কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: নিজের মনের ইচ্ছার বাইরে খারাপ কোন কিছু ঘটলে বা ঘটতে থাকলেই মূলত আমরা মানসিক অস্থিরতায় ভুগি।
অস্থিরতার সময়ে ব্যক্তির মধ্যে কিছু শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। অস্থিরতার কারণে ব্যক্তি প্রচণ্ড অস্বস্তিতে ভুগতে থাকে, অযথা বিরক্ত বোধ করে, মনের মধ্যে একটা অশান্তিবোধ থাকে। অনেক সময় ব্যক্তি অল্প সময়ের জন্য অস্বস্তিতে ভোগে, আবার তা থেকে বেরিয়ে আসে।
তবে অস্থিরতা যখন স্বাভাবিক মাত্রাকে অতিক্রম করে স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে, তখন তা থেকে বেরিয়ে আসা জরুরি হয়ে পড়ে।
মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তি লাভ করার সঠিক কৌশল জানা থাকলে সহজেই মানসিক অস্থিরতা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব। মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু প্রয়োজনীয় টিপস :
# অস্থিরতা দেখা দিলে প্রথমে ব্রিদিং রিলাক্সেশন করুন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন। বুক ভরে ভেতরের সব খালি জায়গা বাতাসে ভরে ফেলুন। দমটা অল্পক্ষণ আটকে রাখুন। তারপর মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে পরপর তিনবার করুন।
# ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও গান শোনা, গল্পের বই পড়া, কবিতা পড়া, বাগানে সময় কাটানো- এমন ধরনের নিজের ভালো লাগার কাজগুলো করুন। কাজগুলো মনটাকে অন্য দিকে সরিয়ে দিয়ে অস্থিরতা কাটাতে সাহায্য করবে।
# মনের অস্থিরতা কমাতে ফেলে আসা জীবনের কিছু ভালো স্মৃতি মনে করুন।
# অস্থিরতার বিষয়টিকে পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করুন।
# উল্টো দিক থেকে সংখ্যা গুনুন। যেমন ১০০, ৯৯, ৯৮ এভাবে।
# অনেক সময় যে কারণে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে, সেই বিষয়টি কারো সঙ্গে শেয়ার করলে অস্থিরতা কমে যায়। তাই যার সঙ্গে শেয়ার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তার সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করুন।
# মানসিক অস্থিরতা বোধ করার সঙ্গে সঙ্গে যদি সবার কাছ থেকে নিজেকে আলাদা করে, একা থেকে অস্থিরতার বিষয়টি নিয়ে ভাবতে থাকেন, তবে আপনার মানসিক অস্থিরতা না কমে বরং আরো বাড়বে। তাই এমন অবস্থায় যে পরিস্থিতিতে আছেন তা ত্যাগ করুন। উঠে গিয়ে মুখ-হাতে পানি দিন। ঘরে থাকলে বাড়ির অন্যদের সঙ্গে সময় কাটান, অফিসে থাকলে সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলুন। সুযোগ থাকলে কোথাও ঘুরে আসুন, সিনেমা দেখুন, নাটক দেখুন, পছন্দের খাবার খান, শপিং করুন।
# প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করুন, নিয়মিত হাঁটুন।
# যদি কোনো ব্যক্তির কারণে বা ব্যক্তির আচরণে অস্থিরতা তৈরি হয়, তবে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলে বিষয়টা পরিষ্কার করুন।
# সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের অভ্যাস করুন, নেশাজাতীয় দ্রব্য এড়িয়ে চলুন।
অস্থিরতার সময়ে ব্যক্তির মধ্যে কিছু শারীরিক পরিবর্তন লক্ষ করা যায়। অস্থিরতার কারণে ব্যক্তি প্রচণ্ড অস্বস্তিতে ভুগতে থাকে, অযথা বিরক্ত বোধ করে, মনের মধ্যে একটা অশান্তিবোধ থাকে। অনেক সময় ব্যক্তি অল্প সময়ের জন্য অস্বস্তিতে ভোগে, আবার তা থেকে বেরিয়ে আসে।
তবে অস্থিরতা যখন স্বাভাবিক মাত্রাকে অতিক্রম করে স্বাভাবিক জীবনযাত্রাকে ব্যাহত করে, তখন তা থেকে বেরিয়ে আসা জরুরি হয়ে পড়ে।
মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তি লাভ করার সঠিক কৌশল জানা থাকলে সহজেই মানসিক অস্থিরতা থেকে বেরিয়ে আসা সম্ভব। মানসিক অস্থিরতা থেকে মুক্তি পাওয়ার কিছু প্রয়োজনীয় টিপস :
# অস্থিরতা দেখা দিলে প্রথমে ব্রিদিং রিলাক্সেশন করুন। নাক দিয়ে ধীরে ধীরে গভীর শ্বাস নিন। বুক ভরে ভেতরের সব খালি জায়গা বাতাসে ভরে ফেলুন। দমটা অল্পক্ষণ আটকে রাখুন। তারপর মুখ দিয়ে ধীরে ধীরে শ্বাস ছাড়ুন। এভাবে পরপর তিনবার করুন।
# ইচ্ছে না থাকা সত্ত্বেও গান শোনা, গল্পের বই পড়া, কবিতা পড়া, বাগানে সময় কাটানো- এমন ধরনের নিজের ভালো লাগার কাজগুলো করুন। কাজগুলো মনটাকে অন্য দিকে সরিয়ে দিয়ে অস্থিরতা কাটাতে সাহায্য করবে।
# মনের অস্থিরতা কমাতে ফেলে আসা জীবনের কিছু ভালো স্মৃতি মনে করুন।
# অস্থিরতার বিষয়টিকে পাত্তা না দেওয়ার চেষ্টা করুন।
# উল্টো দিক থেকে সংখ্যা গুনুন। যেমন ১০০, ৯৯, ৯৮ এভাবে।
# অনেক সময় যে কারণে অস্থিরতা তৈরি হয়েছে, সেই বিষয়টি কারো সঙ্গে শেয়ার করলে অস্থিরতা কমে যায়। তাই যার সঙ্গে শেয়ার করতে স্বাচ্ছন্দ্যবোধ করেন, তার সঙ্গে বিষয়টি শেয়ার করুন।
# মানসিক অস্থিরতা বোধ করার সঙ্গে সঙ্গে যদি সবার কাছ থেকে নিজেকে আলাদা করে, একা থেকে অস্থিরতার বিষয়টি নিয়ে ভাবতে থাকেন, তবে আপনার মানসিক অস্থিরতা না কমে বরং আরো বাড়বে। তাই এমন অবস্থায় যে পরিস্থিতিতে আছেন তা ত্যাগ করুন। উঠে গিয়ে মুখ-হাতে পানি দিন। ঘরে থাকলে বাড়ির অন্যদের সঙ্গে সময় কাটান, অফিসে থাকলে সহকর্মীদের সঙ্গে কথা বলুন। সুযোগ থাকলে কোথাও ঘুরে আসুন, সিনেমা দেখুন, নাটক দেখুন, পছন্দের খাবার খান, শপিং করুন।
# প্রতিদিন হালকা ব্যায়াম করুন, নিয়মিত হাঁটুন।
# যদি কোনো ব্যক্তির কারণে বা ব্যক্তির আচরণে অস্থিরতা তৈরি হয়, তবে তার সঙ্গে সরাসরি কথা বলে বিষয়টা পরিষ্কার করুন।
# সুশৃঙ্খল জীবনযাপনের অভ্যাস করুন, নেশাজাতীয় দ্রব্য এড়িয়ে চলুন।
খবর বিভাগঃ
ফিচার
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়