কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক:
সুন্দরের প্রতি সবারই আকর্ষণ থাকে। তাই ত্বকের সৌন্দর্য ধরে রাখতে আমরা
চেষ্টার কোনো ত্রুটি করি না। নিয়মিত তাবক পরিস্কার করা থেকে শুরু করে
ফেসপ্যাক, ফেশিয়াল, বিউটি পার্লার কিছুই বাদ যায় না। অথচ এত কিছুর পরেও
আমাদের ছোট্ট কিছু ভুলের কারণে চেহারা তার স্বাভাবিক সৌন্দর্য হারায়। এক
কথায় বলা যায়, মুখের এতো পরিচর্যার পরও আপনার একটু ভুলের জন্যে একটু
অসতর্কতায় মাটি হয়ে যায় সব পরিশ্রম। আপনার অজান্তে করে ফেলা ভুলগুলোর
ব্যাপারে জেনে নিন আর একটু সতর্ক হলেই ধরে রাখতে পারবেন ত্বকের সৌন্দর্য।
অতিরিক্ত এক্সফোলিয়েটিং :
ত্বকের মৃত কোষ পরিষ্কার করারজন্যে আমরা অনেকেই নিয়মিত ২/৪ দিন পর পরই স্ক্রাবিং করি। এতে ত্বকের মৃত কোষ পরিষ্কার হয়ে গিয়ে ত্বকে নতুন কোষ তৈরি হবার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। এতে ত্বক ভেতর থেকে পরিস্কার হবার ফলে কমনীয় ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। কিন্তু আমরা অনেক সময় বেশি বেশি এক্সফোলিয়েটিং করার ফলে ত্বকের নতুন কোষ জন্মানোর প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্থ হয় এবং ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠে দ্রুত বলিরেখা পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
চুইংগাম :
আপনার যদি চুইংগাম চিবানোর অভ্যাস থাকে তবে তা একটু কমাতে চেষ্টা করুন। কেননা অতিরিক্ত চুইংগাম চিবানোর অভ্যাসের কারণে আপনার ত্বকে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এর কারণে সেসব স্থানে বলিরেখাও পড়ে যেতে পারে। সুতরাং একটু কমিয়ে দিন চুইংগাম খাওয়া।
নোংরা ও খসখসে বালিশের কভার :
বালিশের কভার যদি নোংরা থাকে সারারাত তার সংস্পর্শে এসে আপনার মুখের ত্বকেও সেটি
লেগে যায় ও ময়লা ঢুকে গিয়ে লোমকূপ বন্ধ হয়ে ব্রণের উপদ্রব হতে পারে। বালিশের কভার খসখসে হলে আপনার ত্বকে দ্রুত বলিরেখা পরে যেতে পারে। পরিস্কার সিল্কের বালিশের কভার অন্তত ঘুমাবার সময় ব্যবহার করুন।
সস্তা প্রসাধনী :
টাকা বাঁচাতে গিয়ে আমরা অনেক সময় দৈনন্দিন ব্যবহারের প্রসাধনীটির দামের সাথে আপোষ করে ফেলি। কিন্তু সস্তায় কেনা প্রসাধনীটির ক্ষতিকর কেমিক্যাল প্রতিনিয়ত আপনার ত্বকের গভীরে ঢুকে গিয়ে ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তার থেকে ভারো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করা।
লম্বা সময় ধরে গোসল :
অনেকে অভ্যাস আছে লম্বা সময় নিয়ে গোসল করার। সারদিনের ক্লান্তি শেষে লম্বা সময় ধরে গোসল করলে আসলেই সতেজ লাগে কিন্তু সেই সাথে আপনার অজান্তেই আপনার ত্বক নিঃসৃত প্রয়োজনীয় তেল যা আর্দ্রতা ধরে রাখে সেটি ধুয়ে যায়। ফলে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও প্রাণহীন। কম সময় ধরে গোসল করুন। আর গোসল শেষেই দ্রুত শরীর মুছে লাগিয়ে নিন ময়েশ্চারাইজার।
