কানাইঘাট নিউজ ডেস্ক: ২০১৮
সালের আগস্ট থেকে হজযাত্রীদের জন্য ১৫ টি বিশ্বমানের জাহাজ আনছে মোদী
সরকার। পাঁচ হাজার যাত্রী পরিবহণে সক্ষম এসব জাহাজ মুম্বাই থেকে সরাসরি
সৌদি আরবের জেদ্দায় যাতায়াত করবে বলে জানিয়েছেন ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ক
মন্ত্রী মুখতার আব্বাস নাকভি।
রাজধানী দিল্লীতে বৃহস্পতিবার ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী আরো জানান, ‘হাজীদের জন্য এসব জাহাজে ‘বিশ্বমানের সুযোগ-সুবিধা’ থাকবে এবং জেদ্দায় পৌঁছুতে প্রতিটি জাহাজের মাত্র ৩-৪ দিন সময় লাগবে।’
জানা গেছে, ২০১২ সালের সুপ্রিম কোর্টের আদেশে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার ২০২২ সালের মধ্যে বিমানে যাতায়াতকারী হজ তীর্থযাত্রীদের জন্য বরাদ্দকৃত ভর্তুকি বিলুপ্ত করার কথা বিবেচনা করছে। এর ফলে, গরীব হজযাত্রীরা যাতে কোনো ধরণের অসুবিধায় না পড়েন, তাই আমরা নতুন হজ নীতির অংশ হিসাবে সমুদ্র যাত্রা পুনরুজ্জীবিত করছি বলেও জানান নাকভি।
ভারতীয় হজযাত্রী পরিবহনের জন্য একমাত্র জাহাজ ‘এমভি আকবরি’র সেবা ১৯৯৫ সালে বন্ধ করে দেয়া হয়। সেসময় মুম্বাই থেকে জেদ্দা যেতে জাহাজটি ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতো।
নাকভি বলেন, আগামী বছরের পরের বছরের মধ্যে সরকার একটি নতুন হজ নীতি নিয়ে আসবে, যার মধ্যে গরীব মুসলমানেরাও তাদের বাজেটের মধ্যে তীর্থযাত্রা গ্রহণ করতে সক্ষম হবে।
সরকারি সূত্র জানায়, একটি উচ্চপর্যায়ের সরকারি কমিটি জেদ্দায় সমুদ্র পথের মাধ্যমে তীর্থযাত্রীদের পাঠানোর বিকল্প চিন্তা করছে। ভারতের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ও এটিকে অনুমোদন করেছে এবং সৌদি আরব একে স্বাগত জানিয়েছে। ফলে আকাশ পথে ভ্রমণের জন্য হাজীদের পূর্বের ২ লাখ রুপি খরচের বিপরীতে নৌপথে এ ব্যয় কমে ৬০ হাজার রুপিতে নেমে আসছে বলে জানানো হয়েছে।
রাজধানী দিল্লীতে বৃহস্পতিবার ভারতের সংখ্যালঘু বিষয়ক মন্ত্রী আরো জানান, ‘হাজীদের জন্য এসব জাহাজে ‘বিশ্বমানের সুযোগ-সুবিধা’ থাকবে এবং জেদ্দায় পৌঁছুতে প্রতিটি জাহাজের মাত্র ৩-৪ দিন সময় লাগবে।’
জানা গেছে, ২০১২ সালের সুপ্রিম কোর্টের আদেশে দেশটির কেন্দ্রীয় সরকার ২০২২ সালের মধ্যে বিমানে যাতায়াতকারী হজ তীর্থযাত্রীদের জন্য বরাদ্দকৃত ভর্তুকি বিলুপ্ত করার কথা বিবেচনা করছে। এর ফলে, গরীব হজযাত্রীরা যাতে কোনো ধরণের অসুবিধায় না পড়েন, তাই আমরা নতুন হজ নীতির অংশ হিসাবে সমুদ্র যাত্রা পুনরুজ্জীবিত করছি বলেও জানান নাকভি।
ভারতীয় হজযাত্রী পরিবহনের জন্য একমাত্র জাহাজ ‘এমভি আকবরি’র সেবা ১৯৯৫ সালে বন্ধ করে দেয়া হয়। সেসময় মুম্বাই থেকে জেদ্দা যেতে জাহাজটি ১০ থেকে ১৫ দিন পর্যন্ত সময় লাগতো।
নাকভি বলেন, আগামী বছরের পরের বছরের মধ্যে সরকার একটি নতুন হজ নীতি নিয়ে আসবে, যার মধ্যে গরীব মুসলমানেরাও তাদের বাজেটের মধ্যে তীর্থযাত্রা গ্রহণ করতে সক্ষম হবে।
সরকারি সূত্র জানায়, একটি উচ্চপর্যায়ের সরকারি কমিটি জেদ্দায় সমুদ্র পথের মাধ্যমে তীর্থযাত্রীদের পাঠানোর বিকল্প চিন্তা করছে। ভারতের নৌপরিবহন মন্ত্রণালয়ও এটিকে অনুমোদন করেছে এবং সৌদি আরব একে স্বাগত জানিয়েছে। ফলে আকাশ পথে ভ্রমণের জন্য হাজীদের পূর্বের ২ লাখ রুপি খরচের বিপরীতে নৌপথে এ ব্যয় কমে ৬০ হাজার রুপিতে নেমে আসছে বলে জানানো হয়েছে।
খবর বিভাগঃ
দেশের বাইরে
0 comments:
পাঠকের মতামতের জন্য কানাইঘাট নিউজ কর্তৃপক্ষ দায়ী নয়