাই মিলেই আসামিদের গ্রেপ্তারের চেষ্টা করছি।
ওই দুই ছাত্রী গত ২৮ মার্চ রেইন ট্রি হোটেলে ধর্ষণের শিকার হন বলে ৬ মে তাদের একজন বাদী হয়ে বনানী থানায় মামলা করেছেন। মামলার বাদী বলেন, ঘটনা ঘটে যাওয়ার এক মাসের বেশি সময় পর তারা মামলা করেছেন অনেকটা বাধ্য হয়ে। বিশ্ববিদ্যালয়ে তাদের পরিচিত বন্ধুবান্ধব তাদের বলেছিলেন, ২৮ মার্চ রেইনট্রিতে একটি ঘটনা ঘটেছে বলে তারা শুনতে পাচ্ছেন। তারপর তারা মামলা করার সিদ্ধান্ত নেন।
মামলার বাদী বলেন, ওই রাতে সাফাতের জন্মদিনের অনুষ্ঠানে দাওয়াত দিয়ে নিয়ে গিয়ে তাদের দুই বন্ধুকে শাফাত আহমেদ ও নাঈম আশরাফ ধর্ষণ করেন। ধর্ষণের দৃশ্য ধারণ করেন সাফাতের গাড়িচালক। তারা আশঙ্কা করছেন, ওই ভিডিও ফুটেজ ছড়িয়ে দেওয়া হয়েছে। লোকলজ্জার ভয়ে প্রথমে মুখ না খুললেও আরও বেশি হয়রানির ভয়ে তারা থানায় যান।
আজ বুধবার দুপুর পর্যন্ত পুলিশ ধর্ষণ মামলার পাঁচ আসামির একজনকেও গ্রেপ্তার করেনি। সাফাত ছাড়াও অন্য আসামিরা হলেন- নাঈম আশরাফ, সাদমান সাকিফ, শাফাতের গাড়িচালক বিল্লাল ও দেহরক্ষী আবুল কালাম আজাদ।
সাফাত আহমেদ নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয় থেকে ব্যবসায় ব্যবস্থাপনায় স্নাতক পাস করে পারিবারিক ব্যবসায় যোগ দিয়েছেন সম্প্রতি।
এই মামলার তিন নম্বর আসামি সাদমান সাকিফ দেশে আছেন। ঘটনার দিন বিদেশে একটি আইটি ফেয়ারে অংশ নিয়ে সাদমান দেশে ফেরেন। পরে সাফাতের অনুরোধে তার জন্মদিনের অনুষ্ঠানে অংশ নেন। সাদমানের মাধ্যমেই সাফাতের সঙ্গে তাদের পরিচয় হয় ওই দুই ছাত্রীর।
সাদমান সাকিফ রেগনাম গ্রুপের ব্যবস্থাপক। তার বাবা মোহাম্মদ হোসেন জনি ওই গ্রুপের মালিক। রেগনাম গ্রুপের সিএনজি কনভারসন, টাইলস, আবাসন প্রতিষ্ঠান, কফি শপ ও রেস্টুরেন্টের ব্যবসা আছে।
ধর্ষণ মামলার দুই নম্বর আসামি নাঈম আশরাফ ইমেকার্স নামের একটি ইভেন্ট ম্যানেজমেন্ট ফার্ম চালান। গায়ক অরিজিৎ সিংকে ঢাকায় নিয়ে এসে কনসার্টের আয়োজন করেছিলেন তিনি। ফেসবুকে ইমেকার্সের ওয়েবসাইটে গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিদের সঙ্গে নাঈম আশরাফের ছবি দেখা গেছে।
সূত্র: বিডিলাইভ ।
খবর বিভাগঃ
অপরাধ বার্তা
সারাদেশ
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়