বাইরে বের হবার আগে সানস্ক্রীন না লাগানো :
তাড়াহুড়ায় বাইরে বেরুনোর আগে সানস্ক্রিন লোশন লাগায় না। ফলে আপনার ত্বক পুড়তে থাকে এবং দ্রুত বলিরেখা পড়াসহ ত্বকে মেছতা, ব্রন, পোড়া দাগসহ আরো নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।
শ্যাম্পু করার পরে মুখ না ধোয়া :
সাধারণত গোসল করার শেষেই আমরা শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার লাগাই। কিন্তু এগুলোতে থাকা তেল মুখের ত্বকের সংস্পর্শেও আসে। তাই শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার করার পর চুল ধুয়ে টাওয়েল দিয়ে মুছে নিন। এরপর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে লেগে থাকা বাড়তি তেল ধুয়ে যাবে।
মেকআপ না তুলে ঘুমানো :
রাতে আপনি ঘুমিয়ে গেলেই আপনার ত্বক তার ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে তুলতে কাজ করে। কিন্তু ক্লান্তির কারণে বাইরে থেক ফিরে মেকআপ না তুলেই ঘুমিয়ে পড়ার কারণে সারা রাত ত্বকের লোমকূপগুলো বদ্ধ থাকে। এর ফলে ব্রণসহ ত্বকে আরো নানা সমস্যা দেখা দেয়। ত্বকে স্থায়ী দাগ বসে যাবার অন্যতম একটি কারণ এটি।
বাইরে থেকে ফিরে ত্বক পরিস্কার না করা :
বাইরে থেকে এসে অলসতার কারণে শুধু পানি দিয়ে বা কোনো রকম মুখ ধোয়া নয়। একটু যত্ন নিয়ে মুখের ত্বক ভালোভাবে পরিস্কার করতে হবে। ৫ মিনিট সময় নিয়ে ক্লিনিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং করে ফেলুন।
প্রতিদিন ত্বকের যত্নে ৫-১০ মিনিট ভালোভাবে ব্যয় করুন। ত্বক যেমন সুন্দর থাকবে তেমনি আপনার নিজেরও ভালো লাগবে। সুস্থ সুন্দর ত্বক কার না ভালো লাগে।
অতিরিক্ত এক্সফোলিয়েটিং :
ত্বকের মৃত কোষ পরিষ্কার করারজন্যে আমরা অনেকেই নিয়মিত ২/৪ দিন পর পরই স্ক্রাবিং করি। এতে ত্বকের মৃত কোষ পরিষ্কার হয়ে গিয়ে ত্বকে নতুন কোষ তৈরি হবার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত হয়। এতে ত্বক ভেতর থেকে পরিস্কার হবার ফলে কমনীয় ও উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। কিন্তু আমরা অনেক সময় বেশি বেশি এক্সফোলিয়েটিং করার ফলে ত্বকের নতুন কোষ জন্মানোর প্রক্রিয়াও বাধাগ্রস্থ হয় এবং ত্বক অতিরিক্ত শুষ্ক হয়ে উঠে দ্রুত বলিরেখা পড়ার সম্ভাবনা দেখা দেয়।
চুইংগাম :
আপনার যদি চুইংগাম চিবানোর অভ্যাস থাকে তবে তা একটু কমাতে চেষ্টা করুন। কেননা অতিরিক্ত চুইংগাম চিবানোর অভ্যাসের কারণে আপনার ত্বকে অনাকাঙ্ক্ষিত ও অতিরিক্ত চাপ পড়ে। এর কারণে সেসব স্থানে বলিরেখাও পড়ে যেতে পারে। সুতরাং একটু কমিয়ে দিন চুইংগাম খাওয়া।
নোংরা ও খসখসে বালিশের কভার :
বালিশের কভার যদি নোংরা থাকে সারারাত তার সংস্পর্শে এসে আপনার মুখের ত্বকেও সেটি
লেগে যায় ও ময়লা ঢুকে গিয়ে লোমকূপ বন্ধ হয়ে ব্রণের উপদ্রব হতে পারে। বালিশের কভার খসখসে হলে আপনার ত্বকে দ্রুত বলিরেখা পরে যেতে পারে। পরিস্কার সিল্কের বালিশের কভার অন্তত ঘুমাবার সময় ব্যবহার করুন।
সস্তা প্রসাধনী :
টাকা বাঁচাতে গিয়ে আমরা অনেক সময় দৈনন্দিন ব্যবহারের প্রসাধনীটির দামের সাথে আপোষ করে ফেলি। কিন্তু সস্তায় কেনা প্রসাধনীটির ক্ষতিকর কেমিক্যাল প্রতিনিয়ত আপনার ত্বকের গভীরে ঢুকে গিয়ে ত্বকের নানা ধরনের সমস্যা তৈরি করতে পারে। তার থেকে ভারো প্রাকৃতিক উপাদান দিয়ে ত্বক পরিষ্কার করা।
লম্বা সময় ধরে গোসল :
অনেকে অভ্যাস আছে লম্বা সময় নিয়ে গোসল করার। সারদিনের ক্লান্তি শেষে লম্বা সময় ধরে গোসল করলে আসলেই সতেজ লাগে কিন্তু সেই সাথে আপনার অজান্তেই আপনার ত্বক নিঃসৃত প্রয়োজনীয় তেল যা আর্দ্রতা ধরে রাখে সেটি ধুয়ে যায়। ফলে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও প্রাণহীন। কম সময় ধরে গোসল করুন। আর গোসল শেষেই দ্রুত শরীর মুছে লাগিয়ে নিন ময়েশ্চারাইজার।
বাইরে বের হবার আগে সানস্ক্রীন না লাগানো :
তাড়াহুড়ায় বাইরে বেরুনোর আগে সানস্ক্রিন লোশন লাগায় না। ফলে আপনার ত্বক পুড়তে থাকে এবং দ্রুত বলিরেখা পড়াসহ ত্বকে মেছতা, ব্রন, পোড়া দাগসহ আরো নানা রকম সমস্যা দেখা দেয়।
শ্যাম্পু করার পরে মুখ না ধোয়া :
সাধারণত গোসল করার শেষেই আমরা শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার লাগাই। কিন্তু এগুলোতে থাকা তেল মুখের ত্বকের সংস্পর্শেও আসে। তাই শ্যাম্পু ও কন্ডিশনার করার পর চুল ধুয়ে টাওয়েল দিয়ে মুছে নিন। এরপর ফেসওয়াশ দিয়ে মুখ ধুয়ে ফেলুন। ত্বকে লেগে থাকা বাড়তি তেল ধুয়ে যাবে।
মেকআপ না তুলে ঘুমানো :
রাতে আপনি ঘুমিয়ে গেলেই আপনার ত্বক তার ক্ষয়ক্ষতি সারিয়ে তুলতে কাজ করে। কিন্তু ক্লান্তির কারণে বাইরে থেক ফিরে মেকআপ না তুলেই ঘুমিয়ে পড়ার কারণে সারা রাত ত্বকের লোমকূপগুলো বদ্ধ থাকে। এর ফলে ব্রণসহ ত্বকে আরো নানা সমস্যা দেখা দেয়। ত্বকে স্থায়ী দাগ বসে যাবার অন্যতম একটি কারণ এটি।
বাইরে থেকে ফিরে ত্বক পরিস্কার না করা :
বাইরে থেকে এসে অলসতার কারণে শুধু পানি দিয়ে বা কোনো রকম মুখ ধোয়া নয়। একটু যত্ন নিয়ে মুখের ত্বক ভালোভাবে পরিস্কার করতে হবে। ৫ মিনিট সময় নিয়ে ক্লিনিং, টোনিং, ময়েশ্চারাইজিং করে ফেলুন।
প্রতিদিন ত্বকের যত্নে ৫-১০ মিনিট ভালোভাবে ব্যয় করুন। ত্বক যেমন সুন্দর থাকবে তেমনি আপনার নিজেরও ভালো লাগবে। সুস্থ সুন্দর ত্বক কার না ভালো লাগে।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়